Forum Topics Started
- Oh, bother! No topics were found here.
m210386
১৯৯৮
২৩ বছর
২২-০৯-১৯৯৮
৫ ফুট ৫ ইঞ্চি
৫০
এবি+
আলহামদুলিল্লাহ অতি ধুলো বালিতে সর্দি দেখা দেয় এবং ছোটকাল থেকে কাশির সমস্যা আছে। এছাড়া অন্য কোনো সমস্যার কথা জানা নেই।
আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার চেষ্টা করা হয়।
জি। আলহামদুলিল্লাহ আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি।
চেষ্টা করি, সম্ভব হয় না
এসব জানাতে চাই না।
মাঝে মাঝে দেখা হয়।
অবশ্যই। ইন শা আল্লাহ।
নেই। ইনশা আল্লাহ স্ত্রীকে পর্দায় রাখার ব্যবস্থা করে দেয়া হবে
শরীয়াহ অনুযায়ী সম্পূর্ণ পর্দায় থাকা যাবে এমন প্রতিষ্ঠানে খেদমত করতে সমস্যা নেই। ইন শা আল্লাহ
তাবলীগের ভাইদের মাধ্যমে দীনের পথে যাত্রা শুরু। এখনো এই দীনি মেহনতের সঙ্গে যথাসম্ভব যুক্ত থাকার চেষ্টা করি। কুরআন ও হাদীস পড়া হয়। এছাড়াও যেসব বই অনুবাদ করে দীনের ফায়দা হতে পারে সেগুলো অনুবাদ করি।
অতীতের: তাবেঈ সালাফগণ। বর্তমানের: শাইখ উসামা বিন লাদেন (রহ.), মোল্লা ওমর (রহ.), আইমান আল জাওয়াহিরি, মুফতি হারুন ইজহার, মাওলানা তারিক জামিল, মুফতি তারিক মাসুদ।
ছোট করে ছেঁটে রেখেছি।
মাজহাবঃ হাম্বলী। এখনো হানাফি-হাম্বলী মাজহাবের ছাত্র। অন্যান্য মাজহাবের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
না, তেমন হয় না। নিজে যতটুকু চেষ্টা করে চলতে পারি ততটুকু।
না। মাঝে মাঝে পড়া হয়
হ্যাঁ
২০২০ সালে চট্টগ্রাম মডেল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেছি। বলে রাখা ভালোঃ কিছু কারণে পড়ালেখায় পেছাতে হয়েছে। এজন্য বয়সের সাথে শিক্ষার তারতম্য দেখা যাবে; আর, এমনিতে বিদেশে পড়ালেখা করার খুব ইচ্ছা আছে।
বিএনসিসি ক্যাডেট ছিলাম।
কোনোভাবেই না।
একটি কোম্পানিতে তিনমাস ডেলিভারি স্টাফ হিসেবে কাজ করেছি। আপাতত বেকার বলা যায়। ঈদের পর একটি কোম্পানিতে যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে। পাশাপাশি কোনো ব্যবসা করার চিন্তা করছি।
সবকিছুতে আলহামদুলিল্লাহ
একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরিরত
গৃহিণী
নেই
আমরা চার ভাই। আমি বাদে বাকি সবাই ছোট।
এখন নিম্ন মধ্যবিত্ত অবস্থায় চলে এসেছি। আর সামাজিক অবস্থা ভালো।
আমি এখনো ছাত্র। ইসলামিক অনলাইন মাদ্রাসায় পড়ছি। আর এখন শুধু ডিগ্রিতে ভর্তি হওয়ার অপেক্ষা। এমনিতে কিছু করি না। ইচ্ছা আছে বিদেশে পড়ালেখা করা আর সেখাইনে স্যাটেল হওয়া। আমার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য দীনের খেদমতে লেগে থাকা এবং পরিবারকে সে মতে চালানো। আমার পরিবার দীন পালনে তেমন সচেতন না; আমি যতটুকু বুঝি আরকি। তারপরও আমি যতসম্ভব তাদের পিছনে মেহনত করার চেষ্টা করি। আরেকটা কথা হলো, এখন আকদ (বিয়ে) করে রাখতে চাই। স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা ব্যবস্থা করবো সেই সামর্থ্য এখনো হয়নি। পরবর্তীতে সেরকম সামর্থ্য হলে নিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ। কারণ, আমরা ছোটখাটো একটা ফ্যামিলি। একটা ঘরে সবাই মিলে থাকি। এখনো ওই সামর্থ্য হয়ে ওঠেনি যে আলাদা বাসা নিবো। আর এখন বিদেশে পড়ালেখা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি ইনশাআল্লাহ।
নিজ পছন্দ: বই পড়া, লিখালিখি করা, ভ্রমণ করা, ক্যালিগ্রাফি করতে পছন্দ করি। কিন্তু কখনো দূরে কোথাও ভ্রমণের সুযোগ হয়নি। গাছ লাগানো, পশুপাখি লালন-পালন, মাঝেমাঝে রান্নাবান্নাক করা, বেকারি আইটেম তৈরি করতে ভালো লাগে। অল্পে তুষ্ট থাকি। শখ: পুরোনো জিনিস মজুদ করে রাখতে ভালো লাগে। নির্জন রাতে খোলা আকাশে তারা দেখতে ভালো লাগে। আমি চাই আমার জীবনসঙ্গীনী তখন আমার পাশেই বসে থাকুক। বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার শখ বেশি। ইচ্ছা: ইচ্ছা আছে পুরো পরিবার নিয়ে হজ্জ করার। মদিনাসহ কারবালায় যাওয়ার ইচ্ছা আছে। বিদেশে পড়ালেখা করার ইচ্ছা আছে। পারলে সেখানেই থেকে যাওয়ার চেষ্টা করবো। আল্লাহ যদি তৌফিক দেন তাহলে সুন্দর একটি মসজিদ বানাবো। যে মসজিদকে কেন্দ্র করে একটি সভ্য সমাজ গড়ে উঠবে। মসজিদের পাশে একটি মাটির ঘর বানাবো। আল্লাহর আইনের জন্য যা করার প্রয়োজন তা-ই করবো। এবং শেষ তামান্না শাহাদাত। আমি চাই যে আমার জীবনসঙ্গী হবে সে উল্লেখিত বিষয়ে আমাকে পূর্ণ সাপোর্ট করবে। মা খাদিজা (সালামাল্লাহু আলাইহা)-র মতো আমার অনুপ্রেরণা হবে, মা আয়েশার মতো সবসময় আমার পাশে থাকবে। হ্যাঁ, আমি মানছি যে আমি এবং আমার পরিবার সেরকম দীনদার না। কিন্তু অন্তত এটুকু আশা করি যে, সে সবকিছু ধৈর্যের সাথে মেইনটেইন করবে।
সে থাকুক আমার জীবনে অমর হয়ে। আমি চাইবো তিনি একজন আবু হানিফার মতো মুজতাহিদের মা হোক। যিনি কারাগারে গিয়ে সন্তানকে সাহস দিতেন। হোক, ইমাম শাফেয়ীর মতো একজন মুজতাহিদের মা। যিনি কাগজ কুড়িয়ে সন্তানের পড়ালেখার কাগজ জোগাড় করতেন। ইমাম আহমেদের মতো মুজতাহিদের জননী হোক, যে ইমাম ন্যায়ের পথে সুদৃঢ় এবং অবিচল থাকে। একজন সালাহউদ্দিন আইয়ুবির জননী হোক; যিনি উম্মাহর বোঝা কাঁধে নিবেন। আমি চাই না তার মধ্যে আফসোসের বাসা বাঁধুক। চাওয়া-পাওয়ার পথ থেকে তিনি নিজেকে গুটিয়ে নিবেন। কারোর ব্যাপারে গীবত করবেন না এবং হিংসাত্মক হবেন না। অহংকার এবং সে হবে বিপরীতমুখী। ত্যাগ স্বীকারে সে থাকবে সবচেয়ে এগিয়ে। ধৈর্য ধারণে সে হবে উৎকৃষ্ট উদাহরণ। নিজে না খেয়ে হলেও অন্যকে খাওয়াতে ভুলবেন না। সবাইকে একসাথে নিয়ে চলাই কাম্য। দীনের প্রতি সদা সজাগ থাকবেন। না হলেও দীনের ব্যাপারে জানার আগ্রহ রাখবেন। এবং দীনি কাজে লেগে থাকার যথেষ্ট চেষ্টা করবেন। নিজের মধ্যে যাদের দীন পালনের আগ্রহ নেই তারা অগ্রাধিকার যোগ্য নয়। আর আনুগত্য যেহেতু অনেক কিছুর মূল তাই এর কমতি পছন্দ করবো না।
২৩ থেকে শুরু করে মধ্যবয়সী
লম্বা (৫ফুট ৫ ইঞ্চি) হলে তো ভালো। তবে কখনো এটা নিয়ে ভাবিনি।
যাকে দেখলে আল্লাহর কথা স্মরণ হয়।
প্রথমে তো ডিভোর্সির আগ্রহী। বাচ্চা থাকলেও সমস্যা নেই আমার। এরপর যেকোনো হতে পারে। এ বিষয়ে একটা কথা জানানো প্রয়োজন। তা হলো, যদি ডিভোর্সড, বিধবা এরকম কাউকে বিয়ে করি তাহলে আমাকে গোপনে করতে হবে। কারণ, আগেই বলেছি পরিবার তেমন দীনদার না। এ নিয়ে আগেও নানান কথা শুনতে হয়েছে। তা না হলে গোপনে বিয়ে করার কথা আসতো না। এছাড়া বিয়েতে পরিবারের সম্মতি আছে।
HSC হলে ভালো হয়
ছাত্রী/শিক্ষিকা/যেকোনো
এ নিয়ে আমি চিন্তা করি না। হ্যাঁ, তা ঠিক যে অর্থ দিয়ে দীনের খেদমত করা যায় কিন্তু এদিকে আমার তেমন আগ্রহ নেই কার অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন।
সঠিক দীনি পরিবার হলেই হবে। যাদের মধ্যে হিংসা-বিদ্বেষ থাকবে না, অহংকার, অন্যকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের দৃষ্টিতে দেখবে না, নিজের চাইতে অন্যকে প্রাধান্য দেবে, নিজে না খেয়ে হলেও অপরকে খাওয়াবে। মোটকথা, বড় মনের ইসলামিক মাইন্ডের।
যেকোনো একটি মাজহাব অনুসরণ করবে। আহলে হাদিস হলে দেওবন্দ সহ অন্যান্য সব ঘরানার আলেমদের প্রতি সম্মান রাখতে হবে। এবং শিয়া হলে আকীদা পরিবর্তন করতে হবে। সাহাবা এবং আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতকে নিয়ে বিদ্বেষ পোষণ করা যাবে না।
অবশ্যই তাকে দীনের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে যেমনটি আল্লাহ চায়। ত্যাগ ও শহীদি (জিহাদের) তামান্না তো অবশ্যই থাকবে। নিজের পরিবারকেও তেমন করে গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে। নিজের মনকে একদম পরিষ্কার রাখবে। কারোর প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ রাখবে না, অযথা কথার দিকে তথা গীবত-শেকায়েতের দিকে ঝুঁকবে না। দীনের খেদমতে স্বামীকে সাহায্য করার জন্য যা করার প্রয়োজন তা করবে যেমন আম্মাজান খাদিজা সালামাল্লাহু আলাইহা ও মা ফাতেমা সালামাল্লাহু আলাইহা এবং দীনের প্রতি আগ্রহী হবেন আম্মাজান আয়েশা সিদ্দিকা সালামাল্লাহু আলাইহা'র মতন। নিজের পরিবারকেও তেমনই নিজের মতো করে সাজাবে এবং যেকোনো পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেবে। সাথে সবার মাঝে দাওয়াতি কাজ করবে। তাকে খেয়াল রাখতে হবে স্ত্রী শুধু স্ত্রী হিসেবে নয় সবচেয়ে ভালো বন্ধু হয়ে পাশে থাকবে এবং দীনের কাজে আঞ্জাম দিবে। নিজের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করবে।
শুধু জেলা কেন, যেকোনো দেশ হতে পারে।
অবশ্যই দীনদারীতা। এছাড়া বাকিগুলো আমার প্রয়োজন নেই। হাঁ, দীনের কাজে সম্পদ এবং সামাজিক অবস্থান ভালো প্রভাব ফেলে কিন্তু এসব দিয়ে আমার কাজ নেই।
ময়মনসিংহ
চট্টগ্রাম
আপাতত দাদার বাড়ি আছে ময়মনসিংহ। সেখানে মাঝেমধ্যে যাওয়া হয়।
জন্ম থেকেই চট্টগ্রামে আছি।
Go up