২২ বছর

11 June 2001

৪ ফুট ৯ ইঞ্চি

শ্যামলা

স্বাভাবিক

৪০

বি+

শ্বাসকষ্ট,, কিছুদিন আগে রক্তশূন্যতা দেখা দিয়েছিল। এখন স্বাভাবিক

আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।

না। আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করার জন্য চেষ্টা করতেছি।

হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়

মাঝে মাঝে,,সালাত,সাওম তাসবিহ

না। এসব দেখা হয় না। আলহামদুলিল্লাহ।

জি। আলহামদুলিল্লাহ আছে।

আমার তেমন ইসলামিক বই পড়া হয়নি। তবে কিছু বই পড়া শুরু করেছি। ইসলামী আকিদা, রাহে বেলায়েত,সুদ হারাম কর্জে হাসানা সমাধান, জাল হাদিসের কবলে, উপদেশ।

শায়েখ মতিউর রহমান মাদানী, ড. খন্দকার জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ, মাহমুদ ক্বসিম

সালাফি

আমি বোরকার সাথে হিযাব নিকাব ও হাত-পা মোজা পরিধান করি।

জি। আলহামদুলিল্লাহ

জ্বি,,ইন শা আল্লাহ সবোর্চ্চ চেষ্টা করি

জেনারেল

SSC -2017-gpa 4.91 and HSC -2020-gpa-5.00 বর্তমানে একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিস ডিপাটমেন্ট অধ্যয়ন করতেছি।

আরবি ভাষা শেখার কোর্স চলমান। আলহামদুলিল্লাহ

না

ছাত্রী

মৃত

চাকুরিজীবী

বোন নাই

১ জন

নিম্ন মধ্যবিত্ত

বাংলাদেশ

৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা, একাডেমিক পড়া, আরবি ভাষা কোর্স করতেছি,তার পড়া শিখা, টুকিটাকি ঘরের কাজ করা, ইসলামিক বই পড়া,

শখ সূরা মূখস্ত করা,বই পড়া,। নিরিবিলি পরিবেশ খুব পছন্দ।

না

তাক-ওয়াবান, কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে জীবনযাপন করেন। কুরআন সুন্নাহ কে কঠোরভাবে মানেন।। গায়ের মাহরাম পরিপূর্ণভাবে মেইনটেইন করে/ চেষ্টা করে

২১-৩৫

নূন্যতম ৫'৩

যেকোনো

অবিবাহিত/ শর্ট ডিভোর্সড,বিপত্নিক

নূন্যতম অনার্স অধ্যয়নরত /এর সমমান

যেকোনো হালাল পেশা

মধ্যবিত্ত।

আহলিয়ার জন্য অবশ্যই পর্দার ব্যবস্থা থাকতে হবে। পরিবারের মহিলাদের পর্দার ব্যাপারে ওসিয়ত করতে হবে।

সালাফি। তবে অন্যান্য মানহাজ সেটা অবশ্যই কুরআন এবং সুন্নাহ কে অগ্রাধিকার দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে এবং মানতেও হবে,পালন করতেও হবে।

তাকওয়াবান, চরিত্রবান, গায়রতসম্পন্ন, ধৈর্যশীল।প্র্যাকটিসিং মুসলিম। দ্বীন এবং দুনিয়ার মধ্যে সবর্দা দ্বীনকে প্রাধন্য দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। গায়ের মাহরাম পরিপূর্ণভাবে মেইনটেইন করতে হবে/চেষ্টা করতে হবে। স্ত্রীকে পর্দায় রাখতে হবে। পরিবারের মহিলাদের পর্দায় রাখতে হবে। যদি তাঁরা না শোনে, চেষ্টা করতে হবে। স্ত্রীকে সম্মান করতে হবে। দ্বীনি ইলম অর্জন চালিয়ে যেতে হবে। নিজেকে ইলম অর্জনে লেগে থাকতে হবে এবং স্ত্যুর পর্যন্ত। দ্বীনি ইলম অর্জনে স্ত্রীকে সাহায্য করতে হবে ( সেটা হতে পারে অর্থ অথবা সময়, অথবা নিজে শিখিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে)। কুরআন এবং সুন্নাহ কে কঠোরভাবে মানতে হবে। পরিবারকে নসিহত করতে হবে, পরিবারের দ্বীনি ইলম অর্জনে উৎসাহ দিতে হবে। মূলত ইসলামিক পরিবার গঠনে চেষ্টা করে যেতে হবে। স্ত্রীর মন মানসিকতা বুঝতে হবে। ভুল করলে অসম্মান না করে সম্মানের সহিত তাকে শুধরে দিতে হবে। **গুণগুলো অর্জন করার চেষ্টা করবে ইন শা আল্লাহ। আমি নিজেও এমন হবার চেষ্টা করে যাবে মৃত্যু পর্যন্ত ইন শা

রাজশাহী বিভাগের মধ্যে ভালো হয়। তবে দ্বীনের ক্ষেত্রে যেকোনো জেলা

দ্বীনদারীতা

নওগাঁ

গাজীপুর

জায়গা আছে। কিন্তু বাড়ি নেই

গাজীপুর