Forum Topics Started
- Oh, bother! No topics were found here.
210103
২৪+
জ্বী আলহামদুলিল্লাহ।
পাঁচ ওয়াক্তই
আলহামদুলিল্লাহ এখন নতুন করে তাজবিদ সহ শিখছি সাথে হিফয(৩৩+সূরাহ মুখস্থ)
সর্বোচ্চ চেষ্টা করি।
জ্বী নিয়মিত আলহামদুলিল্লাহ।
জ্বী না আলহামদুলিল্লাহ।
জ্বী ইন শা আল্লাহ।
জ্বী ইন শা আল্লাহ।
জ্বী না।
কুরআন, হাদিস নিয়মিত অধ্যয়ন করি আলহামদুলিল্লাহ, প্রচার কর একটি মাত্র আয়াত হলেও এই হাদিসে উপর আমল করার চেষ্টা করি।
১) শাইখ মতিউর রহমান মাদানী. ২)শাইখ মুজাফফর বিন মহসিন. ৩)শাইখ আহমদউল্লাহ. ৪)ড. সাইফুল্লাহ. ৫) আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ.
আলহামদুলিল্লাহ এক মুষ্টির উপরেই
আহলে হাদিস তবে সব মাজহাব কে সম্মান করি
জ্বী।
না মাঝে মাঝে, তবে সাদা তুব ভালো লাগে বেশি
হ্যাঁ, তবে ঢিলেঢালা।
জ্বী সর্বদাই।
সাধারণ শিক্ষা
স্নাতক (১ম বর্ষ পর্যন্ত, পরে প্রবাসে চলে আসি)
জ্বী না, আলহামদুলিল্লাহ।
প্রবাসী, ড্রাইভিং
70-80 হাজার টাকা।
আগে ব্যবসায়ী ছিলেন।
গৃহিণী।
দুই জন
দুই জন
মধ্যবিত্ত ও সামাজিকভাবে সম্মানিত
প্রাইভেট কার ড্রাইভিং জানি, এখন একটা কোম্পানিতে ফোর ক্লিপ অপারেটর হিসেবে আছি। আমি স্বাধীন থাকি তাই যখন ইচ্ছে দেশে যাওয়া আসা করতে পারবো ইংশা আল্লাহ। আর প্রবাসে থাকার ইচ্ছে নেই দেশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করে চলে যাব ইংশা আল্লাহ। হাদিসে যেহেতু ছয় মাস অন্তর অন্তর কথা বলা আছে। ইংশা আল্লাহ, তাই চেষ্টা করবো ছয় মাসে না হলেও আট/দশ মাস পর পর দেশে আস্তে আর না হয় সাথে নিয়ে আসব ইং শা আল্লাহ।
আবেগ একটু বেশি মানুষের সাথে সহজে মিশতে পারি। তবে যারা একটু অহংকারী তাঁদের সাথে চাইলেও পারি না। পৃথিবীর সকল মুসলিম-মুসলিমা দের জন্যে সব সময় দোয়া করি। মানুষের হক সর্ম্পকে সব সময় সচেতন থাকার চেষ্টা করি। কম কথা বলা, কম ঘুমানো, কম খাওয়ার সব সময় চেষ্টা করি। কোন ধরনের হারাম কাজের সাথে সম্পৃক্ত না থাকার চেষ্টা করি। কোন ধরনের নেশা তো দূরের কথা পেপসি সেভেন আপ,কোকাকোলা ইত্যাদি ; এগুলো ও সব সময় বর্জন করে চলার চেষ্টা করি। ছাগলের এই মরা বাচ্চাটি যত না তুচ্ছ ও মূল্যহীন, আল্লাহর কাছে দুনিয়া আরো বেশি তুচ্ছ ও মূল্যহীন । (মুসলিম শরিফ অর্থ-সম্পদের মোহ একদমই আমার নাই৷ যতটুকু রিজিক হলে দুনিয়াতে চলাফেরা করা যায় ততটুকুই যথেষ্ট আলহামদুলিল্লাহ যত দ্রুত পারি স্ত্রীকে সাথে নিয়ে আসব আর না হয় আমি দেশে চলে যাব জবানের হেফাজত করে চলি। লজ্জাই হচ্ছে ইমান,পরিচ্ছন্নকুরআন হাদিস, তাফসীর পড়তে অনেক সব বিষয় দ্বীনকে আগে দেখি। দ্বিনের জন্য ত্যাগ স্বীকার করে চলবোও ইং শা আল্লহ। বিলাসিতা করি না তবে যেখানে যেমন প্রয়োজন। দান মানুষের পাপ মিটিয়ে দেয়(সব সময় চেষ্টা করি)। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইং শা আল্লাহ চেষ্টা থাকবে দ্বিনী বিষয় জানার,হাফেজ হবার। মেসওয়াক করি অধিকাংশ সময় অজু অবস্থায় থাকি আলহামদুলিল্লাহ।ছোট ছোট সুন্নাহ্ ও ছেড়ে দেই না। এ লোক উত্তম যে তাঁর স্ত্রীর কাছে উত্তম(এই হাদিস মেনে চলব ইং শা আল্লাহ)। ছোট থেকেই নিজের কাজ নিজে করতে পছন্দ করি, আর স্ত্রীর কাজে সহযোগিতা করা সুন্নাহ। গুরুত্বপূর্ণ নফল গুলো সব সময় পড়ি, মাঝে মাঝে নফল য়াম রাখি। আল্লাহু আয়লাম। রাসূল (ﷺ) বলেন, "সম্পূর্ণ দুনিয়া হচ্ছে সম্পদ। আর দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ হচ্ছে সতী-সাধবী নারী' (বুখারী) সূরাহ নিসার ৩৪ নাম্বার আয়াতের আল্লাহ তা'আলা আদর্শ নারীর পরিচয় দিতে গিয়ে তিনটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন- ১) সতী-সাধবীঃঐ স্ত্রী লোককে সতী-সাধবী বলা হয় যার মধ্যে ইসলামের দৃষ্টিতে অসাধু ও দৃষ্টিকটু কোন আচরণ পরিলক্ষিত হয় না। (২) আল্লাহর হুকুম পালনকারীণী অর্থাৎ আল্লাহর আইন-বিধান ও সার্বিকভাবে মেনে চলা। (৩) স্বামীর অনুপস্থিতিতে গোপনীয়তা রক্ষা করা। সূরাহ আত-তাহরিম ৫ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ আদর্শ নারীর ছয়টি গুণ উল্লেখ করেছেন। যথা- (১) মুসলিম- এমন স্ত্রী লোক যারা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর আদেশ-নিষেধ পালন করতে সর্বদা প্রস্তুত থাকবে। (২) মুমিন- যে অকৃত্রিম নিষ্ঠা সহকারে ঈমান এনেছে ৷ অর্থাৎ যাবতীয় বাধা-বিদ্ন করে আল্লাহ, তাঁর রাসূল এবং তাঁর দ্বীনের প্রতি ঈমান আনয়ন করেছে। (৩) আনুগত্যশীল- আনুগত্য বলতে কোন পীর-দরবেশের নুগত্য নয় বরং আল্লাহ, তাঁর রাসূল এবং স্বামীর আনুগত্যকে বুঝানো হয়েছে। (৪) তওবাকারী- এমন স্ত্রি লোক যারা সর্বক্ষণ আল্লাহর নিকট নিজের কৃত অপরাধের জন্য ক্ষমা চায় । নিজের পাপ কর্মের জন্য সদা-সর্বদা লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়। এ ধরনের স্ত্রীদের মধ্যে কোন সময়ই অহংকার, গৌরব ও আত্মদ্ভরিতার ভাবধারা জাগ্রত হ'তে পারে না। এমন রমণীগণ হয় নরম প্রকৃতির। ৫) ইবাদতকারী- একজন নারীকে সর্বোত্তম হওয়ার জন্য এবাদতওগুযার হওয়া জরুরী। (৬) ছিয়াম পালনকারী- ফরয বা নফল ছিয়াম পালন করা অতীতের নবী ও সতলোকদের কাজ । ছিয়াম পালন করলে প্রবৃত্তি দমন হয়। তাই ছিয়াম পালন করা আদর্শ নারীদের এক বিশেষ গুণ । মহিলাদের সুন্দর আদর্শের ব্যাপারে রাসূল (ﷺ) বলেন, “তোমাদের মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তম হচ্ছে এমন নারী যে, স্নেহপরায়, ঘন ঘন সন্তান প্রসবকারিণী, সমব্যথী,সান্ত্বনা প্রদানকারিণী, সহযোগিনী (সিলসিলা ছইীহা হ/১৮৪৯,) নারীদের'কে যেহেতু সৃষ্টি করা হয়েছে বাঁকা হাড় দিয়ে। তাঁরা কিছু টা বাঁকা থাকবে এটাই স্বাভাবিক । রাসুল (ﷺ) বলেন যদি তুমি এটাকে সোজা করতে চাও, তাহলে ভেঙ্গে ফেলবে। আর যদি তাকে ছেঁড়ে দাও তাহলে তো বাঁকাই হতে থাকবে। অতএব মাঝামাঝি থাকতে হবে। নারীরা চারটি কাজ করলে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। (১) সময়ে ফরজ নামাজ আদায় করা। ২) রমজান মাসে রোজা পালন করা। ৩)সতীত্বের হেফাজত করা। (৪) স্বামীর আনুগত্য করা। এই গুলোর আশা করি ইং শা আল্লাহ। কিছু গুণাবলী না থাকলেও সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যেতে হবে,আল্লাহু আয়লাম।
কুরআন – হাদিস, পড়াশোনা।
সর্বোচ্চ ভালো টাই আশা করি
মানানসই
৫.৩"
মানানসই, দেখতে ভালো লাগে এমন হলেই আলহামদুলিল্লাহ
অবিবাহিত, তবে দ্বিনদার হলে সমস্যানেই
মানানসই
ছাত্রী
মানাসই।
মানানসই।
নিদিষ্ট না সব মাজহাব কে সম্মান করে এমন।
রাসূল (ﷺ) বলেন নারীরা চারটি কাজ করলে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। ১)সময়ে ফরজ নামাজ আদায় করা। ২) রমজান মাসে রোজা পালন করা। ৩)সতীত্বের হেফাজত করা। ৪) স্বামীর আনুগত্য করা। এই চারটি বৈশিষ্ট্য থাকলে আলহামদুলিল্লাহ। অহংকারমুক্ত, পরহেজগার, দ্বীনি বিষয় এর প্রতি আগ্রহী, অল্পতে যে সন্তুুষ্ট, বিলাসিতা করে না,দানশীল, নিজেকে পরিপাটি করে রাখে, পরিচ্ছন্ন। আর তাহাজ্জুদ নামাজ, রাসূল (ﷺ) বলেন জান্নাতি দের প্রথম বৈশিষ্ট্য থাকবে তারা নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ পরত, এই গুণাবলী থাকা লাগবে। জান্নাত হলো টার্গেট
কাছাকাছি, তবে যাতায়াত এর সুবিধা হবে এমন হলেই হবে
তোমার দ্বিনদার দেখে বিয়ে কর আর দ্বিনদার দেখে বিয়ে দাও এই হাদিসের উচিত আলম করার ইচ্ছে আছে ইন শা আল্লাহ
বাঞ্ছারামপুর , বি-বাড়ীয়া
ছয় মাসের ছুটিতে দেশে আছি
বাঞ্ছারামপুর , বি-বাড়ীয়া
বাঞ্ছারামপুর।
Go up