২৫ বছর

১১ই জানুয়ারি, ১৯৯৯

৪ ফুট ১১ ইঞ্চি

ফর্সা

স্বাভাবিক

৫৩

বি+

আলহামদুলিল্লাহ নেই তবে সামান্য ঠান্ডাজনিত সমস্যা আছে আমি অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।

আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।

জি। আলহামদুলিল্লাহ আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি।

হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ মেনে চলা হয়।

জ্বী, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আরও তাওফিক দিন। আমিন।

না। এসব দেখা হয় না। আলহামদুলিল্লাহ।

জি। আলহামদুলিল্লাহ আছে।

পছন্দের বইঃ রাহে বেলায়াত,রাসুলের চোখে দুনিয়া, হাদিসের নামে জালিয়াতি, সবর ও শোকর, রিয়াদুস স্বলেহিন, ফয়জুল কালাম, জান্নাতি জীবন, বেলা ফুরাবার আগে ইত্যাদি। ৷ প্রিয় লেখকঃ ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহি) আরিফ আজাদ, ইমাম ইবনে কায়্যিম রহিমাহুল্লাহ, আালোচকঃ শায়খ আহমাদুল্লাহ ( হাফিযাহুল্লাহ),ড. মিজানুর রহমান আজহারি( হাফিযাহুল্লাহ)। প্রিয় আলেমঃ মিজানুর রহমান আজহারি . খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর, মিজানুর রহমান আজহারি,শায়খ আহমাদুল্লাহ

ড.মিজানুর রহমান আজহারি ( হাফিযাহুল্লাহ),ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহিমাহুল্লাহ),শায়খ আহমাদুল্লাহ( হাফিযাহুল্লাহ), ওস্তায মুফতি জুবায়ের আহমেদ, ওস্তাদ নোমান আলী খান, ড. মঞ্জুর ইলাহি

কুরআন সুন্নাহর অনুসারী। অন্ধভাবে কোনো মাজহাব কে ফলো করি না। যা সহিহ তাই গ্রহণ করি আলহামদুলিল্লাহ । সবার প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা রয়েছে। ।

আমি বোরকার সাথে হিযাব নিকাব ও হাত-পা মোজা পরিধান করি।

জি। আলহামদুলিল্লাহ

সাধারণ শিক্ষা

এইচ. এস. সি ঢাকা বোর্ড ২০১৮, স্নাতক পাশ (২০২৪)- Dept.Clothing &Textile, Mohila College, College Name – Applied Human Science,Azimpur

আল্লাহ তা'আলার অনুগ্রহে IOM এর অনলাইন আলিম প্রিপারেটরি কোর্স চলমান আছে আলহামদুলিল্লাহ।

ত্বলিব

ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আলহামদুলিল্লাহ স্থানীয় বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান আছে।

গৃহিণী

১ জন

২ জন

নিম্ন মধ্যবিত্ত

➡সত্যি বলতে নিজেকে জাজ করার মতো যোগ্যতা আমার নেই।অনেক সাধারন এক বান্দী আমি।আমার রব ই ভালো জানেন তাঁর বান্দী সম্পর্কে। জীবনের সকল ক্ষেত্রে কোরআন এবং সুন্নাহয় নিজেকে আলোকিত করতে চাই।দ্বীনের বিষয়ে কোন ছাড় দিতে রাজি নই।আল্লাহ র আদেশ পালন এবং রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে পরিপূর্ণ ভাবে মেনে চলার চেষ্টা করি।এমন কেউ আসুন যিনি আমাকে উওম ভাবে দ্বীন পালনে সাহায্য করবেন।বিইযনিল্লাহ।৷ জেনারেল পড়ুয়া হলেও আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাকে ফ্রি মিক্সিং সহ অন্য সব জাহেলিয়াতি থেকে হেফাজতে রেখেছেন সুবহানাল্লাহ এতে আমার বিন্দু মাত্র কোনো ক্ষমতা বা শক্তি নেই সবই রবের অনুগ্রহ কারন আমার রবই আমার কলবে এসবের প্রতি ঘৃণার বীজ বপণ করে দিয়েছেন সুবহানাল্লাহ। ➡ আমি পরিবারের সবচেয়ে ছোট ➡দ্বীনি পড়াশোনা করতে ভালো লাগে এবং দ্বীনি পড়াশোনা সবসময় চালিয়ে যেতে চাই ইন শা আল্লাহ বিইযনিল্লাহ। । ➡আল্লাহ তাআ'লা আমাদের দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন তাঁর ইবাদাতের জন্য। কিন্তু আসলেই কি আমরা তাঁর ইবাদাতের হক আদায় করছি?করলে কতটুকু?আমি আমার নিজের জীবনের লক্ষ্য স্থির করেছি রবের সন্তুষ্টি অর্জন।মহান মালিককে খুশি করে তাঁর সন্নিকটে জান্নাতে একটি বাড়ি হাসিল করা।আর এই সফরে একজনকে সঙ্গী হিসেবে চাইছি ইন শা আল্লাহ বিইযনিল্লাহ, যিনি নিজেও তাঁর জীবনের লক্ষ্য এটা সেট করেছেন। ➡রাসূল সল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন দুনিয়াতে মুসাফিরের মতো থাকতে।আমিও সেভাবেই থাকতে চাই।বেসিক চাহিদা পূরণের জন্য যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুতেই আমি সন্তুষ্ট থাকতে চাই।অল্পে তুষ্ট থেকে রবের ইবাদাতে যেন নিজেকে বিলিয়ে দিতে পারি। ইন শা আল্লাহ বিইযনিল্লাহ। ➡মাযহাব নিয়ে বাড়াবাড়ি পছন্দ করি না।আমি হানাফি মাযহাব হলেও অন্ধ অনুসরণকারী নই।যা কিছু সহিহ তা গ্রহণ করার তাওফিক রব দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ। সব মাযহাব কে সম্মান করি।

দ্বীনি পড়াশোনা করা ও নোট করা ভাল লাগে। নাসিহা সংগ্রহ করা পছন্দ। ইসলামিক অনলাইন মাদ্রাসায় (IOM) এর আলিম প্রিপ্রারেটরি কোর্স এর সাথে যুক্ত আছি আলহামদুলিল্লাহ। সবসময় এটা চালিয়ে যেতে চাই কারন আমি রবকে সন্তুষ্ট করে জান্নাতে যেতে চাই আর যে ইলম অনুসন্ধান এর সাথে লেগে থাকে তার জান্নাতের পথ আল্লাহ সহজ করে দেন সুবহানাল্লাহ। ইসলামিক বই পড়তে পছন্দ করি। মোটকথা রবকে খুশি করাই সবচেয়ে বড় শখ। সেজন্য এমন কাউকে চাই যেন সেও এই যাত্রায় আছেন। রবের প্রিয় আমাতুল্লাহ হওয়ার বড়ই শখ তাই প্রকৃত দ্বীনদার কাউকে চাচ্ছি যে এ যাত্রায় ক্লান্ত হবেন না।

দ্বীনি পরিবার যেমন হয়।যারা দুনিয়ার চাইতে আখিরাত কে বেশি প্রায়োরিটি দেয়।আওয়াল ওয়াক্তে সালাত পড়েন।পর্দা তথা মাহরাম, নন মাহরাম বিষয়ে সচেতন।এমন একটা পরিবার হোক যেখানে গেলে আমার রবের সাথে সম্পর্ক আরো বাড়বে।আরো উওম ভাবে ইবাদাত করতে পারবো।যারা দুনিয়ার খাওয়া-দাওয়া, ভোগ-বিলাসে বিভোর থাকে না,বরং যারা পরকালের জন্য পাথেয় সংগ্রহে একে অপরকে সাহায্য কারী হয়।আমি জানি এমন পরিবার পাওয়ার যোগ্যতা হয়তো আমার নেই,কারন তারাও তো এমনি মেয়ে খুজবে যারা ছোট থেকেই দ্বীন পালন করে আসছে বা মাদরাসা পড়ুয়া।তবে আমার রব প্রাচুর্যময়।নিশ্চয়ই তিনি আমাকে উওম একটি পরিবার দান করবেন।ইন শা আল্লাহ।

(২৫-৩২)

মানানসই

যেকোনো

অবিবাহিত

মানানসই মোটকথা দুনিয়াবি যত উচ্চ ডিগ্রি থাকুক না কেন সঠিক দ্বীনি জ্ঞান থাকা চাই। ( তবে আলিম, হাফিজ পড়া চলাকালীন / অনার্স চলাকালীন / কমপ্লিট এমন)

হালাল সম্মানজনক যেকোনো পেশা আলহামদুলিল্লাহ।বারাকাই মুখ্য বিষয়।

স্বচ্ছল ও আল্লাহর মুখাপেক্ষী হতে হবে। মানুষের নিকট আশাবাদী নয় এমন। ইনকাম অবশ্যই হালাল হতে হবে।হোক তা সামান্য তাতেই আমি সন্তুষ্ট।আসলে বারাকাহ হলো মুখ্য বিষয়। কেউ হয়তো মাসে ১ লাখ টাকা ইনকাম করে কিন্তু মাস শেষে টানাটানি।আবার কেউ হয়তো ১০ হাজার টাকা ইনকাম করে কিন্তু সুন্দর ভাবে হয়ে যাচ্ছে। এটাই বারাকাহ।হালাল ইনকাম হোক সামান্য তাতে রব অবশ্যই বারাকাহ ঢেলে দেন।ইন শা আল্লাহ বিইযনিল্লাহ।

ফরজ বিধান পর্দা সম্পর্কে ইলম রাখেন। হালাল হারাম অবস্থা বোজেন। ভাই থাকলে তাদের সাথে পর্দা করার উপযুক্ত ব্যবস্থা থাকতে হবে।কারন বিধান গুলো মহান আল্লাহ তায়ালা র অবশ্যই এতে কল্যান নিহিত। আল্লাহ কবুল করুন।দ্বীনি পরিবার যেমন হয়।যারা দুনিয়ার চাইতে আখিরাত কে বেশি প্রায়োরিটি দেয়।আওয়াল ওয়াক্তে সালাত পড়েন।পর্দা তথা মাহরাম, নন মাহরাম বিষয়ে সচেতন।এমন একটা পরিবার হোক যেখানে গেলে আমার রবের সাথে সম্পর্ক আরো বাড়বে।আরো উওম ভাবে ইবাদাত করতে পারবো।যারা দুনিয়ার খাওয়া-দাওয়া, ভোগ-বিলাসে বিভোর থাকে না,বরং যারা পরকালের জন্য পাথেয় সংগ্রহে একে অপরকে সাহায্য কারী হয়।আমি জানি এমন পরিবার পাওয়ার যোগ্যতা হয়তো আমার নেই,কারন তারাও তো এমনি মেয়ে খুজবে যারা ছোট থেকেই দ্বীন পালন করে আসছে বা মাদরাসা পড়ুয়া।তবে আমার রব প্রাচুর্যময়।নিশ্চয়ই তিনি আমাকে উওম একটি পরিবার দান করবেন।ইন শা আল্লাহ।

হানাফি। তবে সব মাজহাবকেই সম্মান করি কারন সেগুলাও রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কোনো না কোনো সুন্নাহ।

এমন একজন কে চাইছি,যিনি তাকওয়াবান, গোপনে এবং প্রকাশ্যে আল্লাহ কে ভয় করেন,বিনয়ী, সৎ, সত্যবাদী এবং উওম আখলাকের অধিকারী। ➡দৃষ্টি হিফাজত করেন।যিনি জমিনে চলবে নম্রভাবে।অহংকার, হিংসা,রাগ, রিয়া এ বিষয় গুলো যার মধ্যে থাকবে না। ➡ বিশেষ ওজর ব্যাতীত পাচঁ ওয়াক্ত সালাত জামায়াতে আদায়কারী হবেন ইন শা আল্লাহ। ➡যিনি সুন্নাহ পাবন্দী।রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাহ গুলো যিনি নিজের মধ্যে রপ্ত করেছেন।আপ্রাণ চেষ্টা করেন প্রতিটা পদক্ষেপে সুন্নাহ অনুসরণ করতে। ➡যিনি এমন হবেন যার কোন একটি দিন কোরআন হীন যায় না।এমন হয় না যে, তিনি একটি দিন পার করেছেন কোরআন কে সময় না দিয়ে।কোরআন এবং সুন্নাহ কে যিনি আকড়ে ধরেছেন।যার জীবনের উদ্দেশ্যই হবে আল্লাহকে খুশি করে জান্নাতে রবের সন্নিকটে একটি বাড়ি হাসিল করা। ➡যিনি তার দাড়িকে কখনো কাট ছাট করেননি।বরং নবীর সুন্নাহ তরীকায় তা ছেড়ে দিয়েছেন।➡অনলাইন কিংবা অফলাইনে দৃষ্টিকে হেফাজত করেন।আর অবশ্যই যিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্ত নয়। ➡যার সাথে থাকলে আমার ঈমান-আমল আরো বেড়ে যাবে,আল্লাহ তাআ'লা র সাথে সম্পর্ক আরো মজবুত হবে।যাকে দেখলে আল্লাহ তাআ'লা র কথা স্মরণ হয়। ➡যিনি একজন গাইরত সম্পন্ন,লজ্জাশীল পুরুষ। তার গাইরত এমন হবে যে তার আহলিয়ার নাম কোন পর পুরুষ উচ্চারণ করলে এমন কষ্ট অনুভূত হয় যেন কেউ তাকে তীর বিদ্ধ করেছে। ➡যার মধ্যে উম্মাহর প্রতি দরদ আছে।মুমিন একে অপরের আয়না।প্রত্যেককে আল্লাহ র জন্য ভালোবাসবেন। যার প্রতিটি কাজের নিয়ত আল্লাহকে খুশি করা। প্রতিটি মাযহাবের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।কেননা প্রতিটি মাযহাবই আমাদের রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কোনো না কোনো  সুন্নাহ কে অনুসরণ করেন।আর আমাদের সবার লক্ষ্য তো একটাই দলবেঁধে জান্নাতে যাওয়া।কাউকে ছোট না করা,কোন দল বা মতকে ছোট করে না দেখা।প্রত্যেকের মধ্যে দোষ -গুন আছে।তাই সবার প্রতি দরদী হওয়া।উম্মাহর ফিকির করবে এবং উম্মাহর জন্য দোয়া করবে। আশা করছি তিনি একজন দরদী মনের মানুষ হবেন বিইযনিল্লাহ। ➡যাকে দুনিয়ার জীবনে পেয়েই তৃপ্ত হবো না, বরং জান্নাতুল ফেরদাউসের এত কিছুর মাঝেও তাকে পাওয়ার জন্য দুনিয়াতেই প্রতিনিয়ত রবের কাছে দোয়া করবো। ➡দুনিয়ার জীবনে কেউ পরিপূর্ণ হতে পারবে না, কিন্তু আমরা তো উওম বান্দা -বান্দী হওয়ার চেষ্টা করতে পারি তাইনা।কোরআন এবং সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরে আল্লাহ তাআ'লা কে খুশি করে যেন পরকালে একটা উওম বাড়ি বানাতে পারি সে জন্য তো চেষ্টা করতে পারি তাইনা! ➡আমি যেমন জীবনসঙ্গীর কাছে আশা করছি তার জন্যও তেমনি একজন উওম সঙ্গিনী হতে চেষ্টার কমতি হবে না ইন শা আল্লাহ বিইযনিল্লাহ। ➡বিয়েটা আপনার একার না আমাদের দুজনের।ইন শা আল্লাহ রবের প্রিয় হতে একে অপরকে সাহায্য করতে চেষ্টার কমতি হবে না,বিইযনিল্লাহ।

যেকোনো আলহামদুলিল্লাহ।( তবে অন্য জেলার হয়েও ঢাকা ও এর আশেপাশে কোনো জেলায় বসবাসকারী হলে ভাল হয়)

দ্বীনদারিতা,দ্বীনদারিতা,দ্বীনদারিতা

কেরানীগঞ্জ, ঢাকা

কেরানীগঞ্জ, ঢাকা

কেরানীগঞ্জ, ঢাকা

কেরানীগঞ্জ, ঢাকা