Media Gallery
Sorry !! There's no media found for the request !!
f201620
২০০৩
আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।
না। আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করার জন্য চেষ্টা করতেছি।
হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়
জি
দ্বীনি কার্যক্রম বলতে আমার তেমন কোনো খেতমত নেই,আমি যতটুক পারি চেষ্টা করি মানুষের মাঝে দ্বীনি দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার জন্য,যেমন-ফেসবুকে অনেক দ্বীনি বোন আছেন,মাঝে মাঝে তালিম করা হয়,অফলাইনে পরিবার,প্রতিবেশী,আত্মীয়দের মাঝে দাওয়াত দেওয়ার চেষ্টা করি আলহামদুলিল্লাহ,এছাড়া আমার একটি সংগঠন আছে যেখানে আমরা রাস্তা-ঘাটের মহিলাদের ও বাচ্চাদের মাঝে দ্বীনের বাণী পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। আমার পছন্দের বই অনেক আছে এর মধ্যে – তাফসীরে জাকারিয়া,কিতাবুত তাওহীদ,জান্নাতী রমনী ইত্যাদি। পছন্দের লেখক-শায়েখ ফাইজি আল মাদানী হাফিঃ,নাসিরুদ্দিন আলবানী রাঃ,আব্দুল্লাহহীল কাফী রাহিঃ।
শায়েখ মতিউর রহমান মাদানি,শায়েখ আবু বকর জাকারিয়া,শায়েখ মঞ্জুর এলাহী,শায়েখ ফাইজি আল মাদানী,শায়েখ শহীদুল্লাহ খান মাদানী হাফিঃ প্রমুখ
সালাফি মানহাজ
আমি বোরকার সাথে হিযাব নিকাব ও হাত-পা মোজা পরিধান করি।
জি। আলহামদুলিল্লাহ
জি আলহামদুলিল্লাহ
সাধারণ শিক্ষা এবং কওমি সালাফি মাদ্রাসা
২০২১ সালে আমি এসএসসি পাশ করি,সহশিক্ষায় যাবো না বলেই দুনিয়াবী শিক্ষা বাদ ,সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম মাদ্রাসায় ভর্তি হবো,২০২২সালে রংপুর এক কওমি সালাফি মাদ্রাসায় ভর্তি ,কয়েকমাস পড়ার পর সমস্যার কারণে ছেড়ে দিয়েছি,এখন ঢাকায় সালাফি মাদ্রাসায় ভর্তির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি ইনশাআল্লাহ।
ব্যবসায়ী
গৃহিণী
বোন নাই
১ জন
মধ্যবিত্ত
সারাদিন আমি বাসাই থাকি,খুব কম বের হই,বাসার টুকটাক কাজ করে সোসাল মিডিয়ায় ভালো সময় কাটানো হয়,আলেমদের লেকচার শোনা,আর্টিকেল পড়া,ইসলামিক বিভিন্ন পোস্ট করা,দ্বীনি বোনদের সময় দেওয়া,আমার ফেসবুক পেইজের কাজ করা,নিজের আমলগুলো করা এইভাবেই দিন যায়,মাঝে মাঝে ঘুরতে বের হই।
দ্বীনের পথে আসার প্রায় অনেকবছরই হলো আলহামদুলিল্লাহ,আর এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় হাদিয়া, যখনই নতুন দ্বীনের পথে ঢুকলাম তখন আমি পুরো অন্যরকম হয়ে যাই,যখনই শুনতাম কোনো কিছু হারাম চেষ্টা করতাম সাথে সাথে সেটা ত্যাগ করার জন্য, অন্য কোনো কিছু ভাবতাম না,দ্বীনের নতুন বিষয়ে জানতে খুব ভালো লাগতো,সারাদিন লেকচার শুনতাম আর ইসলামিক বিষয়ে রিসার্চ করতাম,যেহেতু নতুন ছিলাম তাই অনেক সংশয় ছিলো,তখন আমি এক অন্যরকম জগৎ এ ফিরে আসি,যে জগৎ এ রবের ইবাদতই ছিলো আমার মূল লক্ষ্য, ,অতীতে কি ছিলাম তা নিয়ে আমি একদম মাথা ঘামাই না,এটাই চিন্তা করি যদি আমার রব আমাকে ক্ষমা করেন আর আমার পাপগুলো নেকিতে পূর্ণ হয়ে যায় তাহলে আমি কেনো হতাশ হবো? আর আমার বিশ্বাস তিনি আমাকে ক্ষমা করেছেন,আমাকে কেউ আমার অতীত নিয়ে খোঁটা দিক,কষ্ট দিক আমি পাত্তা দেই না,আমি আমার বর্তমানকে আরো সুন্দর করতে চাই ইনশাআল্লাহ,মানুষ এখন যখন আমাকে দেখে তারা আমার মতো হতে চায়,আমাকে সম্মান করে,আমাকে উৎসাহ দেয়,আর একটা সময় তারাই ছিহ ছিহ করতো,তবে হ্যাঁ এমন কিছু মানুষ জীবনে অবশ্যই আসবে যারা কথা শুনাবে,তবে আমি এসব বিষয়ে অনেক কঠোর থাকি আর প্রতিবাদ করি,আমি অন্যায় দেখলে চুপ করে থাকতে পারি না,তাই মানুষ আমাকে ভয় পায়,যা বলার আমার পিছনেই বলে,এমনিতে আমি কিন্তু খুব মিশুক,যার তার সাথে খুব সহজেই মিশে যাই,গল্প করতে ভালো লাগে খুব,গল্প করার একটা মানুষ থাকলে আর কিছু চাই না,খুব তাড়াতাড়ি মানুষদের আপন করে ফেলি,আর সাথে তাদের হাঁসাতেও ভালো লাগে,আমি যদি কোনো গ্রুপে থাকি তাহলে দেখা যায় সেখানে মানুষ না হেঁসে পারেই না,বিড়াল পশু-পাখিও অনেক ভালো লাগে,আর বাচ্চা খুব পছন্দ করি, বাচ্চা দেখলেই কোলে করে বসে থাকি,ইচ্ছে আছে ভবিষ্যৎ এ অনেক সন্তানের মা হবো আর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত বাড়াবো ইনশাআল্লাহ,আমার হালাল খেলা-ধুলাও ভালো লাগে,আমার ঘুরতে খুব ভালো লাগে,বিশেষ করে ফজরের পর আর গভীর রাতে,কারণ তখন মানুষ কম থাকে, আমার দ্বীনি দাওয়াত দিতে খুব ভালো লাগে,তালিমও করি,যতটুকুই জ্ঞান অর্জন করেছি ততটুক থেকেই কেউ কোনো ভুল করলে তা ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি,আমার মতো অধমের থেকে জ্ঞান নিয়ে যখন বোনেরা বলে, আপু আপনার থেকে খুব উপকৃত হলাম তখন মনে হয় এই কথাটাই দুনিয়ার সবচেয়ে সুখের কথা,আমার গীবত,হিংসা,অহেতুক মিথ্যা হাঁসি-তামাশা এসব একদম অপছন্দ,যারা এমন করে তাদেরও বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করি,দ্বীনি বিষয়ে চেষ্টা করি কঠোর থাকার,পর্দা নিয়ে কথা শুনাবে তাই ছেড়ে দিবো এমন মানুষ আমি না,নন-মাহরমদের সাথে কথা বলবো না তাই বলবে বাড়াবাড়ি করি,ঢং করি,তাই কথা বলা শুরু করে দিবে আমি এমন না,নিজের পরিবারই দ্বীনের বিষয়ে এমন কথা বললে যে কথা শোনা নাজায়েজ তা-ই শুনি না আর বাকিরা! আমি এমনভাবেই চলি যাতে মানুষ আমার এই কঠোরতা দেখে ভয় পেয়ে ভাবে যে,ওর সাথে দ্বীনি বিষয়ে উল্টা পাল্টা কিছু বলা যাবে না। তবে আমার একটা খারাপ অভ্যাস আছে বলতে গেলে,কিন্তু কেন জানি আমার ভালো লাগে এই স্বভাবটা সেটা হলো,আমি একটু রাগী তবে যখনতখন রাগী না আর রাগ বেশিক্ষন থাকেও না,অভিমানী বেশি,বিশেষ করে সপ্ন দেখি যে স্বামীর সাথে বেশি অভিমাণ করবো আর সে আমার অভিমাণ ভাঙ্গাবে,আর বাচ্চামী করতে খুব ভালো লাগে,এই ধরেন, মা-বাবার সাথে কথায় কথায় বাচ্চাদের মতো আচরণ করি,ভবিষ্যৎে স্বামীর সাথেও করবো ইনশাআল্লাহ,আমি রান্না পারিনা তেমন,এটা শিখে নিতে হবে,ঘরের কাজ সব পারি আলহামদুলিল্লাহ আমি দিনশেষে সপ্ন দেখি আমি আমার রব ও আমার প্রিয় নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আনুগত্য করার চেষ্টা করবো,মা-বাবার চক্ষুশীতলকারী সন্তান হবো,স্বামীর চক্ষুশীতলকারিনী হবো,শশুড়ির-শাশুড়ির চক্ষুশীতলকারী বউমা হবো,সন্তানদের সবচেয়ে উত্তম অভিভাবক হবো ইনশাআল্লাহ
প্র্যাকটিসিং মুসলিম
২০-২৪
মিনিমাম ৫"৭ ইঞ্চি
ফর্সা,উজ্জল ফর্সা
অবিবাহিত প্রাধান্য পাবে বেশি।
অনার্স / ফাজিল / দাওরাহ কমপ্লিট তবে পড়াশোনা চলাকালীন থাকলে ভিন্ন কথা
যেকোনো হালাল পেশা,বেকার হলেও হবে তবে পরিবারের অনুমতি থাকতে হবে।
মধ্যবিত্ত বা উচ্চমধ্যবিত্ত
সম্মানীত
সালাফি
প্র্যাকটিসিং মুসলিম,যিনি দ্বীন পালনে সবর্দা সচেতন থাকবেন,৫ ওয়াক্ত নামাজ জামাববতের সাথে পড়বেন,সুন্নতী দাড়ি থাকবে,টাকনুর উপড়ে পোষাক পড়বে,হালাল-হারাম মেনে চলবেন,কবীরা গুনাহগুলো থেকে বেঁচে থাকবেন,আমার সাথে ইসলামিক বই পড়তে বসবে,লেকচার শুনবে মোট কথা একটা সময় থাকবে দুইজন মিলে দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করবো,এর পাশাপাশি সে যথাসম্ভব দাওয়াতী কাজ করবে বিশেষ করে গরীব-অসহায়দের মাঝে,আমি দ্বীন মানতে একটু অলসতা করলে আমাকে শাসন করবেন,এবং সেও যদি করেন আমি তাকে শাসন করবো,আমার পর্দার পূর্ণ খেয়াল রাখবেন,যখনই কেনো নন-মাহরমের সামনে পড়বো তিনি আমার ছায়া হয়ে থাকবেন,বাহিরে খাওয়ার সময় আমার নিকাব ধরে রাখবে যাতে আমাকে কেউ না দেখে,বাসায় মেহমান আসলে পরপুরুষের সামনে যাতে বেশি না যে হয় তাই সে-ই খাবার নিয়ে যাবে,সে হবে আমার গাইরতওয়ালা,কখনো কোনো মেয়ের দিকে ভুলেও তাকাবে না,কথা বলবে না,অফলাইন-অনলাইনে নন-মাহরম কঠোরভাবে মেইনটেইন করবেন,সে এমনভাবে তার চোখ হেফাজত করবেন যে,তার কাছেই হবো আমি দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দর নারী,তার চক্ষুশীতলকারী,আমার সামনে সবসময় পরিষ্কার প পরিপাটি হায়ে থাকবেন যাতে তার প্রতি আমি আরো আকৃষ্ট হই, সে যতই ব্যস্ত থাকুক না কেনো আমাকে ১ ঘন্টা পর পর একটা মেসেজ দিবে,কয়েক ঘন্টা পর পর ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করবে "কি করো?" প্রতিদিন বাসা থেকে বের হওয়ার সময় কপালে চুমু দিবেন(এটা সুন্নাহ) আসার সময় দরজায় থাকায় অবস্থায় একটা কপালে চুমু দিবেন,আর প্রতিদিন আমার জন্য কিছু না কিছু আনতে হবে,সেটা দুই টাকারও জিনিস হলেও,মাঝে মাঝে আমার জন্য গোলাপ ফুল এনে হাটু গেড়ে বলবেন "আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি প্রিয়তমা", চুল আচড়িয়ে দিবেন আর চুলে ফুল গেঁথে দিবেন,মাঝে মাঝে ছোট্ট কিছু হাদিয়া দিয়ে চমকিয়ে দিবে,আমরা একই গ্লাসে পানি খাবো ও একই জায়গায় চুমুক দিবো,সে আমাকে খাইয়ে দিবে,আমিও তাকে খাইয়ে দিবো,মাঝে মাঝে আমাকে নিয়ে সে ঘুরতে বের হবে,বিশেষ করে গভীর রাতে আর ফজরের পর,কারণ তখন মানুষ কম থাকে,একসাথে দৌড় প্রতিযোগিতা করবো,মাঝে মাঝে বারেন্দা বা ছাদে গিয়ে তার কোলে মাথা রেখে হাজারো দুষ্ট-মিষ্টি গল্প করবো আর হাসবো,রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার স্ত্রীদের সাথে যে সুন্নাহ গুলো পালন করতো তা সবই করবো, আমাদের মধ্যে ঝগড়া হলে চুপ না থেকে দুইজন দুইজনের মনোভাব প্রকাশ করে সেটার সমাধান করার চেষ্টা করবো,সে খুব বেশি রেগে গেলে চুপ করে হেঁসে দিয়ে বলবো " জানাতো শয়তান কখন বেশি খুশি হয়?" আশা করি তখন সে ঠান্ডা হয়ে যাবে,আমি রাগ করি,কান্না করি,মন খারাপ করি,অভিমাণ করি যাই করি তখন আমার পাশে এসে হাত ধরে সে বলবে "সরি,আর হবে না,আমি তো তোমার পাশে সবসময় আছি,কিসের এতো চিন্তা" ঠিক এইভাবেই সে আমার পাশে থাকবে,আমার খুব যত্ন নিবে,আদর করবে,ভালোবাসবে,আমি তার প্রথম ভালোবাসা না হলেও শেষ ভালোবাসা হতে চাই,একদম জান্নাত পর্যন্ত ইনশাআল্লাহ।
যেকোনো
প্রথমে অবশ্যই দ্বীনদারিত্বকে প্রাধান্য দিবো,কারণ আমার জীবনসঙ্গী যদি দ্বীনদারই না হয় তাহলে তার সৌন্দর্য,সম্পদ এসব কোনো কল্যাণ বয়ে আনবে না,সে কখনোই আমার জান্নাতের পথে হাঁটার সঙ্গী হতে পারবে না, তারপর সৌন্দর্য,সম্পদ ও সামাজিক অবস্থা, মোট কথা কুফু মিলানো হবে,কারণ শরীয়ত কুফু মিলাতে উৎসাহিত করে।
মুন্সিগঞ্জ
ঢাকা,মুগদা মানডা
ঢাকা
Sorry !! There's no media found for the request !!
Go up