২২ বছর

২৭.১১.২০০১

৪ ফুট ১১ ইঞ্চি

ফর্সা

চিকন

৪০

এ+

নেই,আলহামদুলিল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।

জি। আলহামদুলিল্লাহ আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি।

হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ মেনে চলা হয়।

জি,আলহামদুলিল্লাহ

না। এসব দেখা হয় না। আলহামদুলিল্লাহ।

জি। আলহামদুলিল্লাহ আছে।

এই পর্যন্ত যত বই পড়া হইছে সব গুলো বই ই ইসলামের সৌন্দর্যতা সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। প্রত্যেকটা বই থেকেই দৈনন্দিন জীবনের ভিন্ন ভিন্ন গুরুত্বপূর্ন বিষয় সম্পর্কে ধারনা পেয়েছি ও ইসলামের প্রতি ভালোবাসা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বলবো সবগুলো বই ই পছন্দের।এর মধ্যে কয়েকটি… ১.মানবতার বন্ধু মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ (সা.)।২.পর্দা ও ইসলাম ৩.আশারা মুবাশশারা৪. তাওহীদ রিসালাত ও আখেরাত ৫.ইসলামের হাকীকত ৬.ঈমানের হাকীকত ৭.দুনিয়া এক ধূসর মরিচিকা ৮.রাহে আমল(১,২) ৯.কবীরা গুনাহ ১০.হেদায়েত ১১.গীবত ১২.মজবুত ঈমান ১৩.মনটাকে কাজ দিন ১৪.মুক্তির পথ ১৫.নাফস রুহ কালব ১৬.কোরআন হাদিসের আলোকে আখেরাতের চিত্র ১৭.পর্দা কী প্রগতির অন্তরায় ১৮.খাঁটি মুমিনের সহীহ জযবা ১৯.নামাজ-রোজার হাকীকত ২০.ইসলামি সমাজ গঠনে নারী সমাজের ভূমিকা ২১.হে আমার মেয়ে ২২.পর্দার আসল রূপ ২৩.জীবন্ত নামাজ ২৪.বেলা ফুরাবার আগে ২৫.ঈমানী দূর্বলতা। পছন্দের লেখক: আরিফ আজাদ, ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর, নঈম সিদ্দিকী।

শায়খ আহমাদুল্লাহ, ডা. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর,মিজানুর রহমান আজহারী।

হানাফি

আমি বোরকার সাথে হিযাব নিকাব ও হাত-পা মোজা পরিধান করি।

জি। আলহামদুলিল্লাহ

জি,আলহামদুলিল্লাহ।

সাধারণ শিক্ষা

এসএসসি,চট্টগ্রাম বোর্ড,বিজ্ঞান বিভাগ,২০১৯,এ গ্রেড।এইচএসসি,চট্টগ্রাম বোর্ড,বিজ্ঞান বিভাগ,২০২১,এ গ্রেড।বিএসসি ইন কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি)(৩য় বর্ষ চলমান) )

আসাদ উল্লাহ

রাহেলা আক্তার

মিচুয়াল জুটমিলে এসিস্ট্যান্ট একাউন্ট্যান্ট ছিলেন।বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত।

স্কুল শিক্ষিকা। একে খান গ্রুপ কর্তৃক পরিচালিত ইসলামাবাদ বালিকা এতিমখানায় সুপারিন্টেন্ডেন্ট হিসেবে ছিলেন, বর্তমানে ইউনিয়ন পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ ও ফিরোজ শাহ কিন্ডারগার্টেনে পরিচালনা পর্ষদে দায়িত্বে আছেন।

বোন নাই

২ জন

মধ্যবিত্ত

বাংলাদেশ

খুবই সাধারণ একজন, হেদায়েত পাওয়ার পর থেকেই প্রত্যেকটি কাজে ইসলামি আইন অনুশাসন মেনে চলার চেষ্টা করে যাচ্ছি, জীবনের লক্ষ্য এখন একটাই আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা। ইসলামি জ্ঞান অর্জন প্রত্যেক মুসলিমের জন্য ফরজ, তাই দৈনিক কোরআন (তাফসীরসহ) ,হাদিস এবং ইসলামি সাহিত্য পড়া হয় এবং শায়েখদের লেকচার শোনা হয় মাঝে মাঝে। বিশেষ কোনো শখ-ইচ্ছা নেই, বই পড়ে যতটুকু জ্ঞান আয়ত্ত করতে পারি তা আমলিয়াতে পরিণত করার চেষ্টা করি। অনলাইন এবং অফলাইন উভয় ক্ষেত্রেই মাহরাম-ননমাহরাম মেইনটেইন করি আলহামদুলিল্লাহ, হেদায়েত পাওয়ার আগেও কখনো হারাম সম্পর্কে ছিলাম না,হেদায়েত পাওয়ার পরে তো প্রশ্নই আসে না। পরিবারের সাথে সময় কাটাতে ভালো লাগে,কাছের মানুষগুলোকে কেউ ছোট করে কথা বললে খারাপ লাগে। যারা সবসময় মানুষকে হেয় করে কথা বলে তাদের থেকে একটু দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করি। তর্ক, ঝগড়াঝাটি পছন্দ করি নাহ, দ্বীনি বোনদের সোহবতে থাকতে ভালোবাসি, বান্ধবীদের সাথে ঘুরতে ভালো লাগে। আল্লাহর কাছে সবসময় দোয়া করি, ঠিক যেভাবে চললে দুনিয়ায় শান্তি এবং আখেরাতে মুক্তি লাভ করতে পারব ঠিক সেভাবে যেন আল্লাহ চলার তাওফিক দেন। উচ্চাকাঙ্ক্ষী নই, অল্পতে সন্তুষ্ট থাকি আলহামদুলিল্লাহ, অযথা খরচ করা অপছন্দ করি।জন্মদিন,বিবাহ বার্ষিকী,মৃত্যু বার্ষিকী, বর্ষবরণসহ অনুরূপ অনুষ্ঠানগুলোতে অংশগ্রহণ করি নাহ। "তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে তোমাদের প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তোমরা তা মান্য করে চল, তাঁকে ছাড়া (অন্যদের) অভিভাবক মান্য করো না, তোমরা খুব সামান্য উপদেশই গ্রহণ কর।" (সূরা আল আ'রাফ-০৩) "রাসূলুল্লাহ বলেছেন,যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের অনুরূপ অবলম্বন করে, সে তাঁদেরই দলভুক্ত।" (আবূ দাউদ ৪০৩১) পরিচিত মাধ্যমে বিয়ের ব্যাপারে যে সম্পর্কগুলো আসে সেগুলো ননপ্র্যাকটিসিং তাই একজন দ্বীনদার জীবনসঙ্গী পাওয়ার জন্যই এখানে বায়োডাটা দেওয়া। জানিনা কতটুকু গুছিয়ে লিখতে পেরেছি তবে সর্বশেষ এটুকু জোর দিয়ে বলতে চাই আমার আত্মীয়স্বজন তো অনেক দূরের বিষয়,কেউ যেন আমার পরিবারের সদস্য দিয়েও আমাকে বিচার না করে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাকে যতটুকু যোগ্যতা ও সঠিক চিন্তাভাবনা করার তাওফিক দিয়েছেন ততটুকুই আমার জন্য যথেষ্ট মনে করছি ,আলহামদুলিল্লাহ। বাবা-মা দুইজনই ফেনীর,কিন্তু আমরা জন্ম থেকেই এখানে থাকি,এখানেই স্থানীয়। চট্টগ্রাম বেড়ে ওঠা কিন্তু আমি /আমার পরিবারের কেউই এখানকার কালচার মোতাবেক চলি না। আমার পরিবার নিয়ে কিছু কথা:আমার বাবা মা আলাদা থাকেন(ডিভোর্স হয়েছে)। আমরা ভাইবোন আম্মার সাথেই থাকি। আসলে বাবা পরিবার নিয়ে,আমাদের ব্যাপারে অনেক বেশি উদাসীন,উনার আচরণও অমানবিক। অনেক ভাবে চেষ্টা করা হয়েছে যাতে সবাই সুন্দর ভাবে মিলে মিশে থাকতে পারি, উনাকে অনেক ভাবেই বুঝানো হয়েছে কিন্তু উনার আচরনে কোনো পরিবর্তন আসে নি, তাই আলাদা থাকা হয়। তিনিও একা থাকতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন। আমাদের দেখে এমনটা বোঝার উপায় নেই যে আমরা আলাদা থাকি কারণ আত্মীয়-স্বজনদের সকল অনুষ্ঠানেই আম্মা উপস্থিত হন এবং বাবার দিকের আত্মীয়-স্বজন আম্মাকে অনেক সম্মান করেন।

অবশ্যই সুন্নতি দাড়ি থাকতে হবে(দাড়ি ছেড়ে দেওয়া হলে ভালো) । বিশেষ কোনো কারণ ছাড়া জামায়াতের নামাজ ত্যাগ করবেনা। শুধু নামাজ পড়ার সময় নাহ সবসময় ঠাখনুর উপর কাপড় পড়ে।যিনি ননমাহরামদের সাথে অপ্রয়োজনীয় কথা বলা হতে বিরত থাকেন।অনলাইন এবং অফলাইন উভয় ক্ষেত্রেই মাহরাম-ননমাহরাম মেইনটেইন করে।পাত্র যদি দাঈ হয় এবং পাত্রের পরিবার যদি দ্বীনি হয় তাহলে অনেক ভালো হয়।পরিবার হেদায়েত প্রাপ্ত নাহলেও যেন আমার দ্বীন পালনে বাধা না দেয়, বিশেষ করে পর্দার ব্যপারে। আহলিয়ার সাথে শুধু দুনিয়ায় না আখেরাতেও একসাথে থাকার আকাঙ্খা রাখবে। ধৈর্যশীল হতে হবে। বদমেজাজী নয় এমন। অযথা হুটহাট রেগে যায়, অনেক বেশী সন্দেহ করে, একজনের রাগ অন্যজনের উপর ঝাড়ে এই ধরনের মানুষ আমার একদমই পছন্দ না। কথা দিয়ে যেমন কারো মন জয় করা সম্ভব ঠিক সেই কথা দিয়েই মানুষকে সব চেয়ে বেশী আঘাত দেয়া সম্ভব। অন্যকে কষ্ট দিয়ে কথা বলে নাহ এমন মানুষ। 'আবদুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃতিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ পূর্ণাঙ্গ মুসলিম সে ব্যক্তি, যার হাত ও মুখ হতে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকে। আর প্রকৃত মুহাজির হল সে ব্যক্তি যে সে সকল কাজ পরিত্যাগ করেছে যেসব কাজ করতে আল্লাহ্ বারণ করেছেন।(সহিহুল বুখারী) ৷ 🚫নিচের পয়েন্টগুলো যাদের মধ্যে বিদ্যমান তাদের নক না করার জন্য অনুরোধ করা হলো: ◑যারা সুন্নাহ তরিকায় বিয়ে করতে ইচ্ছুক না, ◑ইসলামিক শরীয়ত মোতাবেক বিয়ে কেমন হয় জানেন নাহ, ◑পাত্রী পক্ষ থেকে বিয়ের সময় যৌতুক অথবা বিয়ের পরে উপহার/উপঢৌকন আশা রাখেন, ◑পরিপূর্ণ হালাল পথে উপার্জন করেন নাহ, ◑সামাজিক রীতিনীতি/কালচার মেনে চলেন যা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক।🚫

২৬-৩৩

৫'৪"-৫'৮"

ফর্সা,শ্যামলা

অবিবাহিত

অনার্স,মাস্টার্স বা সমমান উত্তীর্ণ

যেকোনো সম্মানজনক হালাল পেশা

মধ্যবিত্ত, স্থানীয়

সম্মানিত

সহীহ আকিদার অধিকারী।নির্দিষ্ট মাজহাবের হলেও অন্য মাজহাব নিয়ে বাড়াবাড়ি করে না।সকল মাজহাবকে সম্মান করে।

মিশুক,মিষ্টভাষী,সৎ,দায়িত্ববান।

চট্টগ্রামের বা অন্য জেলার (শহর)কিন্তু চট্টগ্রামেই থাকেন এমন হলে ভালো হয় তবে অন্য জেলার হলে আলোচনা সাপেক্ষে। এখানেই বড় হওয়া, কাছের মানুষ গুলো এখানেই,আমার পড়াশোনাও তাই চট্টগ্রাম থেকে দূরে যাওয়ার ইচ্ছা নেই ।

দ্বীনদারীতা

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ এলাকার নাম:   এ কে খান এর পাশে পশ্চিম ফিরোজ শাহ্ কলোনী

ঐ

ঐ

ঐ