২৬ বছর

২৪/৪/১৯৯৮

৫ ফুট ৭ ইঞ্চি

শ্যামলা

ফিট

৬০

ও+

আলহামদুলিল্লাহ্ নেই

আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।

পাঁচ ওয়াক্ত

জি। আলহামদুলিল্লাহ আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি।

হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়

আলহামদুলিল্লাহ্ হয়

অবশ্যই। ইন শা আল্লাহ।

নেই। ইনশা আল্লাহ স্ত্রীকে পর্দায় রাখার ব্যবস্থা করে দেয়া হবে

জ্বি। না।

আলোচনার কথা বললে প্রথমে , আমার শায়েখ হুজুর "মুফতি নূর মুহাম্মদ দাঃ বাঃ" (যাত্রাবাড়ি শায়েখ আল্লামা মাহমুদুল হাসান দাঃ বাঃ -এর খেলাফত পাওয়া ছাত্র, রাজশাহী শহরের অন্যতম মাদ্রাসা (কাসেমি মাদ্রাসার) সন্মানিত শায়েখ) । ব্যাক্তিগত জীবনে এনার সহবতে থাকার চেষ্টা করি, প্রত্যেক বৃহঃস্পতিবার তাঁর তাফসির আলোচনা শুনতে যাওয়ার চেষ্টা করি, মাসে একবার আয়োজিত দাওয়াতুল হক্বের(যাত্রাবাড়ি শায়েখের প্রস্তাবিত এক দাওয়াতি কর্যক্রম) প্রোগ্রামে উপোস্থিত থাকার চেষ্টা করি। এবং ব্যাক্তিগত জীবনের যত সমস্যা বা মাসআলা জানার থাকে তা হুজুরের থেকে গ্রহন করি। অনার্সের পর থেকে "মাওলানা তারিক জামিল দাঃবাঃ" হুজুরের কথা খুব দিলে লাগতো, এখনও লাগে। আমার অন্তরের রোগ চিনতে আর তার সমাধান নিয়ে ভাবতে (সাহিত্যের ছাত্র হওয়ায় যেকোন বিষয় কিছুটা গভির থেকে ভাবতে পারি,আলহামদুলিল্লাহ্) "ওস্তাজ নোমান আলী খান" -এর উসিলা রেয়েছে। এছাড়া আরও অন্যান্য আলোচক গনের মধ্যে "আল্লামা মুফতি ত্বকি উসমানি দাঃবাঃ, আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী দাঃবাঃ। আনিসুর রহমান আশরাফি হাঃ,ওস্তাজ মামুনূর রশিদ হাঃ, মুফতি আরিফ বিন হাবিব হাঃ, আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হাঃ অন্যতম। এর বাইরে পছন্দের বই বা লেখক সম্পর্কে বলতে গেলে নিজের দোষ সামনে আসে। ছোট থেকে বংশগত আর পরিবেশগত ভাবে পড়াশুনার প্রতি তেমন টান ছিলোনা। অনার্সে অ্যাগোনিস্ট পর্যায়ের এক শিক্ষক ইসলামের কিছু অকাট্য বিষয় নিয়ে আকার ইঙ্গিতে কিছুটা তাচ্ছিল্যতা দেখিয়েছিলো, সেদিন তার বিপরীতে সাহস নিয়ে দাড় হয়েছিলাম, তবে মুখের উপোর পর্যাপ্ত উত্তর দিতে পারিনি । সেদিন জীবনের প্রথম আমার পড়াশুনার অনাগ্রহ নিয়ে নিজের প্রতি আফসোস হয়েছিলো, আর পড়ার প্রতি একটা জিদ জন্মেছিলো। কিছু নিয়্যাতও করেছিলাম। কিন্তু, ছোট থেকে পড়াশুনার অভ্যেস না থাকায় পড়াকু মানুষের মত পড়তে পারিনা, তবে জজবা এখনও কমে যাইনি, অল্প হলেও চেষ্টা করে যাচ্ছি যতটুকু সম্ভব হয়। ভবিষ্যতে এই সেক্টরে কাজ করারও নিয়্যাত আছে। যেখানে "আরিফ আজাদ","শামসুল আরিফিন শক্তি", "আসিফ আদনান" ভাইয়ের মত কুফফার দের মুখে তাদের ভাষাতেই জবাব দিতে পারবো। আল্লাহ্ যেন কবুল করেন। মেধা শক্তি তেমন ভালো না বলে নিজের প্রতি ঐ আত্মবিশ্বাসের একটু অভাব আছে। তবে স্বল্প পরিসরে হলেও দ্বীনের খেদমত করার তৌফিক চাই আল্লাহর কাছে। এবং ভবিষ্যতের জন্য তেমন কিছু নিয়্যাত সাজিয়ে রেখেছি। এখন আল্লাহ্ যদি কবুল করেন ।

১। মুফতি নূর মুহাম্মাদ দাঃ বাঃ ২। মাওলানা তারিক জামিল দাঃ বাঃ ৩। ওস্তাজ নোমান আলী খান

আলহামদুলিল্লাহ সুন্নাহ অনুযায়ী এক মুষ্টি দাঁড়ি রেখেছি।

হানাফী মাজহাব (অন্য মতাদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তবে সাধারন বিষয় নিয়ে গোঁড়ামি পছন্দ না)

আলহামদুলিল্লাহ্ হয়

শুধুমাত্র নামাজের সময় পড়া হয়

জ্বী পরি…

জ্বি। আমি সর্বদা টাকনুর উপরে প্যান্ট পড়ি।

সাধারণ শিক্ষা

SSC – 2015 – Rajshahi – 4.72 HSC – 2017 – Rajshahi – 3.67 BA – 2022 – Varendra University – 3.40 MA – Running

উল্লেখ করার মত তেমন কোন অর্জন নাই। তবে, আপেক্ষিক ভাবে আশেপাশে এত সফলতার গল্পের মাঝে আমার আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশি(গ্রাম ও শহর উভয়ই), দ্বীনি মহলে আল্লাহ্ যথেষ্ট সন্মান আর ভালোবাসা দিয়েছেন। তাই, নবি (সাঃ) -এর হাদিস থেকে আমি আশাবাদি যে এই গুনহাগারকে আল্লাহ্ ভালোবাসেন।

জ্বী না

ছাত্র

ইনকাম এখনও শুরু হয়নি। একটা কল সেন্টারে পার্ট-টাইম জবের জন্য সিলেক্টেড হয়েছি। জানুয়ারি থেকে যুক্ত হওয়ার জন্য বলেছে।

ইন্টার পাশ, ব্যবসায়ী

এস.এস.সি, গৃহিনী

১ জন

ভাই নেই

মধ্যবিত্ত

আলহামদুলিল্লাহ্ দিন শুরু হয় ফজরের নামাজ দিয়ে । তারপর ব্যাক্তিগত কিছু আমোল শেষে অ্যাকাডেমিক পড়াশুনা করার চেষ্টা করি। জোহরের নামাজ শেষে খাওয়া দাওয়ার পর অবসর কাটায় । আসোরের নামাজ শেষে মাগরিব অব্দি আমার শায়েখ বা হুজুরের সহবতে থাকার চেষ্টা করি। মাগরিবের পরে ছোট বোন আর প্রতিবেশি কিছু ভাইয়ের বাচ্চাদের কুরআন শেখায়। এশার নামাজ শেষে হালকা অ্যাকাডেমিক বা দ্বীনি বিষয় পড়াশুনা করার চেষ্টা করি ।আর পড়া শুনার সময় এবং অবসর সময়ের মাঝে মাঝে সোসাল মিডিয়ায় কিছু দ্বীনি জ্ঞ্যান, কিছু লেকচার, কিছু আর্টিকেল, সমসামোয়িক দেশের পরিস্থিতি এসব নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি হয়। বেকার জীবনে আপাততো এই হলো সারাদিনের কার্যক্রম। মন মানোসিকতার বিষয়ে বলতে গেলে, আমি অ্যাম্বিভার্ট, ব্যাক্তিগত আর পারিবারিক জীবনে কথা কম বলা হয়। জীবনে একটা নির্দিষ্ট সময় পর জীবনের বাস্তবতা বুঝতে শিখি, দ্বীন সম্পর্কে বুঝতে শিখি তারপর থেকে এখন অব্দি মানুষের সাথে খুব কম মেশা হয়। বিশেষ কোন কাজ ছাড়া বাইরে যাইনা বললেই চলে । আর এখন হৈ হুল্লোড়, বিভিন্ন অনুষ্ঠান, ফ্রি মিক্সিং ঘেন্না লাগে, ইভেন পারিবারিক অনুষ্ঠানেও আনইজি ফিল হয়। আমার দ্বীনের বুঝ পাওয়ার ব্যাপারটা একটু ভিন্ন। কোন লেকচার বা কোন সঙ্গ পেয়ে দ্বীনে ফিরেছি বিষয়টা এমন না। এখন যখন দ্বীনি জ্ঞ্যান আল্লাহ্ দিয়েছেন, একটু ম্যাচিউরিটি দিয়েছেন সেই উসিলায় নিজেই নিজের অবস্থান নিয়ে অনেক ভাবি(ওভার থিংকিং এর পজিটিভ-নেগেটিভ উভয় প্রভাবই আমার মধ্যে বিদ্যমান) । সেই থেকে এখন মনে হয় আমার উপোর কোন *খাস* রহমত আগে থেকেই ছিলো। তা না হলে আমার মায়ের বংশ, আমার বাপের বংশের যেখানে কেওই দ্বীন বিষয়ে তেমন অবগত না সেই পরিবেশ থেকে আল্লাহ্ আজ আমাকে যে মাকাম দিয়েছেন তা কোনভাবেই সামঞ্জস্য হয়না। ছোট থেকে গত ৩,৪ বছর আগে দ্বীনি পরিবেশের সাথে মুলাকাত হওয়ার আগ অব্দি কোন দ্বীনি বন্ধুও ছিলোনা, আমার বাসস্থানের আশে পাশে তেমন কোন দ্বীনি কার্যক্রমও ছিলোনা। তারপরেও আজকে মানোসিক দিক দিয়ে যতটুকু পরিবর্তন আল্লাহ্ করিয়েছেন নিজের কাছে তা অবিশ্বাস্য মনে হয়। আমার দ্বীন চর্চা আর হেদায়েত পাওয়া বিষয় আরও লম্বা কথা যা লিখিত ভাবে উল্লেখ সম্ভব না, কোন পাত্রীর সাথে প্রস্তাবনার কথা উঠলে আর *কুফু* মেলানোর সময় বিস্তারিত বলার চেষ্টা করবো ইংশাআল্লাহ্। তাই প্রাথমিক ধারনা দিয়েই শেষ করলাম । যেন ধারনা নিতে সহজ হয়, যে, "আমি ঐ নর্দমার ভিতর জন্মানো ফুলের মত, যেখানে হয়তো কিছু নোংরা আছে তবে যতই সময় যাচ্ছে, বড় হচ্ছি, ততই নিজেকে এই নর্দমা থেকে দুরে সরাচ্ছি ।" দাড়ি ছাড়া নিজের বাহ্যিক লেবাস সেভাবে পরিবর্তন করতে পারিনি । নফসিয়াতি বিষয়ের প্রতি একটু বেশি গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করি। নিজের আত্মা পরিশুদ্ধ করার নিয়্যাতে হক্বানি, বিজ্ঞ হুজুর/শায়েখের সহবতে থাকার চেষ্টা করি। আর আমার সততা, দ্বীনদারিতা, মন মানোসিকতা আমার লেবাস দেখে বিচার না করার জন্য অনুরোধ থাকবে। কিছু পারিপার্শিক এবং পরিবেশগত কারনে এখনও সুন্নতি লেবাস ধারন করিনি (বিস্তারিত, নির্দিষ্ট মানুষ ছাড়া জন সম্মুক্ষে প্রকাশ করতে চাচ্ছি না)। আমার আচরন বা ব্যাক্তিত্ব নিয়ে জানার থাকলে আমার আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু, গ্রাম+শহরের(যে এলাকায় থাকি) প্রতিবেশি এবং স্থানীয় মসজিদের ইমাম থেকে জেনে নেওয়ার জন্য অনুরোধ থাকবে। আর, আমি বিশ্বাস করি যার মধ্যে আল্লাহ্ ও তাঁর হাবীব (সাঃ) -এর প্রতি খালেস ভালোবাসা থাকবে , সেই পুরুষ নিঃস্বন্দেহে উত্তম সন্তান, উত্তম স্বামী ও উত্তম জন্মদাতা হওয়ার যোগ্যতা রাখে। মাস্টার্স শেষ হতে হয়তো আর ৪-৬ মাস লাগতে পারে, তারপর জব প্রিপারেশানের নিয়্যাত আছে। আল্লাহ্ চাইলে রিজিকের কোন একটা ব্যাবস্থা করে দিবেন ইংশাআল্লাহ্। পরিশ্রম করার তৌফিক আল্লাহপাক দিয়েছেন। আপাততো শুধু বেকারত্বই আমার সবচেয়ে দুর্বল জায়গা। আর কিশোর বয়সে দ্বীনের বুঝ পাওয়াটা যেমন বড় এক নেয়ামত আর রহমত আমার জন্য, সেই সাথে পারিবারিক, পারিপার্শ্বিক অবস্থার সাথে ব্যাক্তিগত জায়গা থেকে এই জামানায় হালাল-হারাম খেয়াল রেখে, ইমান আমোল ঠিক রেখে কোন জব পাওয়া বা করাটাও কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে আমার জন্য। তবে, আলহামদুলিল্লাহ্ চেষ্টারত আছি। আল্লাহ্ নিরাশ করবেন না ইংশাআল্লাহ্। পারিবারিক ভাবে মায়ের জাত(মেয়েজাত)-কে সন্মান দিতে শিখেছি। আর বিশেষত এই জাহেলিয়াতের যুগে ভরা বাজার থেকে গুনহা মুক্ত নজর নিয়ে বাড়ি পৌঁছানোর মত তৌফিক আল্লাহ্ তা'আলা দিয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ্ । দ্বীনি পরিবেশের সাথে কিছুটা যুক্ত থাকায় বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানের হক্ব সম্পর্কে যথেষ্ট অবগত রেখেছেন আল্লাহ্। বাকি আরও যা আছে গুছানো ভাবে জেনে নিব ইংশাআল্লাহ্। এতকিছুর বাইরেও মানুষ হিসেবে আরও কিছু দুর্বলতা বা ক্ষুত আছে আমার ব্যাক্তিগত জীবন পরিচালোনায়। সেগুলো বিষয়ে পাত্রীকে অবগত করা হবে ইংশাআল্লাহ্। সাথে আমার বাবা-মা, পরিবার-পরিজন, পরিবেশ সম্পর্কেও অবগত করা হবে, যেন বিয়ের পর কোন আফসোস বা অনাকাঙ্খিত অবস্থায় না পড়তে হয়।

*মানুষ পড়তে ভালো লাগে। *দ্বীনি পরিবেশে দ্বীনদার মানুষদের সংস্পর্শে থাকলে নিজের মধ্যে একটা প্রশান্তি কাজ করে, নিজেকে আরেকটু ভালোমত চেনতে পারি, নিজের অবস্থানটা আঁচ করতে পারি, যেটা নিজের আত্মশুদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এই পছন্দটা সারাজীবন রাখতে চাই। সাথে খেলাধুলা, আর বাগান করতে ভালো লাগে ।

প্রকৃত দ্বীনদার মন-মানোসিকতার(হাফেজা বা আলেমা হতে হবে এমন না,,, আল্লাহকে ইশ্ক করবেন, রসুলের প্রতি মহাব্বত রাখবেন, দ্বীনের প্রতি দরদ রাখবেন এমন)। আমার শায়েখ হুজুর "মাওলানা আশরাফ আলী থানভী"-র একটা শের প্রায় বলেন….. "মৌলবি হোনা খুশি কি বাত নেহি, দ্বীনদার হোনা খুশি কি বাত হে.."।

২০-২৫ বছর

মানানসই

উজ্জল শ্যামলা, ফর্সা, উজ্জল ফর্সা

অবিবাহিত

ইন্টার (অনলাইনে বিভিন্ন ইসলামিক কোর্স করা থাকেল ভালো হয় বা করার মন মানোসিকতা আছে)

ছাত্রী

নিম্ন-মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত,

হানাফি (অন্যান্য মানহাজ শীথিলযোগ্য)

নিজের তেমন উল্লেখ করার মত গুন নেই বলে পাত্রীর গুন বিচারে একটু দিধাবোধ হচ্ছে। তারপরেও "কুফু" মিলানোর খাতিরে আমার চাওয়া গুলো তুলে ধরলাম: *একশব্দে বললে "প্রকৃত দ্বীনদার"(বান্দার প্রতি আল্লাহর হক্ব, ফরজ ইবাদত, বাবা-মা, স্বামি-সন্তানের হক্ব সম্পর্কে জ্ঞ্যান আছে সাথে আমোলের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন) হলে আমার দ্বীন পালোনেও অনেকটা সহজ হয়। *লাজুক, শান্ত-শিষ্ঠ,নম্র-ভদ্র হলে ভালো হয়। *আমি যেহুতু জেনারেল থেকে বিলং করি, পাত্রী যদি জেনারেল থেকে দ্বীনদার হয় তাহলে আমার দুর্বলতা গুলো বুঝাতে সুবিধা হতো। *বই পড়তে খুব ভালোবাসে এমন হলে আমার পড়াশুনার কাজেও একটু সহযোগিতা পেতাম। *দুনিয়ার ফিতরাত সম্পর্কে অবগত থেকে নিজেকে দুনিয়া বিমুখ রাখলে স্বামীর জায়গা থেকে কিছুটা চিন্তা মুক্ত থাকা যেত। *দাওয়াতি মন মানোসিকতা থাকলে ভালো হয়। আমার বেদ্বীন পরিবারে একটু দ্বীনের পরিবেশ সৃষ্টিতে সহযোগিতা করবে এমন, সাথে প্রতিবেশিদের মধ্যে দ্বীন প্রচারের জজবা থাকবে। * সাংসারিক মন মানোসিকতার, সাথে মুজাহিদের মা হবে এমন তামান্নাকারি। *আমি সাধারন জীবন যাপনে অভ্যস্ত, দ্বীনের বুঝ পাওয়ার আগের মত অতিরিক্ত ধ্বনি হওয়ার ইচ্ছাও আর নাই(তবে আমি চেষ্টা করবো, আল্লাহ্ রিজিকে বরকত দিলে আলহামদুলিল্লাহ্), তাই পাত্রী যদি সাধারন জীবন-যাপোন পছন্দ করেন তাহলে ভালো হয়(আমি আর্থিক স্বচ্ছলতা হয়তো দিতে পারবো কি না জানিনা, তবে মানোসিক শান্তিতে রাখতে পারবো, ইংশাআল্লাহ্)

রাজশাহী বিভাগ হলে ভালো হয়, তবে অন্য জেলা বা বিভাগের হলেও সমস্যা নেই।

দ্বীনদারীতা

লক্ষীপুর, মোবারকপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাই নবাবগঞ্জ

তেরোখাদিয়া, সেনানিবাস, রাজপাড়া, রাজশাহী

গ্রামে(শহরে পড়াশুনার জন্য ভাড়া থাকা হয়, তবে ভবিষ্যতে শহরেই থাকার পরিকল্পনা আছে)

সপ্তম শ্রেনী অব্দি গ্রামে ছিলাম, তারপর থেকে শহরে।