৩৫

২৫.১২.১৯৮৫

5'8" (প্রায়)

শ্যামলা

ফিট

৭৫~৭৭

B+

না, আল হামদুলিল্লাহ । (শুধু মাথায় টাক আছে)

আল-হামদুলিল্লাহ, হ্যাঁ

দেশের বাইরে থাকা এবং প্রতিকুল পরিবেশের কারণে ৫ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে আদায় করা সম্ভব হয় না,কারণ এখানে মসজিদের সংখ্যা খুবই কম এবং অনেক দূরে দূরে। আর তাছাড়া এখন তো করোনার কারণে আরও সম্ভব হয় না। তবে জুমাহর নামাজ মসজিদে আদায় করার চেষ্টা করি নিয়মিত আল-হামদুলিল্লাহ।

ভুলে গিয়েছিলাম প্রায়। এখন নতুন করে শিক্ষক রেখে শিখছি এবং অনেকখানিই শুদ্ধ হয়ে এসেছে আল-হামদুলিল্লাহ।

পরিপূর্ণভাবে এখনও মেনে চলতে পারি না, তবে যতদূর সম্ভব দৃষ্টি সংযত করে চলার চেষ্টা করি।

জ্বী আল-হামদুলিল্লাহ। প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর কিছু নফল আমল করি আল-হামদুলিল্লাহ।এছাড়া সপ্তাহে ১/২ টা নফল রোজা করার চেষ্টা করি এবং নিয়মিত তাহাজ্জুত নামাজ পড়ার চেষ্টা করি। তবে জিকির বা অন্যান্য নফল নামাজের চাইতে ইসলামি জ্ঞান অর্জন এবং নন-প্র্যাক্টিসিং বাঙ্গালি মুসলমানদের সাথে ইসলামী আলোচনা এবং ভবিষ্যতে নন-মুসলিমদের মাঝে দাওয়াত দেওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার দিকেই বেশী ফোকাস করছি।

একটা সময় এসবের মাঝে ডূবে থাকলেও সিনেমা এবং গান পুরাটায় বাদ দিয়েছি অনেক আগেই আল-হামদুলিল্লাহ। তবে খুব মাঝে মাঝে বাংলা নাটক দেখি, এটাও খুব দ্রুতই বাদ দিয়ে দিব ইনশা আল্লাহ্‌

ইনশা আলাহ, আমি আমার দিক থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।

এখনও নাই। তবে আমি আমার দিক থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি।

নাহ। তবে ঘরে বসে উপার্জন করা যায় (যেমন, ফ্রি-ল্যান্সিং) এমন কোন কাজ করতে চাইলে আপত্তি নাই।

দ্বীনি কার্যক্রম বলতে তেমন কিছুই এখনও শুরু করতে পারিনি। এখনও নিজের পরিশুদ্ধী এবং ইসলামি জ্ঞান অর্জনেই নিজেকে ব্যস্ত রেখেছি।তবে এর ফাঁকে যতটুকু পারছি নিজের পরিবার,কাছের বন্ধু-বান্ধব এবং পরিচিত মহলে নসীহার কাজ চালু রেখেছি আল-হামদুলিল্লাহ। এবং ভবিষ্যতে কমপক্ষে ইসলামের একজন পার্ট টাইম দ্বাঈ হিসেবে নিজেকে তৈরী করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি আল-হামদুলিল্লাহ। আপাতত বাংলাতেই সবকিছু পড়ছি, আগামি বছর থেকে ইনশা-আল্লাহ্‌ আরবী ভাষা শেখা শুরু করবো।সেই অর্থে পছন্দের কোন বই নাই, আপাতত কোরআনের বাংলা অর্থ সহ তাফসির পড়ছি, এরপর সহী হাদিস এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন স্কলারদের বই পড়ব ইনশা আল্লাহ্‌। আর ইসলামী আলোচক বলতে সামাজিক মাধ্যমে পরিচিত মুখ এমন দেশী বিদেশী সবারই লেকচার শুনি। ড.জাকির নায়েক থেকে শাইখ আহামাদুল্লাহ পর্যন্ত সবার।

শায়েখ আহামাদুল্লাহ, মুফতি মোহাম্মদ ইব্রাহিম, শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান প্রমূখ।

পরিপূর্ণ সুন্নাহ পালনের নিয়তেই দাঁড়ি রেখে দিয়েছি প্রায় ১ মাস হলো আল-হামদুলিল্লাহ।

ব্যক্তিগতভাবে হানাফি মাজহাবের অনুসারী কিন্তু সকল মাজহাবকেই সম্মান করি। এবং মাজহাব নিয়ে বাড়াবাড়ি কিংবা উম্মাহর মধ্যে বিভেদ পছন্দ করি না। আমি মনে করি, মুসলিম উম্মাহ এখন একটা চরম সংকটময় সময় অতিবাহিত করছে।আমাদের সবারই ছোট-খাটো বিভেদ ভুলে উম্মাহর স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হওয়া উচিৎ।

আমি সর্বদা প্যান্ট, শার্ট বা টি-শার্ট পড়ি

জ্বি। আমি সর্বদা টাকনুর উপরে প্যান্ট পড়ি।

সাধারণ শিক্ষা

এস.এস.সি(২০০৩),এইচ.এস.সি(২০০৫) –বিজ্ঞান বিভাগ– রাজশাহী বোর্ড । বি.বি.এ(২০১৩)–ব্যবস্থাপনা বিভাগ ; এম.বি.এ (২০১৪)–মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা–জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ; এম.এস.সি–আন্তর্জাতিক অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা (ফাইনাল রেজাল্ট এর অপেক্ষায় আছি)–পাডারবর্ন ইউনিভার্সিটি,জার্মানি

শিক্ষা জীবনে ফলাফল সম্পৃক্ত এবং বর্তমান সময়ে ইংরেজী ও জার্মান ভাষায় ছোট খাটো কিছু অর্জন আছে আল-হামদুলিল্লাহ। তবে এসব ফলাও করে প্রচার করা থেকে বিরত থাকতেই বেশী স্বাচ্ছন্দবোধ করি।

বে-আইনি কাজে কখনোই জড়িত ছিলাম না। তবে জার্মানিতে ছাত্রাবস্থায় আমার পার্ট-টাইম চাকরিতে ১০%-১৫% হারাম আয়ের মিশ্রণ ছিলো। সুরাহ তালাকের ৩ নাম্বার আয়াতের অর্থ জানার পর ছেড়ে দিয়েছি এবং তার ১৫ দিনের মাথায়,ফাইনাল রেজাল্ট পাবার আগেই এবং এই করোনা ক্রাইসিসের মধ্যেই মহান আল্লাহ্‌ আমাকে একটা ফুল-টাইম হালাল চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন আল-হামদুলিল্লাহ।

চাকরি: একটা গ্রুপ অফ কোম্পানির শাখা অফিসে জুনিয়র ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত।

সর্বমোট ২০০০ ইউরো:- প্রায় ১৫০০ ইউরো (ট্যাক্স প্রদানের পর)

আমার বাবা একজন কৃষক (গৃহস্থ) এবং তিনিও একজন কৃষক ঘরের সন্তান। কলেজ পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন এবং নিজ এলাকায় সম্মানিত মানুষ আল-হামদুলিল্লাহ।

কলেজ পর্যন্ত পড়ালেখার পর ছোট খাটো একটা সরকারী চাকরি করতেন। ৬ মাসের চেষ্টায় চাকরি শেষ হবার ৪ বছর আগেই তাঁকে অবসরে যাবার ব্যবস্থা করেছি আল-হামদুলিল্লাহ। এখন শুধুই একজন গৃহিণী।

নাই

১ জন ছোট ভাই (চুয়েট গ্র্যাজুয়েট–মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং–সরকারী চাকরির চেষ্টা করছে)

সার্বিক বিবেচনায় নিম্ন-মধ্যবিত্ত।গ্রাম্য অবস্থানের দিক থেকে মধ্যবিত্ত।

বাংলাদেশী

বর্তমানে জার্মানিতে আছি। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে ইনশা-আল্লাহ্‌ কমপক্ষে ১ মাসের ছুটিতে দেশে আসব। অবশ্যই বিয়ে করে যত দ্রুত সম্ভব নিয়ে আসব ইনশা-আল্লাহ্‌ (এতদিন বউ নিয়ে আসার সামর্থ্য ছিলনা বলেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই নি, কারণ আমি জেনেছি স্বামী-স্ত্রী ৪ মাসের বেশী আলাদা থাকা ইসলাম সমর্থন করে না))।

আমি খুবই সাধারণ একজন মানুষ আল-হামদুলিল্লাহ। তবে খুবই উচ্চাকাংখী।একটা সময় দুনিয়াকেন্দ্রিক উচ্চাকংখা থাকলেও এখন সেটা পরিবর্তীত হয়ে আখেরাতমুখী হয়েছে আল-হামদুলিল্লাহ। সম্পূর্ণ কোরআন-সুন্নাহ অনুসারে জীবন যাপন করার স্বপ্ন দেখি। নিজের সময়, জ্ঞান এবং সম্পদ দিয়ে ইসলাম আর মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে কাজ করতে চাই। প্রতিদিন চাকরির পাশাপাশি অবসর সময়ে কোরআন হাদিস পড়ে এবং বিশেষ করে ইসলামি স্কলারদের লেকচার শুনেই সময় কাটাতে পছন্দ করি।সেই সাথে আত্মসমালোচনার মাধ্যমে প্রতিদিনই একটু একটু করে নিজেকে সংশোধনের ভেতর দিয়ে পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ করার চেষ্টা করছি আল হামদুলিল্লাহ ।

আল্লাহ্‌র রাসুল(সা) যা কিছু পছন্দ করতেন তার সব কিছুই পছন্দ করি। এর বাইরেও নিজের পছন্দ আর শখ বলতে বিভিন্ন উপায়ে মানুষের কল্যাণে আসতে পছন্দ করি। জ্ঞান অর্জন করা,শরীর চর্চা করা এবং আল্লাহ্‌র দুনিয়াটা ঘুরে ঘুরে দেখাটা আমার শখের যায়গা।এছাড়াও আরও কিছু পছন্দ এবং শখের যায়গা আছে যা জনসম্মুখে বলতে চাই না, কারণ সেগুলো শুধুমাত্র আল্লাহ্‌র সন্তুষ্টি অর্জনের জন্যই গোপনে করতে পছন্দ করি।

নিজে যেহেতু দ্বীনের পথে এসেছি এবং পরিপূর্ণ মুসলিম হবার চেষ্টা করছি, সুতরাং, আমার জীবনসঙ্গী হিসেবে এমন কাওকে চাই যে অন্তত আমার সমান বা আমার চাইতে বেশী দ্বীনদার।

মানানসই

আমার উচ্চতার সাথে মানানসই

ফর্সা/উজ্জ্বল ফর্সা

অবিবাহিত অথবা বিধবা।দ্বীন মানার কারণে ডিভোর্সি হলেও সমস্যা নাই।

জেনারেল হলে কমপক্ষে অনার্স পাশ কিংবা শেষ বর্ষে পড়ছে এমন, মাদ্রাসা হলে অনার্স সমমান হলে ভালো হয়। তবে দ্বীনের ক্ষেত্রে স্ট্রং হলে কিছুটা ছাড় দেওয়া যাবে ইনশা আল্লাহ্‌।

নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চ মধ্যবিত্ত

সামাজিকভাবে সম্মানিত পরিবার

যেকোন তবে গোড়ামী বা বাড়াবাড়ি না থাকলেই হলো

দ্বীনের মৌলিক বিধানের ক্ষেত্রে যার এক চুল পরিমাণ ছাড় দেওয়ার মানসিকতা নাই এমন কেউ। আর আমি বিশ্বাস করি কেউ যদি দ্বীনি হয় তার মধ্যে সকল ভালো গুনই কম বেশী থাকবে ইনশা আল্লাহ্‌।

যেকোন, তবে যেহেতু আমাদের বাড়ি উত্তর বংগে, পাত্রীর পারিবারিক অবস্থান উত্তরবংগের যেকোন জেলা থেকে ঢাকা শহর পর্যন্ত, এই এরিয়ার মধ্যে হলে ভালো হয়।

প্রথমত দ্বীনদারীতা, এটা ঠিক থাকলে বাকিগুলা কমবেশী বিবেচনাযোগ্য।

মান্দা, নওগাঁ

একই

বাবা-মা গ্রামে নিজেদের বাড়িতেই থাকেন, ছোট ভাই ঢাকায়, আমি জার্মানিতে থাকি।

নওগাঁ