06/05/1988

5"2

উজ্জল শ্যামলা

স্বাভাবিক

54

আলহামদুলিল্লাহ নেই

জি আলহামদুলিল্লাহ

জি আলহামদুলিল্লাহ

আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় মেনে চলা কঠিন।তবে সর্বোচ্চ চেস্টা করি

জি আলহামদুলিল্লাহ

আল্লাহ তায়া’লা আমাকে এসব দেখা থেকে হেফাজত করেছেন।

অবসর সময়ে কুরআন তিলাওয়াত তাফসির সহ পড়ি। হাদিস অধ্যয়ন করি।ইসলামি বই পড়ি।

মুফতি হারুন ইজহার, শায়েখ আহমদ উল্লাহ, মাওলানা মাহমুদুল হাসান গুনভি, শায়েখ আলি হাসান ওসামা।

আহলুল সুন্নাহ ওয়াল জামাত। সকল মাজহাব সম্মান করি।

জি আলহামদুলিল্লাহ পড়ি।

জি না পড়া হয় না।তবে ভবিষ্যতে পড়তে চাই।।

জি মেইনটেইন করি।

সাধারণ শিক্ষা

HSCপাশ করেছি।বরগুনা মহিলা কলেজ থেকে। বিএ পড়াশোনা করেছি গাজিপুর ক্য ন্ট ন মেন্ট বোর্ড থেকে। বর্তমানে একটি ইসলামিক অনলাইন মাদ্রাসা IOMএ তে পড়ছি।

জি না

বাংলাদেশ আই হসপিটাল এ সম্মান জনক পদে কর্মরত আছি

সরকারি চাকরি করতেন।

গৃহিনী ছিলেন।

আমি নিজেই।বোন নেই।

২ভাই

মধ্যম

বাংলাদেশি

আমার সংসারের বয়স ছিলো ১বছর। আমার কোন বাচ্চা নেই।আমার হাসবেন্ড এর মাথায় সমস্যা ছিলো। পরিবার উনার সমস্যা গোপন করে বিয়েটা করায়।কিছুদিন যেতে না যেতেই উনার পাগলামি শুরু হয়।আমাকে অকারণ এ মারধর করতো। পাগলামি বেড়ে গেলে কাউকে চিনতো না।তারপর অনেক দিন অপেক্ষা করি।ডাক্তার দেখানো হয়।কিন্তু কোন উন্নতি ছিলো না। তাই ২পক্ষের সম্মতিতে ডিভোর্স হয়ে যায়। বর্তমানে এই ফিতনার জামানায় একা একা পথ চলা কঠিন। ফিতনা থেকে বাচার জন্য বিয়ের বিকল্প নেই। ।

বর্তমানে এই ফিতনার জামানায় পরিপূর্ণ পর্দা রক্ষা করে চলছি।আমার লক্ষ পরিপূর্ণ ইসলামের পথে চলা,এমন একজন দ্বীনদার সংগি প্রয়োজন যিনি আমাকে পরিপূর্ণ ইসলামের পথে চলতে সাহায্য করবেন।

বই পড়তে ভালো লাগে।আর বিভিন্ন কারীর তিলাওয়াত লেকচার শুন্তে পছন্দ করি।

ইসলামের বিষয় এ জ্ঞান রাখেন।হালাল হারাম বেছে চলেন।হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দ্বীনের উপর আছেন।

৩৫-৪২

মানানসই

যেকোনো

ডিভোর্স / বিপত্নীক

শিক্ষিত

হালাল উপায়ে উপার্জন করেন এমন যেকোন মাধ্যমে হতে পারে।

স্বচ্ছল

যেকোনো

একজন দ্বীনদার জীবন সংগী কামনা করি।যিনি সৎ ভাবে জীবন যাপন করেন। পরিবারের সবার সাথে সৌহার্দপুর্ন সম্পর্ক বজায় রাখেন।যার লক্ষ উদ্দেশ্য হবে আখিরাত কেন্দ্রিক।

যে কোনো

অবশ্যই দ্বীনদারীতা

গ্রামঃ রুপধন থানাঃ পাথরঘাটা জেলাঃ বরগুনা( হাজী বাড়ি)

১২তলা গার্মেন্টস সংলগ্ন। মোল্লারটেক।এয়ারপোর্ট

বাবা সরকারি চাকরি করতেন। তাই বাবার চাকরির সুবাদে চট্টগ্রাম এ বড় হয়েছি।বাবা মারা যাবার পর কিছুদিন গ্রামে থেকেছি। তারপর থেকে ঢাকায় মামার বাসায় ছিলাম।এখন ভাইকে নিয়ে ঢাকার এয়ারপোর্টে থাকা হয়।