Topics Engaged In
- Oh, bother! No topics were found here.
f201499
১৯
৪" ১০ ইঞ্চি
45 kg। এর থেকে কমও হতে পারে।শিউর না
B+
না নেই আলহামদুলিল্লাহ। তবে মাইগ্রেনের সমস্যা আছে।তাই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ছোটবেলা থেকেই মাইনাস পাওয়ারের চশমা ইউজ করা হয়
জ্বী আলহামদুলিল্লাহ
মোটামুটি আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু একদম সহিহ ভাবে শেখার জন্য অনলাইনে তাজউইদ করা করছি
জ্বী আলহামদুলিল্লাহ মেনে চলি এবং সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। কিন্তু হুটহাট অনিচ্ছাকৃত ভাবে ছুটে যায়।
জ্বী আলহামদুলিল্লাহ
জ্বী না
অবসর সময়গুলোতে ইসলামিক বই পড়ি।পছন্দের সমূহের মধ্যে,, কুররাতু আইয়ুন-১,,জীবন যেখানে যেমন,,জীবন যদি নারী সাহাবীদের মতো,, অনেক আধার পেড়িয়ে,,,নবী জীবনের গল্প,,তোমার পরশে,,ইছলাহুন নিছওয়া, ইত্যাদি। এবং প্রতি শুক্রবার দ্বীনি বোনদের তালিমে অংশগ্রহণ করা হয়।আর হা নিয়মিত কুরআন পড়ে থাকি আলহামদুলিল্লাহ
শায়খ আলি হাসান উসামা,, মাওলানা হাসান জামিল,,মাহমুদুল হাসান গুনবি ইত্যাদি
পাত্রের সুন্নাহ পদ্ধতিতে দাড়ি থাকতে হবে। মুখভর্তি দাঁড়ি থাকলে আলহামদুলিল্লাহ
পারিবারি ভাবে হানাফি। কিন্তু সকল মাজহাবকেই সম্মান করি।এবং চার ঈমামকে সম্মানের চোখে দেখি।দলাদলি পছন্দ করিনা
জ্বী আলহামদুলিল্লাহ
জ্বী আলহামদুলিল্লাহ
জ্বী আলহামদুলিল্লাহ
সাধারণ শিক্ষা
উচ্চ মাধ্যমিক অধ্যায়নরত। এবং একটি ইসলামিক অনলাইন মাদ্রাসায় তিন বছরের আলিম কোর্স করছি আলহামদুলিল্লাহ
না
স্টুডেন্ট
সিকিউরিটি গার্ড
গৃহিণী
নেই
১ ভাই
নিম্নমধ্যবিত্ত
বাংলাদেশী
আমি খুব সাধারণ এবং মিশুক একটি মেয়ে।আল্লাহ তায়ালার কাছে খুব কৃতজ্ঞ যে উনি আমাকে না চাইতেই অনেক নেয়ামত দান করেছেন আলহামদুলিল্লাহ্। আমি আমার প্রতিটি কাজে ইসলামকে সবথেকে বেশি প্রাধান্য দেয়ার চেষ্টা করি।ঝুট-ঝামেলা পছন্দ করিনা এবং এগুলো থেকে নিজে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি। আমার ইচ্ছে একজন প্রকৃত দ্বীনদার হয়ে উঠা,পরিবার পরিজন,,,বন্ধ-বান্ধব আশপাশের সবাই যেন দ্বীনদার হয়ে উঠে যাতে জান্নাতে গেলে তারা আমাকে খোঁজে এবং সবাই মিলে যেনো একসাথে থাকতে পারি।নিজেকে আরও শুধরে নেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি।দুনিয়াবি চাকচিক্যের প্রতি কোনো আসক্তি নেই।লৌকিকতা একদম পছন্দ করিনা।আমার একটাই লক্ষ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যেন দ্বীনের সঠিক পথে চলতে পারি।আর আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দুনিয়ার সবকিছু যেনো ত্যাগ করতে পারি।দুনিয়ার মোহ-মায়া যেন আমায় আখিরাত বিমুখ না বানাতে পারে। গীবতকে খুব ভয় পাই।এবং চেষ্টা করি এই জঘন্য কাজ থেকে নিজেকে রক্ষা করার।নিজের অন্যতম ইচ্ছে হলো কুরআনের হাফেজা হওয়া আল্লাহ যদি তৌফিকে রাখেন।এবং ভবিষ্যত প্রজন্মকেও কুআরনের হাফেজ,আলেম এবং দ্বীনের দাঈ হিসেবে গড়ে তোলা ইনশাআল্লাহ্ এবং সন্তানদের তারবিয়ত এমনভাবে করতে চাই যাতে করে তারা আমার সাদকায়ে জারিয়া হতে পারে।দ্বীনের এই যাত্রায় এমন একজনকে প্রয়োজন যে তার জীবনের প্রতিটি কাজে দ্বীনকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিবে যার সাথে দুনিয়ার জীবনকে এমনভাবে গুছাতে পারি যাতে আখিরাতটা খুব সুন্দর হয়। ওয়ামা তাউফিকি ইল্লা বিল্লাহ্
অবসর সময়গুলোতে ইসলামিক বই পড়তে ইসলামিক গান শুনতে ভালো লাগে এবং রান্না করতে ভালো লাগে যদিও তেমন রান্না করা হয়না।বিড়াল পুষতেও খুব পছন্দ করি।এক প্রকার বলা যায় বিড়াল আমার লাইফের অন অফ দ্যা স্পেশাল পার্ট।বাচ্চাদের খেলা করতেও খুব ভালো লাগে ওরা খুব সহজে মিশে যায় আমার সাথে। আর অন্যতম শখ হলো ফুলের বাগান করা। আল্লাহ চাহে তো কোনো একদিন এই ইচ্ছে টা বাস্তবরুপে রুপান্তরিত করবো ইনশাআল্লাহ
দ্বীনদার বিনয়ী হতে হবে।আর অবশ্যই অবশ্যই তাকে স্বচ্ছ আকিদার এবং তাগুত বর্জনকারী হতে হবে।কোনো ধরনের কুফরি আকিদা অন্তরে বা কাজে প্রভাব ফেলবে না এমন কেউ।তাবলীগের কাজে নিয়োজিত থাকলে ভালো হয়।গায়রত ওয়ালা হতে হবে।এবং নিজের স্ত্রী-পরিবার আত্মীয়স্বজনের হক আদায়ের ক্ষেত্রে সর্বদা সজাগ থাকতে হবে।
৩০ এর মধ্যে হলে ভালো হয়
যেকোনো
যেকোনো
অবিবাহিত অথবা শর্ট ডিভোর্সী হলেও সমস্যা নেই। কিন্তু ডিভোর্স এর অবশ্যই কোনো যৌক্তিক কারন থাকতে হবে।
মিনিমাম উচ্চ মাধ্যমিক পাশ.. তবে দুনিয়াবি শিক্ষা যতই থাকুক না কেনো দ্বীনি শিক্ষা অবশ্যই থাকতে হবে। দ্বীনি শিক্ষার ব্যপারে কোনো ছাড় দিবো না ইনশাআল্লাহ্
যেকোনো হালাল উপার্জন
যেকোনো
যেকোনো।
আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের আকিদা পোষন করে এমন কেউ।সকল ঈমাম ও মাজহাবকে সম্মান করবে এবং কোনো মাজহাবকে যেন তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের চোখে না দেখে এমন ব্যক্তিসম্পন্ন
আমি এমন একজনকে লাইফ পার্টনার হিসেবে চাই যে আমার প্রতিটা ভালো কাজে(আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য) আমাকে সাপোর্ট করবে। ইলম ওয়ালা হলে ভালো হয় যাতে করে তার থেকে দ্বীনি ইলম অর্জন করে দ্বীনকে আরো প্রসারিত করতে পারি।উত্তম আখলাক সম্পন্ন ব্যক্তি হতে হবে।আমি চাই সে অহংকার মুক্ত একজন হোক যে কাওকে কখনো তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের চোখে দেখবে না।সকল শ্রেনী এবং সকল পর্যায়ের মানুষের প্রতি যার থাকবে অগাধ মোহাব্বত।বই পড়ুয়া হলে ভালো।তার মধ্যে দ্বীনের সঠিক বুঝ থাকতে হবে।সুন্নাহ পদ্ধতিতে দাড়ি থাকতে হবে এবং তার লেবাসেও যেনো রাসুল(সাঃ) এর সুন্নাহ ফুটে ওঠে।সহিহ আকিদার হতে হবে।আমি এমন একজনকে চাই যে তার জীবনে প্রতিটা ক্ষেত্রে দ্বীনকে প্রাধান্য দেবে এবং যার ঈমান, ইলমে না’ফে(উপকারী ইলম), নেক আমল ও তাক্বওয়া-পরহেযগারীতে আমার চেয়ে অগ্রগামী হবে। যার ঈমান আমার ঈমান থেকে অনেক মজবুত ও শক্তিশালী হবে, যাতে করে তার সোহবতে আমার দুর্বল ঈমান শক্তিশালি হয়ে ওঠে এবং হেদায়াত ও কল্যাণের পথে উন্নতির কারণ হয়ে যায়। সৎ হতে হবে।দান সদকার ব্যপারেও সজাগ থাকতে হবে এই ব্যপারে কোনো প্রকার কৃপণতা করলে চলবে না। পরিশ্রমী হতে হবে।দায়িত্বশীল হতে হবে।যুহুদওয়ালা হবে।এবং আমার পর্দার ব্যপারে সে যেন একটি নিরাপদ স্থান আমায় দিতে পারে সেই ব্যবস্থা রাখতে পারলে ভালো হয়।যাতে করে আমার পর্দা করতে কোনো সমস্যা না পোহাতে হয়।দ্বীনি হলে চেহারা,হাইট,গাত্রবর্ণ এগুলো ব্যপারে কোনো কমপ্লেন নেই। আমার কাছে এসব কোনো মেটার না যদি সে আল্লাহর প্রিয় বান্দা হয়।এতিম হলেও সমস্যা নেই কেননা এতে করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়। দ্বীনের জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিতে যে একবারো ভাববে না।যার ক্বলব সর্বদা উম্মাহের চিন্তায় মগ্ন থাকবে এবং আমাকে এ ব্যপারে উৎসাহিত করবে। যে কিনা তার অন্তরে জান্নাতের সবুজ পাখি হওয়ার স্বপ্ন বুনে এবং ভবিষ্যত প্রজন্মদের ঠিক সেভাবেই গড়ে তোলার মেন্টালিটি রাখে।সবশেষে এইটুকুই বলবো যে শুধু হবে না আমার অর্ধেক দ্বীন হবে একজন প্রকৃত বন্ধু। যার কাছে আমার লুকানোর কিচ্ছু থাকবে না।যে আমার ভেঙে যাওয়া স্বপ্নগুলো জুড়ে দেয়ার সর্বচ্চ চেষ্টা করবে।আর যে শুধুমাত্র আমার রবের জন্যই আমাকে ভালবাসবে। আর হা,,একমাত্র তারাই যোগাযোগ করবেন যারা দুনিয়ার চাইতে দ্বীনকে বেশি প্রাধান্য দেন।দ্বীনি লেবাসধারী মানুষগুলো যোগাযোগ করা থেকে বিরত থাকবেন প্লিজ কেননা প্রয়োজন ব্যতিত একজন বেগানা নারীর সাথে কথা বলা ও গুনাহের শামিল তাই নিজেও শুধু শুধু গুনাহ করিয়েন না পাশাপাশি অন্যকেও গুনাহগার বানানোর চেষ্টা করিয়েন না।
যেকোনো জেলা। কোনো জেলার প্রতি অনাগ্রহ নেই তবে ময়মনসিংহ জেলা টা খুব পছন্দের
অবশ্যই দ্বীনদারিতা
বরিশাল
বরিশাল
বরিশাল
ঢাকাতেই জন্ম এবং ওখানেই বেড়ে ওঠা।কিন্তু পরবর্তীতে দাদা দাদীর অসুস্থতার জন্য গ্রামের বাড়ি চলে আসি
Go up