২৬ বছর

1997-08-28( certificate) Actually birth of date is unknown.

৫ ফুট ৬ ইঞ্চি

উজ্জল শ্যামলা

ফিট

৭০

এ+

না। আলহামদুলিল্লাহ।

আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়। তবে মাঝে মাঝে ফজর ক্বাযা হয়।

তিন ওয়াক্ত

না। আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করার জন্য চেষ্টা করতেছি।

হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়

সালাত, দুরুদ, তওবা, ইসতিগফার পড়ি সবসময়।

মাঝে মাঝে দেখা হয়। তবে একদম ছেরে দেয়ার চেষ্টা চলছে।

অবশ্যই। ইন শা আল্লাহ।

জি। আলহামদুলিল্লাহ আছে।

আলোচনা সাপেক্ষ

আলহামদুলিল্লাহ। শুকরিয়া সেই মহান রবের প্রতি যিনি আমাকে দয়া করে, মায়া করে কোরআনের কালো অক্ষরের জ্ঞান দান করেছেন৷ আমি প্রতিদিন পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা, ইসলামের দাওয়াত দেওয়া,, কোরআন দিয়ে মানুষকে হেদায়েত পথে চলার সহযোগী হিসেবে আহবান করা। ইসলাম নিয়ে কোন চলমান সামাজিক, ও রাজনৈতিক বিষয় বা বির্তক চললে সে বিষয় নিয়ে কোরআন /হাদিস অধ্যায়ন করা।

মাওঃ দেলোয়ার হোসাইন সাঈদি ২) ড. আব্দুল্লাহ মোঃ জাহাঙ্গীর রহঃ ৩)মাওঃ আমির হামজা

ছোট করে ছেঁটে রেখেছি।

হানাফি মাজহাব। তবে অন্য মাজহাবকে সম্মান করি। এবং এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি বা অতিরঞ্জন অপছন্দ।

না। মাঝে মাঝে পড়া হয়

জ্বী।

জ্বি। আমি সর্বদা টাকনুর উপরে প্যান্ট পড়ি।

সাধারণ শিক্ষা।

➠শিক্ষাগত যোগ্যতা : পরীক্ষার নাম, বছর, বোর্ড বা প্রতিষ্ঠান, ফলাফল : SSC, 2012- Bord – Rajshahi result -GPA- 5.00(Hu) HSc- 2014-Board- Rajshahi, Result -GpA-4.80(Hu B.A (Hons), M.A in English at Hajee Mohammad Danesh science and Technology University. (Hons) Resut – 1st class Master’s Result – has not published yet.

I have a standard knowledge on homeopathy. And i practice it on different patients. Now, i am trying to get a certificate on it.I have also little bit knowledge on cupping therapy ( Hijama). I regularly practice it and earn money without negotiations. N

না।

ইংরেজি প্রভাষক।

২০/২৫ হাজার। শুরু ইনকাম ( জুলাই এর দেড় গুন হবে ইনশাআল্লাহ)

ব্যবসা করতেন। এখন কিছু করেন না।

গৃহিণী

৩ জন

৩ জন

মধ্যবিত্ত

বাংলাদেশ

: পারিবারিকভাবে একটি দ্বীনদার পরিবার দেখে বিয়ে করি নগদ মোহরআনা দিয়ে। মেয়ে বিয়েতে রাজি ছিল না। তার বাবা বিয়ে দিয়েছে আমার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কারনে।বিয়ে না করার কারণ হিসেবে পাত্রী লেখাপড়া করতে চাই বলে পরিবারকে বলে। সেগুলো আমার অজানা ছিল। বিয়ের পর সব পরিষ্কার হয়। বিয়েতে মেয়েকে বোরখা পরতে বললে সে না করে! অতঃপর বিয়ের চারদিন অতিবাহিত হলেও সে আমাকে স্বামী হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না। পরে আমার পরিবার বিয়ের দিনের কিছু ভিডিও দেখালে আমি, তার ফোন চেক করি। তারপর দেখি মেয়ে একটি ছেলের সাথে ১ বছরের সম্পর্ক আছে যেটা তার বাবা মায়ের সামনে সে স্বীকার করে। সেই সময় এই বিষয়টি আমাকে চিন্তায় ফেলে এবং আমি সন্দেহ করলাম সে আমার কাছ হতে যেকোন সময় একটি অজুহাত দিয়ে চলে যাবে। অতঃপর তার বাবা ও মা অনুরোধে করে এবং প্রতিজ্ঞা করে সে থাকবে। মেয়ে প্রচন্ড আবেগি। বিয়ে তার কাছে অত্যান্ত ঝামেলাপূর্ণ। সে কোন নিদিষ্ট গন্ডির মধ্যে নিজেকে রাখতে নারাজ। এবং সে পড়াশোনা করে ডাক্তার হয়ে দেশ, বিদেশ ঘুরবে, টাকা ইনকাম করবে তাতে বিয়ে কোন প্রয়োজন নেই।সে ইন্টারমেডিয়েট ১ম বর্ষের ছাত্রী শারীরিকভাবে ও মানসিকভাবে প্রচন্ড অসুস্থ এবং এরজন্য আমি তাকে গাইনেকোলজিষ্ট দেখায়। পরে ডাক্তার মানসিক ডাক্তার দেখাতে বলে৷ কিন্তু তার বাবাবে এসব কথা বললে তিনিন বলেন, তাকে ডাক্তার দেখিয়ে লাভ নেই কারণ সে একটা মেডিসিন কোনদিন খায়নি ও খাবেও না বরং ঔষধ কিনলে টাকা নষ্ট হবে। আমিও তখন বেকার মাস্টার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। ফলে নিজের অর্থনৈতিক একটা শক্তি ও আকর্ষন তাদেরকে মোহিত করতে পারেনি। শেষ পযন্ত মা /দাদী মেয়ের সঙ্গে একমত হয়। অতঃপর সে মেয়ে চলে গেছে ।কিন্তু তার বাবা একজন কামিল পাশ আলেম হয়েও তাকে আমাদের/ঘঠক /কাউন্সিলর /(সাংগঠনিক) পক্ষ হতে / বসতে বলা হয় কিন্তু তিনি অনেক ডেট দিয়েছি কিন্তু আমাদের সঙ্গে বসতে পারেনি। মোট দাম্পত্য জীবন ১ মাস ২০ দিন কিন্তু তা একপাক্ষিক । আরও বিস্তারিত বলা যাবে। উল্লেখ্য, আমার বিয়ের ঘটক ছিল মেয়ের বাবার বন্ধু, আমার সাথে শুধু দ্বীনি সম্পর্ক ছিল। তাকে বললেও সব তথ্য পাওয়া যাবে এমনি মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেও আমার উল্লেখযোগ্য কোন দোষ বলতে পারবে না।

N/A

নিজ সম্পর্কে কিছু কথা : আমি সাধারণের মাঝে অসাধারণ এক মানুষ। যাকে দেখলে বুঝা যাবে না, অথচ, কাজে, কথায় এটা মানুষের কাছে উপমেয়। ফজরের নামাজের পর ঘুমায় অথবা কাজ থাকলে কাজ করি। কখনো সকালে ব্যায়াম করি। অতঃপর ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে কলেজে যায়। কলেজে ফিরে রেস্ট নিয়ে কোচিং এ ক্লাস থাকলে ক্লাস নেয় আর টিউশন থাকলে টিউশন করি। অতঃপর ফ্রী হলে, বা সন্ধায় মাগরিবের নামাজের পর সুরা ওয়াকিয়া পাঠ করি প্রতিদিন। অতঃপর যেখানে আছি সেখানে কলিগদের সঙ্গে বিভিন্ন ইসলামিক আলোচনা ও আড্ডা হয়। রাতে কিছু পড়াশোনা আর প্রয়োজন পড়লে থিসিস করি৷ফেবু তে খরব পড়ি প্রচুর। এখন কিছুটা কম। আমি মানুষের সাথে মিশতে ভালোবাসি। মানুষ ছাড়া থাকতে পারি না। যে-সকল মানুষের সঙ্গে আমি মিশি তারা আমার হয়ে যায় , তিনারা আমাকে ভালোভাবেন এবং এই ভালোবাসা তাহাজ্জুদ নামাজ পযন্ত গড়ায়। অথাৎ তারা আমার জন্য তাহাজ্জুদ দোয়া করে, আমার সর্বাঙ্গীণ কল্যাণ কামনা করে। সব জায়গায় মানুষের ভালবাসায় আমি সিক্ত হয়। রাসুল (সঃ) বলেন" নিশ্চয় বক্তব্যের মাঝে জাদুকরী প্রভাব আছে"। রাসুলুল্লাহ সাঃ এর বক্তব্য আমার ক্ষেত্রে শতভাগ শত্য। আমি কোরআন, হাদিস, সোসিওলজি , সাইকোলজি, ফিলোসোফি দিয়ে যখন কথা বলি, তখন মানুষ তন্ময় হয়ে বক্তব্য শুনে আর যাদের ভীতরে জ্ঞানের রসবোধ আছে তারা আমার প্রেমে পড়ে যায়, ও আমার ভক্ত হয়ে যায়। আল্লাহ আমাকে আরেকটি বিশেষগুন অতীব সুললিত কন্ঠ দান করেছেন যা এদেশের অনেক আলেমের চেয়ে সুন্দর। মোটামুটি কোরআন দিয়ে বক্তব্য /কথা উপস্থাপন করতে পারি। এবং চেষ্টা করছি কোরআন আয়াত মুখস্থ করে সব জায়গায় কোরআনের কোটেশন দিয়ে কথা বলার ইনশাআল্লাহ

: শখ হচ্ছে ভ্রমন করে পৃথিবীর সব রহস্য জানা। আর অর্থ থাকলে রমাদান মাসে ওমরাহ করার। পছন্দ হচ্ছে জ্ঞানীয় আড্ডা, খেলাধুলা, টাকা থাকলে ভালো পছন্দসই জিনিস কেনা।

N/A

দ্বীনদার, পরিপূর্ণ পর্দানশীল। যে দ্বীন ও প্রকৃত পর্দা বুঝে। দ্বীনের জ্ঞান আছে, দ্বীনের হিকমত বুঝে ও তদা অনুযায়ী চলতে চাই। দ্বীনের বিষয়ে গোঁড়ামী করে না বরং বাস্তবতা বুঝে এবং সেই আলোকে নিজেকে সব জায়গায় উপযোগী করে নেয়। দ্বীন পালনে কোন বাঁধা, বা দুবর্লতা থাকলে, স্বামীর সহযোগিতা নিয়ে অগ্রগামী হতে প্রস্তুুত।

23-24 বছর

৫-২/৩

যেকোনো। মানানসই

অবিবাহিত, বিধবা।

অর্নাস, মাস্টার্স। তবে কিছু দিন বাকী আছে গ্রাজুয়েশন করতে বা মাস্টার্স করতে তারাও।

N/A

যেকোন

যেকোন।

যেকোন। তবে কোন পীর মুরিদ অনুসরণ করে তারা অনুপযোগী।

ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর প্রতিষ্ঠিত একজন প্রজ্ঞাশীল জ্ঞানী মেয়ে, যিনি আমাকে জ্ঞানীয় ভালোবাসা দিয়ে প্রশান্তি দিবে। সে হবে আমার প্রিয় বন্ধু, খেলার সাথী, সুখের ভোগকারী আর দুঃখের সময় সান্ত্বনার বাতি। যার নরম কথা, আমার হৃদয়ে প্রশান্তি দিবে। যার প্রেরণা আামকে দ্বীনের পথের মুজাহিদ বানাবে। যে সুন্দর সুন্দর, নরম নরম কথা বলে নিজের স্বামীর হৃদয়ে ভালোবাসার ফুলকে প্রস্ফুটিত করবে। যিনি অল্পে তুষ্ট থাকবে তবে আমার ভালোবাসার দান তার অল্পের তুষ্টাতাকে আভিজাত্য এর সাগরে সাঁতার কাটাবে। যে আমার পরিবার পরিকল্পনা সহায়ক হবে, কথা, মন, মস্তিষ্ক, দিয়ে সর্বপুরি দোয়া দিয়ে।

রাজশাহী বিভাগ। আর ঢাকা জেলা।

দ্বীনদারীতা।

সত্রাজিতপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

সাভার, ঢাকা।

N/A

সত্রাজিতপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ