পাত্র আইডি : 210500 | জন্মসাল : ১৯৯৮ | বৈবাহিক অবস্থা : বিবাহিত | পেশা : ব্যবসায়ী | মাসিক ইনকাম : ২০ হাজার | জেলা : ঢাকা

@m210500 Active 3 years ago

 

নাম
সাধারণ তথ্য
দ্বীনি কার্যাবলি
পোশাক পরিচ্ছাদ
শিক্ষাগত যোগ্যতা
পেশাগত তথ্য
পারিবারিক তথ্য
অন্যান্য তথ্য
যেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন
  • আইডি নাম্বার :

    M210500

    জন্মসাল :

    11/04/1998

    বয়স :

    ২৫ — এর মাঝে

    আমার বায়োডাটা :

    পাত্রের বায়োডাটা

    বৈবাহিক অবস্থা :

    অবিবাহিত

    জেলা :

    ঢাকা

  • প্রকৃত বয়স :

    ২৩

    প্রকৃত জন্ম তারিখ :

    11-04-1998

    উচ্চতা :

    5'3"

    গায়ের রঙ : 

    উজ্জল শ্যামলা

    শারিরীক গঠন : 

    স্বাভাবিক

    শারীরিক ওজন :

    43

    রক্তের গ্রুপ :

    B+

    আপনার শারীরিক বা মানসিক কোন রোগ আছে?

    কাজের চাপে থাকলে ছোট খাট জিনিস ভূলে যাই, আশা করছি জীবনসঙ্গী এই ক্ষেত্রে আমাকে সাহায্য করবে।

  • নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়?

    জি, হ্যাঁ।

    নিয়মিত কত ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতে আদায় করা হয়?

    জি, হ্যাঁ।

    আপনি কি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারেন?

    শিখছি

    আপনি কি গায়রে মাহরাম মেনে চলেন?

    জি, হ্যাঁ।

    নফল আমল এর আমাল করা হয়?

    জি, হ্যাঁ। (সালাত, দরূদ, তসবিহ)

    নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান এসব দেখেন বা শুনেন?

    ঘৃণা করি।

    আপনি কি বিয়ের পরে, আপনার স্ত্রীকে হিযাব নিকাব ও গায়রে মাহরাম মেইনটেইন করে পরিপূর্ণ পর্দার সহিত জীবন পরিচালিত করাতে আগ্রহী?

    জি, হ্যাঁ।

    আপনার পরিবারে গায়রে মাহরাম মেইনটেইন করে পরিপূর্ণ পর্দার সহিত চলার ব্যবস্থা আছে?

    জি, হ্যাঁ।

    আপনি কি বিয়ের পরে স্ত্রীকে দিয়ে চাকুরি করাতে ইচ্ছুক?

    নাহ

    নিজের দ্বীনি কাযক্রম সম্পর্কে লিখুন :

    আমি যেমন ছোট খাটো জিনিস ভূলে যাই, কাজের চাপে থাকলে বেশি হয়। কিন্তু কুরআনের আয়াত, সহিহ হাদিস বেশিরভাগ সময়ই আমার মনে থাকে, আমার তহ মনে থাকে নাহ, আল্লাহ তালাই রহমত করে মনে করিয়ে দেন। হটাত হটাত এমন আল্লাহতালার প্রদত্ত বুদ্ধি আসে যা অজানা ইলম। নবী (সাঃ) বলেছেন, যে জানা ইলমের উপর আমল করে, আল্লাহতালা তাকে অজনা ইলম দান করেন। আমি ঈমান এনেছি সেই হাদিসের উপর। আমি ঈমান এনেছি, আমি ঈমান এনেছি। তাই আমি সর্বদা এটি মেনে যাওয়ার যত সম্ভব চেষ্টা করি।

    আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন :

    জাকির নায়েক, শায়েখ আহমাদুল্লাহ, শায়েখ হারুন ইজহার, শায়েখ আলী হাসান ওসামা, শায়েখ তামিম আল আদনানী, মুফতি মেনক

    দাড়ি প্রসঙ্গ : (শুধুমাত্র পাত্রদের জন্য।)

    ১ মুষ্টি রয়েছে, দাঁড়ি ছেড়ে দিয়েছি আলহামদ-দুলিল্লাহ

    আক্বিদা /মাজহাব /মানহাজ :

    নবী (সাঃ) এর মাঝহাব পালন করি, আর আকিদা আহলে সুনাহ ওয়াল জামাহ

  • বাহিরে পরিপূর্ণ গায়রে মাহরাম মেইনটেইন করা হয়?

    জি, হ্যাঁ।

    সর্বদা পাঞ্জাবি পায়জামা টুপি পড়েন?

    জি হ্যাঁ।

    প্যান্ট—শার্ট বা টি—শার্ট পড়েন?

    খুবই অল্প সময়। নাহ পেরে অনেকটা

    টাকনুর উপরে প্যান্ট/পায়জামা পড়েন?

    জি, হ্যাঁ।

  • আপনি যে মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন :

    সাধারণ শিক্ষা

    শিক্ষাগত যোগ্যতা :

    HSC

    অন্যান্য ট্রেনিং/পদক/সম্মাননা :

    6 Years Experience as A Digital Marketer & Web Developer

  • আপনি কি কোন বেআইনি, সুদ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান তথা হারাম আয়ের সাথে যুক্ত আছেন?

    নাহ।

    পেশা :

    ব্যবসায়ী

    মাসিক আয়ের পরিমাণ :

    ২০০০০

  • পিতার পেশা :

    অবসর প্রাপ্ত প্রবাসী

    মাতার পেশা :

    গৃহিনী

    বোন কয়জন?

    ভাই কয়জন?

    পরিবারিক অর্থনৈতিক অবস্থা :

    যথেষ্ট সচ্ছল, কিন্তু আলহামদ-দুলিল্লাহ, বর্তমানে এখন এগুলা জেনেও বা মাথায় রেখে কিছু হবে নাহ। ইসলাম গ্রহণ করেছি জানার পর, তাদের থেকে তেমন কোন সাপোর্ট নেই। যদি বেক্তিগত অবস্থা বলি তাহলে বলব, কঠিন পরীক্ষার সময় যাচ্ছে, কিন্তু ইন-শা-আল্লাহ এটি সাময়িক ও আল্লাহতালা সব সহজ করে দিবেন, এখনও কষ্ট করছি। দীর্ঘ দ্বীন ফ্রীলান্সিং এ যুক্ত ছিলাম, অক্টোবর, ২০২০ এর ইনকাম একমাসে প্রায় ৩০ হাজার টাকা। ওই ইনকাম বাদ দিয়ে, দ্বীনে আরো সংযুক্ত ও দাওয়াতি কাজে আরো সময় দেয়ার লক্ষে যুক্তরাষ্টে একটি কোম্পানি (Zanza Shop) (৫০% শেয়ার হোল্ডার) ও একটি ব্রান্ড (Bengal Developer) (পুরোপুরি নিজের ব্রান্ড) প্রতিষ্ঠা করি। কোম্পানি ও ব্রান্ড উঠানোর জন্য রাত-দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছি। কোম্পানি শুরুতে তাই ইনকাম অনেক কম, প্রায় ২০ হাজার টাকা মাসে বর্তমানে। আলহামদ-দুলিল্লাহ আল্লাহতালা এখনো চালাইতেছেন। চেয়েছিলাম কোম্পানি ও ব্রান্ড উঠাতে উঠাতে আগে থেকেই বিয়ে নিয়ে কথা বলে রাখতে যাতে দাঁড়িয়ে গেলে সাথে সাথে কাবিন করে অর্ধদ্বীন ইন-শা-আল্লাহ ঘরে নিয়ে আসতে পারি।

  • আপনার বর্তমান অবস্থান : আপনি বাংলাদেশের বাহিরে অন্য কোন দেশে বসবাসরত হলে দিবেন, প্রবাসী।

    বাংলাদেশি

    তার নিজ সম্পর্কে কিছু কথা :

    ইংরেজি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় ১২ তারিখে আমার হিন্দু থেকে ইসলাম গ্রহণ করে ফিরে আসা। এর আগে অমুসলিম ছিলাম, কিন্তু এত খারাপও ছিলাম নাহ। বাইরে থেকে অনেক মানুষ বলত আমি সহজ সরল, কিন্তু অনেকে ফায়দা নিয়ে নিত। পরে সতর্ক হয়েছি, যথা সম্ভব। ইসলামে আসার পর নিজেকে সম্পূর্ণরুপে বদলে ফেলেছি আল্লাহতালার তৌফিককে, সব প্রশংসা আল্লাহতালার, যিনি আমাকে তার গোলামিত্ত করার সুযোগ করে দিয়েছেন। এখন আমার, আগের আমিকে দেখলে অনেক আফসোস হয়, কতটা পথব্রষ্ট ছিলাম আমি। আল্লাহতালা আমাকে মাফ করে দিক। আমি তওবা করছি। আমার ইসলাম গ্রহণের কাহিনী অনেক বড়, ডক্টর ইব্রাহীম ভাইয়ের সাথে একটি সাক্ষাতকারে বলার কথা-বার্তা চলছে। আর যদি এক কথায় বলি, জাকির নায়েক। তিনি এক ভালোবাসার নাম। আল্লাহতালার জন্য উনাকে ভালোবাসি। আমি সেই নওমুসলিম সেই যুবক যার ভাস্কর্য ইস্যুতে একটি স্টাটাস আল্লাহতালার রহমতে সবার কাছে দাওয়াত হিসেবে ভাইরাল হয়ে গিয়ছিল। “মুখ খুলতে বাধ্য হলাম, যেই মূর্তি-ভাস্কর্য বাদ দিয়ে হিন্দু থেকে ইসলামে দাখিল হলাম, আজ সেই মুসলিমই কুরআন হাদিসের বিপক্ষে”। আমার ব্যাপারে অল্প কিছু কথা, আমার ব্যাপারে আরো জানলে, আরো বুঝতে পারবেন ইন-শা-আল্লাহ। কবিরা গুনাহ নিয়ে আমি খুবই কঠোর। কোন ছাড় নেই, এই ক্ষেত্রে। আল্লাহতালা কুরআনে বলেন, তোমরা বড় গুনাহ থেকে বিরত থাকো, আমি তোমাদের সকল ছোট গুনাহ মাফ করে দিব। একটিও মিথ্যা বলা জেনে শুনে বলি নাহ। ভূল হলে বোঝার সাথে সাথে তওবা করে নেই। এমন ঈমান রাখার চেষ্টা করি, যাতে এই ধর শরীর থেকে আলাদা হলেও কখনো মিথ্যা কথা নাহ বলি। (ইসলামে ফিরে এসেছি, জানার পর, পরিবার থেকে এই গলায় ছুরি ধরলেও একটিও জেনে-শুনে মিথ্যা কথা বলিনি, দরকার হলে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত ছিলাম। আর এই সব জায়গায় তোহ কোন প্রশ্নই উঠে নাহ। আর মজার ছলে মিথ্যা কথা বলব? ইচ্ছাগত ভাবে কোন ভাবেই সম্ভব নয় ইন-শা-আল্লাহ। জেনে-শুনে আমানতের খেয়ানত ইন-শা-আল্লাহ আমার দ্বারা কখনই সম্ভব নাহ, তা যেই পরিবেশই হোক নাহ কেন, একদম কঠোর। নিজে আমল করে, আরেকজনকে আমল করার উপদেশ দেই। ফরজ প্রত্যেকটি যত বেশি সম্ভব মানার চেষ্টা করি। সমান বিচার করি। জুলুম করি নাহ। নামাজ ছাড়ার তহ কোন প্রশ্নই উঠে নাহ, নামাজ ছাড়া কিভাবে মুসলিম হয় আমার জানা নেই। নবী (সাঃ) কে সম্পূর্ণভাবে অনুকরণ করার চেষ্টা করি। সাহাবী (রাঃ) দের অনুসরণ করি। সাহাবী (রাঃ) দের মধ্যে প্রথমেই বেক্তিগতভাবে পছন্দ করি ওমর (রাঃ) কে, তারপর আবু বকর (রাঃ),‌ এরপর বেলাল (রাঃ), এরপর আলী (রাঃ), এরপর আবু হুরেইরা (রা) কে। অন্য সবাইকেও অনেক ভালোবাসি, আল্লাহতালার জন্য। মাহরাম ও গায়েরে মাহরামের ক্ষেত্রে কোন ছাড় নেই। বয়স্ক ৪৫ বছরের হলেও চোখ হেফাজত করে মাথা নিচে রাখার চেষ্টা করি। মানুষকে আল্লাহতালার জন্য ভালোবাসি ও আল্লাহতালার জন্যই ঘৃণা করি। বেক্তিগত আক্ষেপ নাহ খাটানোর চেষ্টা করি। সবসময় যথাসম্ভব নরম ও আল্লাহতালার জন্য রাগী। কর্কশ ভাষায় কখনো কথা নাহ বলার চেষ্টা করি। কারো মনে কষ্ট নাহ দেয়ার চেষ্টা করি। কোন কিছু করার আগে, সবার সাথে যথা-সম্ভব মাশোয়ারা করার চেষ্টা করি (সেই সিদ্ধান্তে আমি যত সঠিকই হই নাহ কেন)। নিজেকে সমসময় সঠিক মনে করি নাহ। অহংকার আমার দুই চোখের বিষের অনুরূপ। এটি আল্লাহতালার জামার অনুরূপ, আমার দ্বারা সম্ভব নাহ, এটি নিয়ে টানা-টানি করা। এর এক বিন্দুও আমার মধ্যে নাহ থাকে সবসময় নিজেকে পরিবর্তন করে যাই। প্রশ্ন থাকতে পারে, কেন আমি এত লজিকাল? উত্তরঃ আল্লাহতালা রহমত নাজিল করেছেন ওই উছিলায়। আমি Web Developer & Codes are Logical Term. যেই প্রতিবাদের জন্য আগে আমি হিন্দু থাকা অবস্থায় ইসলামকে অপছন্দ করতাম, আজ সেই প্রতিবাদকেই আমি আল্লাহতালার জন্য ভালোবাসি। কারো কোন একটি কথার, পুরো কথা না শুনে ও তার ব্যাপারে পুরো না বুঝে, তার ব্যাপারে কুধারণা যথা-সম্ভব করি নাহ। মানুষের ব্যাপারে ধারণা করার সময়, কুধারণার পূর্বে সুধারণা করি। তারপর কুধারণাটি শুধু সতর্কতা হিসেবে মাথায় রেখে দেই। মানুষের মস্তিষ্কে কি একবারো লাগে নাহ? নিজে একটা বিষয়ে নাহ জেনে উপদেশ দিতে? আমি নিজে কখনো ইচ্ছাগত ভাবে জেনে-শুনে নিজে আমল নাহ করে উপদেশ দেই নাহ। মানুষের কথার ভূল ধরার আগে অর্থ বোঝার চেষ্টা করি। একজন মুসলিম গুনাহগার হতে পারে, কিন্তু বেইমান যথা-সম্ভব তার দ্বারা হওয়া সম্ভব নয়। আমি কখনোই কারো সাথে ইন-শা-আল্লাহ বেইমানি করতে পারব নাহ, তাহ আমার উপর যতই চাপ দেয়া হোক নাহ কেন। আমি যদি ভূল থাকি, “আমি ভূল” বলতে সব সময় যথা সম্ভব চেষ্টা চালিয়ে যাই। পাশা-পাশি যথা সম্ভব নিজের পরিবর্তন করার যথা সম্ভব চেষ্টা চালিয়ে যাই। ইসলাম আমাকে ছোট হতে শেখায়, নিজের কাছে ও নিজের চোখে। যার প্রতিবাদ নেই, সে দুর্বল ঈমানদার দের অন্তর্ভুক্ত, আর আমার যথা সম্ভব চেষ্টা থাকে নিজেকে দুর্বল ঈমানদারদের অন্তর্ভুক্ত নাহ করা। অতিরিক্ত বাস্তবতা নামক আরেক ধর্ম থেকে যথা-সম্ভব দূরে। বাস্তবতা হচ্ছে যা বাস্তবে দেখা তাই একমাত্র বিশ্বাস করা। সৃষ্টিকর্তা বাস্তবে দেখা যায় নাহ, তাই যারা বেশিরভাগ বাস্তবাদি তারা নাস্তিক হয়। যারা বাস্তবাদি তাদের অনেকভাগই এরকমই। আমি এই দিক থেকে দূরে থাকি। ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার হলে আমি পুরো পৃথিবীকে বিরক্ত করব। ইন-শা-আল্লাহ দুনিয়া বিক্রি করে আখেরাত কিনার জন্য সর্বদা প্রস্তুত। আল্লাহতালা ছাড়া কাউকে ভয় পাই নাহ। আল্লাহতালাকে প্রচন্ডরুপে ভয় করি ও ভালোবাসি। নিজেকে আল্লাহতালার গোলাম বলে পরিচয় দিতে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করি। কোন মানুষকে খুশি করার জন্য নিজের পরিবর্তন রিয়ার দিকে টেনে নিয়ে যায়। তাই সব কিছু আল্লাহতালার জন্য করার চেষ্টা করি। আল্লাহতালার বিধান বাদে অন্য কোন বিধানকে গুরুত্ব বা পছন্দ করি নাহ, সম্পূর্ণরুপে ঘৃণা করি। মজলুমের উপর জুলুম করা যত কিছুই হোক ইন-শা-আল্লাহ আমার দ্বারা সম্ভব নাহ। আল্লাহতালার সন্তুষ্টি আমার কাছে জান্নাত অপেক্ষা বেশি প্রিয়। অসহায় আমি, আল্লাহতালা ছাড়া। দুর্বল আমি, আল্লাহ তালা ছাড়া। মূর্খ আমি, আল্লাহতালা ছাড়া, অস্তিত্বই থাকবে নাহ আমার, আল্লাহতালা ছাড়া।

    শখ ও পছন্দ :

    ব্যবসা

  • বয়স :

    ১৬-২৫ বছর

    উচ্চতা সীমা :

    ৪ ফুট ১০ ইঞ্চি (আরো কম হলেও সমস্যা নেই)

    গায়ের রঙ : 

    শ্যামলা বা যেকোনো (দ্বীনি হলে চেহারার ওই ঈমানের নূরই যথেষ্ট)

    বৈবাহিক অবস্থা যে-রকম হতে পারে :

    অবিবাহিত

    শিক্ষাগত যোগ্যতা : (Minimum)

    যেকোনো

    পেশা :

    গৃহিণী

    অর্থনৈতিক অবস্থা :

    যেকোনো

    পারিবারিক অবস্থা :

    যেকোনো

    মানহাজ/আক্বিদা/মাজহাব :

    যেকোনো (সহিহ হতে হবে)

    জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন :

    সবকিছু আল্লাহতালার জন্য, কিছু জিনিস নরম করে দেখব ইন-শা-আল্লাহ, নাহ থাকলেও আমি আল্লাহতালা তৌফিক দান করলে ইস্লাহ করার চেষ্টা করব, ইস্লাহ করার মালিক আল্লাহতালা। কিন্তু নামাজ, পর্দা (অবশ্যই কালো নিকাব, মুখ ঢাকা হতে হবে) মাহারাম-গায়েরে মাহারাম ক্ষেত্রে কোনভাবেই নরম হতে পারব নাহ, খুবই কঠোর। এরপর কবিরা গুনাহ দেখব, কিন্তু কঠোর হব নাহ, নরমের মধ্যে শক্ত থাকব ইন-শা-আল্লাহ। কবিরা গুনাহ গুলো বিয়ের পর ঠিক করে নিতে আমি যত বেশি পারি সাহায্য করব ইন-শা-আল্লাহ। দুনিয়াবি ক্ষেত্রে আমি খুবই নরম ও রাগ ছাড়া, হাসির মধ্যে থাকার সর্বদা চেষ্টা করি (ভূল ক্রমে হয় মাঝে মাঝে ভূল হয়ে যায়, সাথে সাথে উক্ত বেক্তির কাছে সাথে সাথে মাফ চাই বুঝতে পারলে যথা-সম্ভব, যদি এখানে আমার ভূল রয়েছে বুঝে ফেলি। ইচ্ছাগত ভাবে কখনো নাহ করার চেষ্টা করি), কিন্তু আখেরাতের বিষয় নরমের মধ্যে শক্ত বা রাগী থাকি। যা প্রিয় অর্ধদ্বীনের জীবনসঙ্গী থেকে আশা করিঃ যে শুধু একজন নামাজিকে বিয়ে নয়, যে এমন একজনকে চান যে মন থেকে দ্বীন পালনে সম্পূর্ণরুপে চেষ্টা রয়েছে। এমন এক জীবন সঙ্গী চাই, যার কাছে আমি, আল্লাহতালার সন্তুষ্টির কাছে ও কিছু নাহ। যার কাছে আল্লাহতালার সন্তুষ্টিই সব কিছু। আমার পক্ষে সম্ভব নয়, আমার ভবিষ্যৎ স্ত্রীকে আল্লাহতালা ও এরপর রাসুল্লাহ (সাঃ) অপেক্ষা বেশি ভালোবাসা। এই নামাজ দিয়ে আমার কি লাভ? যদি আমি আল্লাহতালা ও এরপর আল্লাহতালার নবী (সাঃ) কে নিজের চেয়ে, নিজের স্ত্রীর চেয়ে, সন্তান-সন্তুতির অপেক্ষা বেশি ভালোবাসতে নাহ পারি। এমন একজনের জন্য রবের কাছে দুয়া করি, যিনি প্রচন্ডভাবে জান্নাতে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন,আর এজন্য ইসলামের ফরজ বিধানগুলোতে একচুলও ছাড় দেন না।পাশাপাশি সুন্নাত আর নফলেও গুরুত্ত দেন। দুনিয়া যার কাছে মূল্যহীন ও আখেরাতই সবকিছু। ৫ ওয়াক্ত নামাজী ও মুখ ঢেকে কালো নিকাব পালনকারী। যে মাহরাম ও গায়েরে মাহরাম একদম কঠোরতার সাথে পালন করে, জোর করেও যাকে একজন গায়েরে মাহরাম দেখানো প্রায় অসম্ভব। যদি বর্তমানে পুরোপুরি নাহ পারে, আমি পরিবেশ রাখব ইন-শা-আল্লাহ তখন পারতেই হবে। যে আল্লাহতালা এরপর নবী (সাঃ) কে আমার থেকে বেশি ভালোবাসবেন। সাহাবীদের স্ত্রীদের (তারাও সাহাবী) জীবন অনুসরণ করবে, নবী (সাঃ) কে অনুকরণ করার পর। একবেলা নাহ খেয়ে থাকলেও আল্লাহতালার কাছে শুকরিয়া গুজার করবে, তখন ইবাদতই হবে তার জন্য খাবার (আমার জীবনে এরকম আমি অনেক পরীক্ষার সৌমুক্ষিন হয়েছি, এক বেলা খেয়ে দুইবেলার খাবারের টাকায় এরপরের দুইদিন খেয়েছি। তখন আল্লাহতালার কাছে রিজিকের উপর বরকত চেয়েছি ও সালাতের মাধ্যমে দোয়া চালিয়ে গিয়েছি, এরপর তিনি আমাকে এতো দিয়েছেন, এতো দিয়েছেন যে, পরে আমি দোয়া করেছি আল্লাহতালার কাছে, আমাকে আর নাহ দিতে, এতো কাজের চাপ সামলাতে পারছিলাম নাহ)। যার স্বামী আল্লাহতালার জন্য শহীদি মৃত্যু পেলেও একফোটা কষ্ট পাবেন নাহ, শুধু আমাকে ভালোবেসে যাবেন একমাত্র আল্লাহতালার জন্যে। যিনি দ্বীনি কাজে আমাকে আরো সহযোগিতা করবেন। নরম ও ভদ্র হবেন, যত সম্ভব। যিনি আমাকে বুঝার চেষ্টা করবেন। যে কথার ভূল ধরার আগে অর্থ বোঝার চেষ্টা করবে। মানুষের ব্যাপারে ধারণা করার সময়, কুধারণার পূর্বে সুধারণা করবে। নিজে আমল করে আমলের উপদেশ দিবে। জানা ইলমের উপর যথাসম্ভব আমল করবে। যাকে ভালোবেসে আমি (আল্লাহতালা আমাকে বাঁচিয়ে রাখলে ইন-শা-আল্লাহ) সারা জীবন কাটিয়ে দিতে পারব, একমাত্র আল্লাহতালার জন্য।

    পছন্দনীয় জেলা :

    যেকোনো

    সম্পদ/ সামাজিক অবস্থা/ সৌন্দর্য / দ্বীনদারীতা কোনটা সঙ্গী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে আপনি অগ্রাধীকার দেবেন?

    দ্বীনদারিতা

Forum Topics Started

  • Oh, bother! No topics were found here.
SIGN INTO YOUR ACCOUNT

 
×
FORGOT YOUR DETAILS?
×

Go up