Forum Topics Started
- Oh, bother! No topics were found here.
m202545
আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়। তবে মাঝে মাঝে ফজর ক্বাযা হয়।
হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়
অবশ্যই। ইন শা আল্লাহ।
জি। আলহামদুলিল্লাহ আছে।
জ্বি। না।
ইমান আনার পর প্রত্যেকটি মানুষ এর ২ টা কর্তব্য। ১. নিজের ইমান ধরেরাখা এবং নিজের পরকালের জন্যে আল্লাহ্ মালিক এর কাছে সাহায্য চাওয়া ।(যার জন্যে তাকে প্রতিনিয়ত নামাজ পড়া এবং ইসলাম এর সকল নিয়ম গুলা জানা ও তা পূর্ণাঙ্গ ভাবে মেনে চলা , এমনটা নয় যে যা ভালো লাগলো তাকিছু মানলাম আর যা লাগলো না তা মানলাম না। ) ২. আল্লাহ্ মালিক এর রাস্তায় কাজ করা বা দীনের জন্যে কাজ করা। তা সাধারণত ২ ভাগে করা যায় । একটা হলো দীনের দাওয়াতি কাজ করে। ( আলহামদুলিল্লাহ তাবলীগ এর সাথে জড়িত থেকে তা শিখেছি। এবং দীনের দাওয়াতি কাজেই জড়িত আছি। )। আরেকটা হল আল্লাহ্ মালিক এর রাস্তায় জিহাদ করা। আলহামদুলিল্লাহ সেটা করার ও ইচ্ছা আছে, যেটার পথে কিভাবে এগোব তা আমার biodata এর নিজের ইচ্ছা প্রকাশ এর অংশে বিস্তারিত ভাবে বলেছি, ইন-শা-আল্লহ আল্লাহ্ মালিক কবুল করবেন।
মওলানা তারেক জামিল, মুফতি তারেক মাসুদ, ড: ইসরার আহমেদ, ডক্টর ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক, শেখ আহমাদুল্লাহ, মিজানুর রহমান আজহারি, দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, তকি উস্মানি, আহমেদ হুসেইন দিদাত, ডা: জাকির নায়েক
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নাহ অনুযায়ী এক মুষ্টি দাঁড়ি রেখেছি।
হানাফি। সকল মাযহাব সম্মান করি, এক উম্মাহ ধারণাকে সমর্থন করি
আলহামদুলিল্লাহ মেইনটেইন করার চেষ্টা করি l
না। মাঝে মাঝে পড়া হয়
সাধারণত শার্ট প্যান্ট টিশার্ট, মাঝে মধ্যে পাঞ্জাবী। সুন্নতি লেবাস পড়ার চেষ্টা করতেছি।
জ্বি। আমি সর্বদা টাকনুর উপরে পায়জামা পড়ি।
সাধারণ শিক্ষা
S.S.C : GPA-5.00 in Science at 2017 from Saint Philips High School & College, Dinajpur. H.S.C : GPA-5.00 in Science at 2019 from Dinajpur Govt College, Dinajpur. B.S.C in Engineering : B.sc in Electrical & Electronic Engineering (EEE) (Pursuing in Final year) from Chittagong University of Engineering & Technology (CUET)
যেহেতু আমি জেনারেল লাইন এর স্টুডেন্ট এবং আগে দীনের প্রতি খুব টান না থাকার কারণে আমার মধ্যে দিনের জ্ঞান অনেক কম ছিলো। আলহামদুলিল্লাহ হেদায়েত পাওয়া পর থেকে দীন এর বিষয় গুলো নিয়ে জানার আগ্রহ বেড়ে যায়। এবং দীনের জ্ঞান অর্জনের জন্যে নিজের অবসর সময় ব্যয় করতে পছন্দ করি। যার জন্যে অনলাইন এ কিছু ইসলামিক কোর্স করতেছি, এবং পাশাপাশি আলেম দের সাজেস্ট করা বই গুলা পড়ি। ইন-শা-আল্লহ সুযোগ পেলে দীনের জ্ঞান অর্জনে আরো পদক্ষেপ নিব। দীন ইসলাম নিয়ে কথা বলতে ও আলোচনা করতে ভালো লাগে, দীনের দাঈ হবার ইচ্ছা আছে আল্লাহ আমাকে তৌফিক দেয়ুক।
আলহামদুলিল্লাহ না l
Engineering Student
কলেজ শিক্ষক
সরকারি প্রাইমারি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক
১ জন
ভাই নেই
মধ্যবিত্ত
যৌবন এবং ইমান রক্ষার্থে খুবই তাড়াতাড়ি বিয়ে করে ফেলতে চাই। আমার মাও এ বিষয়ে আমাকে সহযোগিতা করছেন। ইন-শা-আল্লহ খুবই দ্রুত এই গুরুত্বপূর্ণ সুন্নতি কাজটি করে ফেলার ইচ্ছা আছে। এর পর বাকি কাজ গুলো শুরু করব ইন-শা-আল্লহ। যেহেতু রিজিকের মালিক আল্লাহ, ইন-শা-আল্লহ তিনি খুব দ্রুতই একটা কর্মক্ষেত্রের ব্যবস্থা করে দিবেন। দ্রুত বিয়ে করার ভালো দিক গুলো হলঃ- ১. গুনাহ ও পাপাচার থেকে নিজেকে সংবরণ করার মাধ্যমে নারী-পুরুষ উভয়ের ঈমান, ইসলাম ও সতীত্ব রক্ষা করতে পারে। ২. বিয়ে আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত। ৩. রাসুল (সা.) এর গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। ৪. পুরুষ একজন আমানতদার নির্ভরযোগ্য সঙ্গিনী লাভ করে। ৫. বৈধ পন্থায় মানববংশের বিস্তার হয়। ৬. সৃষ্টিগত ও স্বভাবজাত যৌনচাহিদা পূরণের বৈধ ও নিরাপদ ব্যবস্থা বিয়ে। ৭. নারী-পুরুষ উভয়ের মানসিক স্বস্তি, তৃপ্তি ও প্রফুল্ল অর্জন হয়, যা বিয়ে ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে সম্ভব নয়। ৮. নবীজি (সা.) সহ সব নবীর একটি মহৎ সুন্নতকে বাস্তবায়ন করা হয়। ৯. মানবশিশু তাদের প্রকৃত পরিচয় লাভ করত সঠিক লালন-পালন ও পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে। ১০. বিয়ের দ্বারা রিজিকে বরকত ও জীবনে প্রাচুর্য আসে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, 'তোমরা বিয়ে করো, স্ত্রীরা স্বীয় ভাগ্যে তোমাদের কাছে সম্পদ টেনে আনবে।' ১১. অবিবাহিত থাকলে মানসিক বা শারীরিক রোগ ও জটিলতা তৈরির আশঙ্কা থাকে। ১২. অবাধ ও অবৈধ যৌনতা এইডসের মতো মারণব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার পথ খুলে দেয়। আর বিয়ে তা থেকে মানুষকে পরিত্রাণ দেয়। ১৩. অবৈধ যৌন সম্পর্ক সামাজিক শৃঙ্খলা নষ্ট করে। ১৪. বিয়ে মানুষকে সংসারী করে। ফলে পুরুষরা দায়িত্বসচেতন ও কর্মমুখী হয়। ভোগের মানসিকতা দূর হয়। তদ্রূপ নারীরাও দায়িত্বসচেতন ও বাস্তবমুখী হয়। ১৫. স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে উৎসাহ দিয়ে সুন্দর পৃথিবী বিনির্মাণের পথ সুগম করে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত লাভের সময় আকস্মিক ওহিপ্রাপ্তিতে ভয় পেলে হজরত খাদিজা (রা.) তাঁকে অভয় দেন এবং তাঁর পাশে থাকার ঘোষণা দেন।প নারীরাও দায়িত্বসচেতন ও বাস্তবমুখী হয়। ১৫. স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে উৎসাহ দিয়ে সুন্দর পৃথিবী বিনির্মাণের পথ সুগম করে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত লাভের সময় আকস্মিক ওহিপ্রাপ্তিতে ভয় পেলে হজরত খাদিজা (রা.) তাঁকে অভয় দেন এবং তাঁর পাশে থাকার ঘোষণা দেন। আমি এখানে সম্পর্ক ও দায়িত্ব বোধ নিয়ে আল-কুরআন ও হাদিস এর আলোকে নিজের কিছু উপলব্ধি লিখতেছি , চাইলে এড়িয়ে যেতে পারেন, ভুল হলে মাফ করবেন, পারলে শুধরে দিতে পারেন। আল্লাহ মালিক অনন্ত কাল ধরে আছেন এবং থাকবেন। তিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন যেমন ভাবে আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করেছেন। সম্পর্ক স্থাপন করলেন স্রষ্টা এবং তার সৃষ্টির মধ্যে। আল্লাহ মালিক আদম (আঃ) কে সৃষ্টির পর তার বাম পাজরের হাড় থেকে মা হাওয়াকে সৃষ্টি করলেন, এবং এরই মাধ্যমে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কার সম্পর্ক তিনি সৃষ্টি করলেন। আল্লাহ মালিক আরো বলেছেন তিনি আমাদের জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। এরপর তিনি আমাদের বাবা-মা দিলেন এই পৃথিবীতে যাদের গুরুত্ব অপরিসীম, মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত এবং বাবার সন্তুষ্টি ছাড়া আল্লাহ মালিকে সন্তুষ্ট করা যায় না। বাবা মার অবাধ্য থেকে জান্নাতের প্রবেশ অসম্ভব যদি তারা হকের উপর থাকে। এরপর আসলো সন্তান-সন্ততি। যারা দুনিয়াতে প্রত্যেক মানুষের জন্য একটা সদকাজারিয়ার মত। নেককার সন্তানেরা তাদের বাবা-মার জান্নাতে যাওয়ার কারণ হতে পারে। এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহুআ সাল্লাম আরো বলেছেন যদি আমাদের কারো তিনটি মেয়ে সন্তান থাকে এবং তাদের ইসলামিক বিধান অনুযায়ী ইসলামিক নিয়ম কানুন শেখানো হয় এবং তারা যদি সে নিয়ম মেনে তাদের জীবন পরিচালনা করে তবে সে তিনটি মেয়ের সন্তানের জন্য আল্লাহ মালিক সেই বাবা-মার জন্যে জান্নাতের আটটি দরজায় খুলে দিবেন সুবহানাল্লাহ। প্রত্যেক বাবা মা যদি তাদের সন্তানরদের ইসলামিক নিয়ম অনুযায়ী ইসলামিক বিধানগুলো শেখাতে পারে তবে তাদের প্রত্যেকটি ভালো কর্মকাণ্ডের জন্য আল্লাহ মালিক ওই বাবা মা কে পুরস্কৃত করবে। এবং এ বিষয়ে আরেকটি কথাও আছে, যদি বাবা মা নিজে কুরআন শিক্ষা করে তারপর তাদের সন্তানদের শেখায় এবং সে শিক্ষা অনুযায়ী সন্তানেরা সে সূরা গুলি তাদের নামাজের মধ্যে পড়ে তাহলে তাদের প্রতিটি নামাজে সে সকল সূরা গুলি পাঠ এর জন্য আল্লাহ সেই বাবা মার আমলনামায় নেকি দিবেন। তো বলা যায় মৃত্যুর পরেও নিজের আমলনামা নেকি পাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে নেক সন্তান। ভাই বোন এবং বাকি আত্মীয়স্বজনেরা সকলে আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে, যাদের হক এবং দায়িত্ব না পালন করলে প্রত্যেকে আল্লাহর সামনে কাঠগোড়ায় দাঁড়াতে হবে। স্বামী স্ত্রী হচ্ছে একে অপরের পরিপূরক এবং রাসূল সাঃ বলেছেন, স্বামী হল তার স্ত্রীর চাদর এবং স্ত্রী হল তার স্বামীর চাদর অর্থাৎ স্বামী তার স্ত্রীর সকল দোষ ত্রুটিগুলা অন্যের সামনে প্রকাশ করবে না তেমনিভাবে স্ত্রী তার স্বামীর প্রতি একই কাজ করবে। এবং তারা একে অপরকে জান্নাতের পথে এগোতে সহযোগিতা করবে। আলহামদুলিল্লাহ আমরা সকলেই জান্নাতুল ফেরদৌসের জন্য আল্লাহ মালিকের কাছে দোয়া করি। কিন্তু আল কুরআন ও হাদিসগুলো পড়লে একটা জিনিস লক্ষ্য করা যায় আল্লাহ মালিক যাদেরকে জান্নাতুল ফেরদৌস এ জায়গা দিয়েছেন তাদের প্রত্যেককে তিনি অনেক পরীক্ষার সম্মুখীন করেছেন, নবী-রাসূলগণ ও শেষ নবীর সাহাবাগণদের জীবনী পড়ে সেগুলো বুঝা যায়। তেমনি ভাবে আমরা যারা আমাদের দুয়াতে জান্নাতুল ফেরদৌস চাই, আল্লাহ মালিক আমাদেরও তেমনই পরীক্ষার সম্মুখীন করাতে পারেন। মালিক সকলের জন্যে পরীক্ষা গুলো সহজ করে দেউক। নিঃসন্দেহে আমার স্ত্রীকে আমার জন্য ও আমাকে তার জন্য তৈরি করেছে, এই দুনিয়াতে স্বামী তার স্ত্রীকে ও স্ত্রী তার স্বামীকে জান্নাতের দিকে ধাবিত হতে সাহায্য করবে এবং তারা একই সাথে জান্নাতে অবস্থান করবে।বিবাহিত জীবনে অনেক দায়-দায়িত্ব থাকে যা একে অপরের প্রতি ফরজ এবং কিছু সংখ্যক ফরজওনা অনেকটা সাহায্য করার মত। হক আদায়ের বিষয়টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই কাজটা একটু কঠিন হয়ে যায় বিবাহিত জীবনে কারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমাদের সমাজ অনুযায়ী প্রতিটা পুরুষকে তার পরিবারের জন্য রোজগার করতে হয় যার জন্য সে তার বাচ্চাকাচ্চা এবং তার পিতামাতার হক পালনে কঠিন হয়ে যায় এটি সত্য যে কোন স্ত্রীর উপরেই তার স্বামীর পিতা-মাতার দায়বদ্ধতা নেই কিন্তু যদি সেই স্ত্রী তার স্বামীকে এ বিষয়ে সহযোগিতা না করে তবে পিতা মাতার হক ঠিকমতো আদায় না করার জন্য সে স্বামীকে আল্লাহর কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে এবং জাহান্নামও যেতে হতে পারে, তেমনইভাবে যদি স্ত্রীর বাবা-মার প্রয়োজনে যেকোনো সহযোগিতায় যদি সেই স্বামী এগিয়ে না আসে তবে সেই স্ত্রীর তার পিতামাতার হক আদায় অক্ষম হয়ে যায় এবং যার প্রেক্ষিতে সেই স্ত্রীকে আল্লাহ মালিক এর কাছে শাস্তিও পেতে হবে, এজন্য যদি স্বামী স্ত্রী দুজনেই এই গুরুত্বপূর্ণ হকগুলোতে একে অপরকে সহযোগিতা করে তবে তারা একে অপরকে জান্নাতের দিকে এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করবে। এসব কথা তুলে ধরার কারণগুলি হচ্ছে বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধাশ্রম ও ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে যা কোন ইসলামিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় থাকা উচিত নয়। আল্লাহতালা এই দুনিয়াতে আমাদের পরীক্ষার জন্যই পাঠিয়েছেন এবং সেই সকল পরীক্ষার একমাত্র উত্তরই হচ্ছে ধৈর্য ধারণ করা এবং মেনে নেওয়া, যারা এটা করে তারাই ফলাফল ভালো পাবে এবং আল্লাহ তাদেরকে সকল সম্মানের সম্মানিত করবেন জান্নাতে উচ্চ স্থানে রাখবেন। সকলে বিয়ের আগে সব কিছু ভালোমতো খোঁজখবর নিয়ে কুফু মিলিয়ে বিয়ে করে এবং তাই করা উচিত। এরপরও অনেক কিছু অজানা থাকে, ভালো জিনিসগুলো ভালোই কিন্তু কিছু বিষয় থাকবে যা ভালো নাও লাগতে পারে, সে বিষয়গুলো মেনে নিতে হবে। সেগুলো আল্লাহ মালিকের পক্ষ থেকে পরীক্ষা হিসেবে থাকে, স্ত্রীর এমন কিছু বিষয় থাকতে পারে তা তার অভ্যাসও হতে পারে যা স্বামীর ভালো লাগবে না, তা ওই স্বামীকে মেনে নিতে হবে এবং অন্যকে না জানিয়ে ধৈর্য ধরে আল্লাহর কাছে চাইতে হবে, ঠিক তেমনিভাবে স্বামীর ভালো না লাগা বিষয়গুলো অন্যকে না জানিয়ে মেনে নেওয়া এবং ধৈর্য ধরে আল্লাহর কাছে চাইতে হবে এটাই পরীক্ষা। স্বামী স্ত্রী দুজনে ভাল আলেম দের সাথে সবসময় পরামর্শ করলে তারা ভাল ফলাফল পাবেন ইনশাআল্লাহ্। আল্লাহ মালিক এই পৃথিবীতে সবার মধ্যে কিছু না কিছু কমতি রেখেছে তেমনি ভাবে প্রতিটা ছেলে ও মেয়ের মধ্যেও কিছু কমতি রেখেছে, স্বামী স্ত্রী হবার পরে সেই কমতি গুলো মেনে নেওয়াটাই তাদের পরস্পরের প্রতি আল্লাহর পরীক্ষা। এ বিষয়গুলো রিজিকের অন্তর্ভুক্ত, আর রিজিকের বিষয়গুলোতে আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল করাটাই মুমিনদের কাজ। আল্লাহতায়ালা জান্নাতে যখন তাদের দিবেন তখন তাদের পরিপূর্ণ করবেন, কমতি গুলো দূর করে দেবেন তখন তারা জান্নাতে একে অপরকে চোখের পলক না ফেলিয়ে ৪০ বছর ধরে দেখবেন। আমার এই কথাগুলোর বলার কারণ হচ্ছে বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে ডিভোর্স দেখে খুব খারাপ লাগে। জানিনা তারা কি কারণে ডিভোর্স নিতে বাধ্য হয়। যদি ব্যাপারটা পরকীয়াজনিত কারণে হয় তাহলেতা মানা যায়। কিন্ত মুমিনগণের মধ্যে অন্যান্য কারণগুলো খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না। কেন তারা একসাথে থাকার থেকে ডিভোর্স নিয়ে আল্লাহর অভিশাপ নেওয়া টা কে সহজ মনে করে তার হিসাব আমি মিলাতে পারি না। আর তারা কেন তাদের নিজের বাবা মাকে অবহেলা করে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে তা বুঝি না। আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে হেদায়েত দেউক, হক এবং অধিকারগুলো বুঝার তৌফিক দান করুক। আলহামদুলিল্লাহ আপনি অনেক কষ্ট করে সময় দিয়ে আমার উপরে কথাগুলো পড়েছেন। ইনশাআল্লাহ হয়তোবা কিছু নতুন বিষয়ে আপনার কাছে তুলে ধরতে পেরেছি। আমি রেফারেন্সগুলো দিতে পারি নাই, খুবই ভালো হবে যদি আপনি কোন আলেমের সাথে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলে রেফারেন্স গুলো বের করে পড়েন তাহলে আরো ভালো জানতে পারবেন। আমরা সবাই যদি আমাদের বিবাহিত জীবনে এ বিষয়গুলো মেনে চলি তাহলে আমাদের মধ্যে শান্তি বিরাজ করবে। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ মালিক আমাদের পারিবারিক দ্বন্দ্ব দূর করে দেউক, সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুক। আমি আবারও বলছি আমি কোন আলেম না শুধু বই পড়ে এ বিষয়গুলো বোঝার চেষ্টা করেছি এবং তার প্রেক্ষিতেই লিখেছি । ভুলত্রুটি গুলো মাফ করে দিয়েন, পারলে শুধরে দিতে পারবেন। জাজাকাল্লাহু খায়ের।
আমার খুবই ইচ্ছা যে আমি শরিয়া আইন আছে এমন একটা দেশ এ চলে যাবো । এই দেশে এতো অনিয়ম দেখে এই দেশে থাকার ইচ্ছা একদমই নাই । তাই নিজের আর নিজের ভবিষ্যত জেনারেশন এর কথা চিন্তা করে দেশ ত্যাগ করব । BSc শেষ করার পর প্রথমে দেশে ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার সেক্টর রিলেটেড একটা সরকারী চাকরি নেওয়ার চেষ্টা করব, ভাল একটা সরকারী চাকরি নিয়ে MSc শেষ করার ইচ্ছা আছে তারপর গভর্নমেন্ট job এর মাধ্যমে higher studies এর জন্যে সৌদি আরব এ PhD নিতে যাবো কারণ সৌদি আরব তাদের PhD program এ ফরজ হজ করার সুযোগ দেয় (PhD নিতে প্রায় ৫ বছর সময় লাগবে, এই সময়ে আমি ও আমার আহলিয়ার ফরজ হজ করে ফেলার ইচ্ছে আছে, তার সাথে আমার পরিবারের বাকি সদস্যদের সহজে হজ করানোর ইচ্ছে আছে, কতদূর করতে পারবো তা আল্লাহ মালিক ভালো জানেন)।তারপরে সত্যিকার অর্থে ইসলামিক রাষ্ট্র শাসন ব্যবস্থা আছে এমন দেশে ( রাজতন্ত্র ও রাজা আছে এমন দেশ বোঝাতে চাচ্ছি না সত্যিকার খলিফা আছে এমন দেশ বোঝাতে চাচ্ছি যা খরাসান এলাকায় একটিই আছে যেমন আফগানিস্তান , কারণ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার হাদিসে খরাসান এর যে এলাকা নিয়ে কথা বলে গেছেন এবং যাদের কে নিয়ে বলেছেন , আমরা ও অনেক ওলামাইকরাম দের মতে তারা আজকে আফগানিস্তান এর সরকার হিসাবে কাজ করছেন। যদিও বা বৰ্তমানে পশ্চিমা মিডিয়া তাদের নিয়ে অপপ্রচার করতেছে যা তারা সর্বদা মুসলিম দের বিরুদ্ধে করে।) চলে যাবো এবং সেখানেই থেকে যাবো বাকি জীবনটা এবং মুসলিম উম্মাহ এর জন্যে কাজ করে যাব ইন-শা-আল্লহ। আল্লাহ মালিক ভালো জানে কত দুর যেতে পারবো । সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবি এর স্বপ্নটা মনে লালন করি মসজিদুল আল আকসা ও ফিলিস্তিনের ভাই-বোন দের জন্য নিজের মেধা কাজে লাগাতে চাই বাকিটা আল্লাহ মালিক এর ইচ্ছা ।
আল্লাহ্ মালিক এর উপর সম্পূর্ণ তাওয়াক্কুল থাকতে হবে। আমি আমার আহলিয়া কে চাকরি আল্লাহ্ মালিক এর উপর সম্পূর্ণ তাওয়াক্কুল থাকতে হবে। আমি আমার আহলিয়া কে চাকরি করতে দিব না। আমি একজন শান্তশিষ্ট, ঘর-মুখি, ঘরোয়া মেয়ে বেশি প্রিফার বা পছন্দ করি। আমি বাদে অন্য কেও আমার আহলিয়ার উপর হুকুম চালাবে সেটা আমি মেনে নিব না। ইন-শা-আল্লহ আমি আমার পরিবারে প্রয়োজন মেটাতে যথেষ্ট পরিশ্রম করব, হালাল ইনকাম এর মাধ্যমে তাদের বিভিন্ন শখ আল্লাদ পূরণ করার চেষ্টা করব। তাও যদি আমার আহলিয়া তার শিক্ষা জীবনের বিশেষ কোনো প্রফেশন তার চর্চার মধ্যে রাখতে চায় এবং মুসলিম উম্মাহ এর জন্যে অবদান রাখতে চান, তাহলে তাকে কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে যতদিন না আমি নিজের তত্ত্বাবধানে তার জন্যে পর্দার পরিবেশে একটা ব্যবস্থা করতে পারি, এই বিষয়ে আমি অন্য কারো হস্তক্ষেপ মানব না (গন্য-মান্য আলেমদের পরামর্শ অবশ্যই বিবেচনায় নিব তা বাদে নয়)।
অবিবাহিত
শিক্ষার্থী
আপনি যদি ফ্রি মিক্সিন ( আমি ফ্রি মিক্সিন একদমই পছন্দ করিনা সাপোর্টও করি না ) বা ছেলে বন্ধু বা পুরুষ ব্যাচমেট বা মাহরাম নয় এমন পুরুষ কাজিন দের সাথে কথা বলতে পছন্দ করেন তাহলে আমাকে এড়িয়ে যাবেন।আপনার বাবা যদি পুলিশ, উকিল, ব্যাংকার, রাজনৈতিক নেতা, সুদখোর ( যদি অতীতে সুদ খেয়েছেন কিন্তু কাফ্ফারা হিসেবে সুদের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ ত্যাগ করেননি) হলে আমাকে এড়িয়ে যান । আপনার পরিবার দীনদার হওয়া আবশ্যক ( সাধারণ পরিবার গুল নিকাহ অনেক কঠিন করে ফেলে ) অন্তত ইসলাম এর বেসিক ইতিহাস জানা থাকতে হবে। আমি হয়তোবা অনেক কষ্টে আমার ভবিষ্যৎ জীবন কাটাব তাই সেটা মেনে নেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে । বাকিটা আল্লাহ মালিক এর ইচ্ছা । প্রত্যাশিত গুণাবলী গুলো: এক. পাঁচ ওয়াক্ত সালাত। দুই. রমজানের সিয়াম। তিন. লজ্জাস্থানের হেফাজত। চার. স্বামীর আনুগত্য। পাঁচ. পরিপূর্ণ ভাবে হিজাব নিকাৰ বোরখা হাত মজা পা মজা পড়ার দীৰ্ঘ দিনের অভ্যাস থাকতে হবে। ছয়. কোনো হারাম রিলেশনে না থাকা (অতীত/বর্তমান)
দ্বীনদারীতা অগ্রাধীকার দেব ইনশাআল্লাহ
দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, রংপুর, বাংলাদেশ এলাকার নাম: বালুবাড়ী, সদর, দিনাজপুর
রাউজান, চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ এলাকার নাম: CUET, পাহাড়তলি, কাপ্তাই রোড
দিনাজপুর
Go up