Forum Topics Started
- Oh, bother! No topics were found here.
202471
১৯৯৫
২৮ বছর
১৮-১০-১৯৯৫
৫ ফুট ৪ ইঞ্চি
৬৪
ও+
জ্বী আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাকের দেয়া পরিক্ষা সরূপ আমার শারিরিক রোগ রয়েছে। রোগের নাম মায়োপ্যাথী যা শরীরের মাংশপেশীর উইকনেস জনিত রোগ। র্ব্তমানে আমার দুই পা এবং কোমরের মাংশপেশী এই রোগে বেশি আক্রান্ত। যার কারনে উচু নিচু জায়গায় চলাফেরা করা, সিড়ি দিয়ে উপরে উঠা-নামা করা, ওয়েট নিয়ে চলাফেরা করা, নামাজ দাড়িয়ে বসে স্বাভাবিক ভাবে পড়া, অতি উচুতে উঠা বা অতি নিচুতে নামা আমার জন্য কষ্ট সাধ্য। তবে সমতল ভুমিতে হাটতে তেমন সমস্যা হয় না। বর্তমানে আমি সাপোর্ট এর জন্য হ্যান্ড স্টিক নিয়ে চলা ফেরা করে থাকি। আমার এই রোগের কোন ঔষধ এখনও বের হয়নি। ডাক্তার নিয়মিত থেরাপি নিতে বলেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।
পাঁচ ওয়াক্ত
জি। আলহামদুলিল্লাহ আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি।
হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ মেনে চলা হয়।
সওম, সালাত, দুরুদ পাঠ, তাসবিহ, সাপ্তাহিক দ্বীনি রিসালা পাঠ
না। এসব দেখা হয় না। আলহামদুলিল্লাহ।
অবশ্যই। ইন শা আল্লাহ।
নেই। তবে চেষ্টা করা হচ্ছে।
জ্বি। না।
বাবা, মা ছোট থেকে তারা যতটুকু ইসলাম জানতেন বা মানতেন সে অনুযায়ী আমাকেও চালাতে চেষ্টা করেছেন। আব্বু আম্মু দুজনই আমায় ছোট বেলায় মাদ্রাসায় পড়াতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তখন খুব জেদ করতাম যে, না আমি মাদ্রাসায় পড়বো না। এভাবে করে করেই আর মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়া হয়নি। কিন্তু এখন বুঝি মাদ্রাসায় ভর্তি না হয়ে কি ভূল টাই না করেছি। বালেগ হওয়ার পর বিভিন্ন ইসলামিক অকেশনে নামাজ কালাম পড়া হতো। আব্বু আম্মু নামাজের জন্য নিয়মিত বলতেন। কিন্তু আমার গাফিলতায় নামাজ পড়া হতো না। তবে ক্লাস ৬ এ যখন পড়ি তখন থেকেই সম্পূর্ণ মাস ফরজ রোজা রাখা হতো। ২০১৩ সালে এস.এস.সি পরিক্ষা দিলাম, ২০১৪ তে পলিটেকনিক এ ভর্তি হলাম তখনও নামাজ কালামে নিয়মিত হতে পারিনি। পলিটেকনিক এ ভর্তির পর থেকেই আস্তে আস্তে আমার শারীরিক অবনতি শুরু হতে থাকে যেই রোগটির ব্যপারে আমি উল্লেখ করেছি। তখন থেকেই মনের মধ্যে আল্লাহর প্রতি ভয় জন্মাতে থাকে যে, আমি ভালো ছিলাম, সুস্থ ছিলাম সেখানে থেকে কি হয়ে গেলাম। আল্লাহ চাইলে কোথা থেকে কি করে ফেলতে পারে। তখন থেকে আস্তে আস্তে আল্লাহর দ্বীনের দিকে ধাবিত হতে থাকি। আল্লাহর আনুগত্যের দিকে মন আকৃষ্ট হতে থাকে। ২০১৬ সাল থেকে নিয়মিত নামাজ কালাম ও নফল রোজা, নফল আমল করা শুরু করলাম। ২০১৮ সালে পলিটেকনিক থেকে পাস করে বের হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন সুন্নাত সম্পর্কে ইলমে দ্বীন অর্জন করে সেগুলো পালন করা শুরু করলাম। বিশেষ করে পোশাক পরিচ্ছদের সুন্নাত কি জেনে তখন থেকে ঢিলা ঢালা পাঞ্জাবি, পাগড়ী ইত্যাদি আমার নিয়মিত পোষাক পরিচ্ছেদে পরিণত হয়। কিন্তু এভাবে ইলমে দ্বীন শিখে উঠতে নানান প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হচ্ছিল। একটা ট্র্যাক ধরে ইলমে দ্বীন শিখে শিখে আস্তে আস্তে আল্লাহ ও তার রাসূল (ﷺ) এর আনুগত্যের দিকে আগানোর মতো কোনো ট্র্যাক পাচ্ছিলাম না। প্রায়ই আম্মু টিভিতে ইসলামিক অনুষ্ঠানগুলো দেখতেন, তিনি একদিন আমাকে একটা টিভি চ্যানেলের কথা বললেন যেটির নাম মাদানী চ্যানেল বাংলা যা দাওয়াতে ইসলামি কর্তৃক পরিচালিত হয়। এখানে নাকি ঘরে বসেই ইলমে দ্বীন শিখা যায়। আস্তে আস্তে দেখা শুরু করলাম এবং যেই ট্র্যাকটা খোজ করছিলাম সেটি মিলে যাওয়ায় আল্লাহর শুক্রিয়া জ্ঞাপন করি। মাদানী চ্যানেল থেকে দেখতে পেলাম দাওয়াতে ইসলামির মাদানি মার্কাজ ফায়জানে মদিনায় সাপ্তাহিক সুন্নতে ভরা ইজতিমা হয়, যেটি মাদানী চ্যানেলে লাইভ টেলিকাস্ট হয়। তো একদিন ইচ্ছা জাগলো মাদানী মার্কাজে যেয়ে মুবাল্লিগদের সরাসরি বক্তব্য শুনবো এবং তাদের সহবত নিবো। একদিন বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক সুন্নাতে ভরা ইজতিমায় অংশগ্রহণ করি। সেখানে মুবাল্লিগ গণ আমাকে মুহাব্বত দিয়ে আগলে নেন এবং আমার জানার আগ্রহ দেখে আমাকে তাদের দ্বীনি কাজে অংশ নিয়ে নিজে ইলমে দ্বীন শিখে অপরকে শিখানোর জন্যও যেন কাজ করি। আলহামদুলিল্লাহ উনাদের সেদিনের মুহাব্বাত আমাকে আল্লাহ ও তার রাসূলের (ﷺ) আনুগত্যের প্রতি অগাধ আগ্রহ জন্মেছিলো। আস্তে আস্তে দাওয়াতে ইসলামির সাথে সময় দিয়ে দিয়ে ইলমে দ্বীন শিখা শুরু করি এবং অপরকেও নেকির দাওয়াত দেওয়ার চেষ্টা করতে থাকি। ২০২০ সালের করোনা মহামারির সময়কে কাজে লাগিয়ে দাওয়াতে ইসলামি কর্তৃক (ফ্রি অব কস্ট) ৬৩ দিনের ইলমে দ্বীনের কোর্স করতে আল্লাহর রাস্তায় বের হয়ে যাই। সেখানে গিয়ে আলহামদুলিল্লাহ দ্বীনের উপর চলার জন্য নূন্যতম যা যা জানা জরুরী তার সবই শিখে ফেলতে পারি। এরপর থেকে আস্তে আস্তে দাওয়াতে ইসলামির স্লোগান অনুযায়ী (আমাকে নিজের এবং সারা দুনিয়ার মানুষের সংশোধনের চেষ্টা করতে হবে ইংশাআল্লাহ) নিজেকে পরিচালিত করতে থাকি এবং দাওয়াতে ইসলামির দ্বীনি কাজে সময় দেওয়া অব্যহত রাখি। দাওয়াতে ইসলামির প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল মদিনা থেকে প্রকাশিত সকল বই আমার পছন্দের তালিকায় নিয়মিত থাকে। সেখান থেকে পছন্দের বইগুলোর মধ্যে অন্যতম বইগুলো হচ্ছে – নামাজের আহকাম(হানাফি), ফায়জানে সুন্নাত, ফায়জানে নামাজ, ফায়জানে রোজা, মাদানী পাঞ্জে সূরা ইত্যাদি। পছন্দের আলোচকদের মধ্যে রয়েছেন দাওয়াতে ইসলামির প্রতিষ্ঠাতা আমিরে আহলে সুন্নাত আল্লামা আবু বিলাল মুহাম্মাদ ইলিয়াস আত্তার কাদেরী (দা:বা) অন্যতম, এছাড়াও দাওয়াতে ইসলামির রুকনে শুরা মাওলানা ইমরান আত্তারী, মাওলানা আব্দুল হাবিব আত্তারি ইনাদের আলোচনা শুনতে পছন্দ করি। এছাড়াও দাওয়াতে ইসলামির সকল রুকনে শুরা গণের আলোচনা, সকল মুবাল্লিগগণের আলোচনা শুনতে পছন্দ করি। এছাড়াও আল্লামা সাকিব ইকবার শামী, শায়খ আসরার রশিদ(যিনি খ্রিষ্টানদের চ্যালেজ একসেপ্ট করে নবীজির হাদিস সত্য প্রমান করার জন্য সকলের সামনে উচ্চ মাত্রার বিষ পান করেছিলেন), আল্লামা এহসান কাদেরী ইনাদের আলোচনা আমার পছন্দের তালিকায় রয়েছে।
আবু বিলাল মুহাম্মাদ ইলিয়াস আত্তার কাদেরী (দা: বা:), মাওলানা ইমরান আত্তারী (দা: বা:), মাওলানা আব্দুল হাবিব আত্তারী (দা: বা:), আব্দুল মুস্তফা আযহারী (দা: বা:)
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নাহ অনুযায়ী এক মুষ্টি দাঁড়ি রেখেছি।
আমি আক্বিদায়ে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াহ, হানাফি মাজহাব বা ফিকহ অনুসরণ করি, তারিকায়ে কাদেরীয়া (শায়খ আব্দুল কাদের জিলানী (রহ:) এর বায়াত গ্রহণ করেছি), ইমামে আহলে সুন্নাত মাওলানা, হাফিজ, ক্বারী শাহ ইমাম আহমেদ রেজা (রহ:) এর কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী দেখানো পথকে অনুসরণ করছি। এছাড়া চার ফিকহ্ বা মাজহাব এর সকল ইমামকে সম্মান করি এবং আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াত এর আক্বিদার বহির্ভূতদের অপছন্দ করি এবং তাদের আলোচনাকে ইগনোর করি।
জ্বী আলহামদুলিল্লাহ।
জি। আলহামদুলিল্লাহ
বাসায় টি শার্ট পড়া পছন্দের তবে নামাজ পড়ার সময় এবং বাহিরে গমনের সময় পড়া পছন্দের নয়।
জ্বি। আমি সর্বদা টাকনুর উপরে পায়জামা পড়ি।
সাধারণ শিক্ষা
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং আমার সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতা, ফরিদপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে ২০১৮ সালে পাস করে বের হই।
প্রোগ্রামিং হিরো থেকে ছয় মাসের ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কোর্স ভালো ভাবে সম্পন্ন করি, একই প্রতিষ্ঠান থেকে দেড় বছরের সি.এস.ই ফান্ডামেন্টাল কোর্সও সম্পন্ন করা হয়েছে এছাড়াও কোডাস্ট্রাস্ট বাংলাদেশে থেকে রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইন ও এলইডিপি থেকে ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট কোর্স করা হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ না।
উত্তরা সেক্টর-৬ ওয়েলফেয়ার সোসাইটিতে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কর্মরত আছি।
১৮,০০০
বিল্ডিং কেয়ারটেকার।
গৃহীনি
বোন নাই
ভাই নেই
নিম্ন মধ্যবিত্ত
বাংলাদেশ
চাকুরীজীবি হওয়ায় বাসা থেকে অফিস, অফিস থেকে বাসা এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ। অফিসের পাশে মসজিদ হওয়া নামাজের সুবিধা রয়েছে। এছাড়া বাকি সময় দ্বীনের চর্চা করা, পরিবারের সাথে সময় কাটানো হয়। দাওয়াতে ইসলামির দ্বীনি কাজের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছি পাশাপাশি। সর্বদা চেষ্টা করি সুন্নাত অনুসরণ করতে। এভাবেই কেটে যাচ্ছে প্রতিটা দিন আল্লাহর রহমতে।
শখের মধ্যে অন্যতম শখ হচ্ছে স্বপরিবারে মদিনার মুছাফির হওয়ার এছাড়াও বিয়ে যদি আল্লাহ ভাগ্যে রাখে তবে বিয়েটা যেন মাদিনায় যেয়ে করতে পারি, মাদিনায় শাহাদাতের মৃত্যু এবং জান্নাতুল বাকিতে দাফন হওয়ার আকাঙ্খা প্রতিনিয়তই রয়ে চলেছে। বাবা মায়ের সেবা করা, হত দরিদ্র মানুষকে সামর্থ অনুযায়ী পাশে দাড়ানো, বিড়াল পালা ইত্যাদির শখ রয়েছে। টেলিভশনে অন্য কোনো চ্যানেল নয় শুধু মাদানি চ্যানেল দেখতে পছন্দ করি। অন্যান্য সোশাল মিডিয়া ব্যবহার করলেও সেখানে মাদানি চ্যানেলের অনুষ্ঠানগুলো ফলো করা হয়। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করাটাও আমার অন্যতম পছন্দের একটি কাজ।
পরিপূর্ণ/মধ্যম
১৮-২৪
৪.১১”-৫.৩”
যেকোন
অবিবাহিত/বিধবা
আলিমা/মাধ্যমিক/উচ্চ মাধ্যমিক/অনার্স
তিনি কোনো পেশায় না থাকুন। তবে শরিয়তের মধ্যে থেকে তাকওয়া অবলম্বন করে কেউ যদি কোনো দ্বীনি প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত থাকেন তবে কোন আপত্তি নেই।
স্বচ্ছল/যেকোন
নিম্মমধ্যবিত্ত/মধ্যবিত্ত/এছাড়াও যেকোন
আক্বিদা আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াত, ফিকহে হানাফি, তরিকায়ে কাদেরীয়া, মাসলাকে আল হযরত রহ.
প্রকৃত আল্লাহকে ভয়কারী, আল্লাহর হাবীব (ﷺ) এর প্রকৃত আশিকা যিনি নবীজি (ﷺ) এর প্রেমে বিভোড় থাকবেন। যিনি শরিয়তের গন্ডির মধ্যে থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন, যিনি নিজ উদ্যোগে তাকওয়া অনুযায়ী পর্দা করবেন। যিনি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিনয়ী হবেন এবং শান্ত মেজাজের কেউ হবেন। যিনি তার নামাজ রোজার প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখবেন এবং শরিয়তের অন্যান্য বিধি বিধান পালন করার প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখবেন এবং সেই সাথে আমাকেও আরো বেশি তাকওয়াবান হতে উৎসাহিত করবেন। দাওয়াতে ইসলামির মুবাল্লিগা ইসলামি বোন হলে ভালো হয়। এত কিছুর মাঝে যেটি অবশ্যই তার মাঝে থাকতে হবে, সেটি হচ্ছে: তার অন্তরে আমার নবীজির (ﷺ) এর প্রতি দুনিয়ার সবকিছুর চাইতে বেশি ভালোবাসা থাকতে হবে, নবীজির (ﷺ) নিসবত যুক্ত সকল কিছুর প্রতি আদব ভালোবাসা থাকতে হবে, নবীজির (ﷺ) শানের খেলাফ এমন কোন আকিদা অন্তরে না থাকা, নবীজির (ﷺ) আহলে বাইত, সাহাবায়ে কেরাম, আওলিয়ায়ে কেরাম এর ভালোবাসা অন্তরে থাকা, এবং পরিশেষে নবীজ (ﷺ), তার আহলে বাইত, সাহাবায়ে কেরাম, আওলিয়ায়ে কেরাম ইনাদের শানে ত্রুটি পূর্ণ, বেয়াদবি পূর্ণ, বিদ্বেষমূলক বক্তব্য রাখে তাদের প্রতি অন্তরে ভালোবাসা পোষনকারী আমার জীবনসঙ্গী হতে পারবেনা। এই উল্লেখিত শর্তের ব্যাপারে আমি খুবই সিরিয়াস। এই শর্ত বহির্ভূত কেউ আমার প্রতি আগ্রহ দেখাবেন না দয়া করে।
রাজবাড়ী, ফরিদপুর, চট্রগ্রাম, সিলেট, নরসিংদি ইত্যাদি
অবশ্যই দ্বীনদারীতাকে
বাড়ী: মৌলভী বাড়ী, গ্রাম: চরবারকী পাড়া, পোস্ট: বরাট, উপজেলা: গোয়ালন্দ, জেলা: রাজবাড়ী।
বাড়ী: ১০/২ ড্রিম লজ(নিচতলা), মধ্য আজমপুর, দক্ষিণখান, ঢাকা-১২৩০।
নিজস্ব কোন আবাসন নেই। স্থায়ী ঠিকানায় থাকার যে জায়গাটি ছিলো সেটি এখন থাকার অনুপযুক্ত। সংস্কার না করা ছাড়া নিজস্ব আবাসন নেই বললেই চলে। বর্তমানে যেখানে আছি সেখানে বাবা কেয়ারটেকার হওয়ায় একটি থাকার রুম দিয়েছে সেখানেই আব্বু আম্মু আর আমি কষ্ট করে থাকি।
বেশিরভাগ ঢাকায় বড় হয়েছি তবে মাঝে বছর ২ গ্রামে বড় হয়েছি এবং উচ্চ মাধ্যমিক বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুবাদে ফরিদপুর বছর ৪ বড় হয়েছি।
Go up