২৩ বছর

০৯-০৩-১৯৯৯

৫ ফুট ৯ ইঞ্চি

শ্যামলা

স্বাভাবিক

৭৮

বি+

জী না আলহামদুলিল্লাহ। তবে মাইনাস পাওরের চশমা পড়ি।

আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়। তবে মাঝে মাঝে ফজর ক্বাযা হয়।

পাঁচ ওয়াক্ত

জি। আলহামদুলিল্লাহ আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি।

হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়

জী

মাঝে মাঝে দেখা হয়। তবে একদম ছেরে দেয়ার চেষ্টা চলছে।

অবশ্যই। ইন শা আল্লাহ।

জি। আলহামদুলিল্লাহ আছে।

জ্বি। না।

আমার পড়ালেখার সূচনা মূলত মাদ্রাসায় হলেও আমার দ্বীনে ফেরা, দ্বীন বোঝা কলেজ লাইফ থেকে। মূলত লকডাউনের সময়েই আল্লাহ আমাকে তার হেদায়েতের আলো দেখান। আগে বিভিন্ন গুনাহের সাথে জড়িত থাকলেও আলহামদুলিল্লাহ হেদায়েত আসার পর চেষ্টা করি সব কিছু থেকেই বেচেঁ থাকতে। ছোট বেলা থেকেই বই পড়তে অনেক পছন্দ করি। চুপচাপ স্বভাবের। মিশুক তবে সবার সাথে খুব একটা মিশি না।বিশেষ করে নন-মাহরামদের সাথে অথবা যাদের সাথে, যে পরিবেশে থাকলে আমার দ্বীনের ক্ষতি হয়। দ্বীনদার বা যাদের সাথে থাকলে দ্বীনের পথে থাকা যায় তাদের সাথেই মেশার চেষ্টা করি। যখন মাদ্রাসা ছেড়ে স্কুলে আসি তখন থেকেই বিভিন্ন স্বপ্ন ছিল। আমি স্কুল থেকেই প্রোগ্রামিং এবং গণিতে মোটামটিু দক্ষ। তাই ইচ্ছা ছিল গুগল, মাইক্রসফট এরকম জায়গায় জব করার। আমার স্যার সহ পরিচিত সবাই উৎসাহও দিত। আলহামদুলিল্লাহ তেমন মেধাও আছে। কিন্তু হেদায়েত আসার পর বুঝতে পারি এগুলা আসলে সবই দুনিয়াবী ধোকা। তাছাড়া যেখানেই যাই সেখানেই প্রচুর ফেতনা। ঈমান হারানোর মত অবস্থা। এই বুঝ আসার পর  থেকে সেই স্বপ্ন বাদ দিয়ে দিছি। আপাতত ঢাকা নটরডেম কলেজে অধ্যায়নরত আছি। অ্যাডমিশন দিয়ে একটা ভাল জায়গায় পড়ার ইচ্ছা আছে। ব্যক্তিগতভাবে ইচ্ছা আছে কুয়েটেই পড়ার ইনশাআল্লাহ…. আলহামদুলিল্লাহ আমি ভাল বুঝাইতে পারি। আমি যদি ভাল একটা জায়গায় যেতে পারি তাহলে আমার জন্য বেশি বেশি মানষুকে দাওয়াত দেওয়া সহজ হবে। এই জন্যই ভাল কোথাও পড়ার ইচ্ছা। পাশাপাশি আলেম কোর্স করা। কারণ আমি যখন কওমী মাদ্রাসায় ভর্তি হই আমার উপলব্ধিটা ছিল অনেকটা এমন যে, আমার কাছে একটা বাক্স আছে(কোরআন) কিন্তু আমার কাছে চাবি নাই অর্থাৎ আমি পরিপূর্ণ অর্থ বুঝি না। তাই খুব করে চাই যেন নিজে নিজে  কোরআনের অর্থ বুঝে সেই অনুযায়ী আল্লাহ এর হুকুম পালন করে এই দনিুয়া থেকে বিদায় নিতে পারি… পড়ালেখার পর ঐভাবে কর্পোরেট কোনো জব করার ইচ্ছা নাই। ইসলামি প্রতিষ্ঠানে খেদমত করার ইচ্ছা আছে। আমার পরিচিত এক ভাইয়ার এমন একটা প্রতিষ্ঠান আছে। সেখানে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা আছে ইনশাআল্লাহ……প্রয়োজনের থেকে অতিরিক্ত আয় করার কোনোই ইচ্ছা নাই। যতটুক প্রয়োজন ততটুক আয় করার পর বাকি সময় দ্বীনের খেদমতে/ পরিবারের সাথে ব্যয় করতে চাই। আমার নিজের ইচ্ছা আছে দ্বীন নিয়ে বিস্তারিত পড়ালেখা করা। আমি চাই আমার স্ত্রী তেমন কেউ হোক যার নিজের ইচ্ছাও এমন। ইনশাআল্লাহ দুইজন একসাথেই দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করবো। আর বিয়ের পর ওমরা/হজ্ব করতে চাই ইনশাআল্লাহ… বিয়ে মসজিদে পরিপূর্ণ পর্দা মেইনটেইন করে সম্পূর্ণ সুন্নাহ পদ্ধতিতে ফাতেমী মোহরে হবে ইনশাআল্লাহ…..

মুফতি নজরুল ইসলাম কাসেমী দাঃবাঃ, মুফতি মুশতাকুন্নাবী দাঃবাঃ, তারিক জামিল হাফিঃ

আলহামদুলিল্লাহ সুন্নাহ অনুযায়ী দাঁড়ি ছেঁড়ে দিয়েছি। এখনো এক মুষ্টি হয়নি।

হানাফী

জী আলহামদুলিল্লাহ…

না। মাঝে মাঝে পড়া হয়

মাঝে মাঝে…

জ্বি। আমি সর্বদা টাকনুর উপরে পায়জামা পড়ি।

আমি এইচএসসি ২১ ব্যাচ বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যায়নরত। আমার শিক্ষা জীবনের সূচনা হয়েছিল মাদ্রাসায় আলহামদুলিল্লাহ। নিরালা নূরানী মাদ্রাসায় নূরানী সম্পন্ন করি। এরপর নিরালা হিফজ খানায় ভর্তি হই সেখান থেকে হিফজ সম্পূর্ণ করি আলহামদুলিল্লাহ। এরপর দারুল উলুমে মাওলানায় ভর্তি হই। সেখানে নাহবেমীর পর্যন্তর্য (৪ বছর) পড়া লেখা করি। এরপর জেনারেল লাইনে চলে আসি।

: হিফজুলজু কোরআন প্রতিযোগিতায় বিভাগীয় পর্যায় জায়্যিদ জিদ্দান হয়েছিলাম। এছাড়া দুনিয়াবি লাইনে প্রোগ্রামিং, গণিত, পদার্থবির্থ জ্ঞান অলিম্পিয়াডে পুরস্কারপ্রাপ্ত আলহামদুলিল্লাহ।

জী না

ছাত্র।

রেডিওলোজিস্ট টেকনিশিয়ান, এম আর আই ডিপার্টমেন্ট, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

রাব্বাতুল বাইত

১ জন

ভাই নেই

উচ্চ মধ্যবিত্ত

বাংলাদেশ

আমার পড়ালেখার সূচনা মূলত মাদ্রাসায় হলেও আমার দ্বীনে ফেরা, দ্বীন বোঝা কলেজ লাইফ থেকে। মূলত লকডাউনের সময়েই আল্লাহ আমাকে তার হেদায়েতের আলো দেখান। আগে বিভিন্ন গুনাহের সাথে জড়িত থাকলেও আলহামদুলিল্লাহ হেদায়েত আসার পর চেষ্টা করি সব কিছু থেকেই বেচেঁ থাকতে। ছোট বেলা থেকেই বই পড়তে অনেক পছন্দ করি। চুপচাপ স্বভাবের। মিশুক তবে সবার সাথে খুব একটা মিশি না।বিশেষ করে নন-মাহরামদের সাথে অথবা যাদের সাথে, যে পরিবেশে থাকলে আমার দ্বীনের ক্ষতি হয়। দ্বীনদার বা যাদের সাথে থাকলে দ্বীনের পথে থাকা যায় তাদের সাথেই মেশার চেষ্টা করি। যখন মাদ্রাসা ছেড়ে স্কুলে আসি তখন থেকেই বিভিন্ন স্বপ্ন ছিল। আমি স্কুল থেকেই প্রোগ্রামিং এবং গণিতে মোটামটিু দক্ষ। তাই ইচ্ছা ছিল গুগল, মাইক্রসফট এরকম জায়গায় জব করার। আমার স্যার সহ পরিচিত সবাই উৎসাহও দিত। আলহামদুলিল্লাহ তেমন মেধাও আছে। কিন্তু হেদায়েত আসার পর বুঝতে পারি এগুলা আসলে সবই দুনিয়াবী ধোকা। তাছাড়া যেখানেই যাই সেখানেই প্রচুর ফেতনা। ঈমান হারানোর মত অবস্থা। এই বুঝ আসার পর থেকে সেই স্বপ্ন বাদ দিয়ে দিছি। আপাতত ঢাকা নটরডেম কলেজে অধ্যায়নরত আছি। অ্যাডমিশন দিয়ে একটা ভাল জায়গায় পড়ার ইচ্ছা আছে। ব্যক্তিগতভাবে ইচ্ছা আছে কুয়েটেই পড়ার ইনশাআল্লাহ…. আলহামদুলিল্লাহ আমি ভাল বুঝাইতে পারি। আমি যদি ভাল একটা জায়গায় যেতে পারি তাহলে আমার জন্য বেশি বেশি মানষুকে দাওয়াত দেওয়া সহজ হবে। এই জন্যই ভাল কোথাও পড়ার ইচ্ছা। পাশাপাশি আলেম কোর্স করা। কারণ আমি যখন কওমী মাদ্রাসায় ভর্তি হই আমার উপলব্ধিটা ছিল অনেকটা এমন যে, আমার কাছে একটা বাক্স আছে(কোরআন) কিন্তু আমার কাছে চাবি নাই অর্থাৎ আমি পরিপূর্ণ অর্থ বুঝি না। তাই খুব করে চাই যেন নিজে নিজে কোরআনের অর্থ বুঝে সেই অনুযায়ী আল্লাহ এর হুকুম পালন করে এই দনিুয়া থেকে বিদায় নিতে পারি… পড়ালেখার পর ঐভাবে কর্পোরেট কোনো জব করার ইচ্ছা নাই। ইসলামি প্রতিষ্ঠানে খেদমত করার ইচ্ছা আছে। আমার পরিচিত এক ভাইয়ার এমন একটা প্রতিষ্ঠান আছে। সেখানে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা আছে ইনশাআল্লাহ……প্রয়োজনের থেকে অতিরিক্ত আয় করার কোনোই ইচ্ছা নাই। যতটুক প্রয়োজন ততটুক আয় করার পর বাকি সময় দ্বীনের খেদমতে/ পরিবারের সাথে ব্যয় করতে চাই। আমার নিজের ইচ্ছা আছে দ্বীন নিয়ে বিস্তারিত পড়ালেখা করা। আমি চাই আমার স্ত্রী তেমন কেউ হোক যার নিজের ইচ্ছাও এমন। ইনশাআল্লাহ দুইজন একসাথেই দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করবো। আর বিয়ের পর ওমরা/হজ্ব করতে চাই ইনশাআল্লাহ… বিয়ে মসজিদে পরিপূর্ণ পর্দা মেইনটেইন করে সম্পূর্ণ সুন্নাহ পদ্ধতিতে ফাতেমী মোহরে হবে ইনশাআল্লাহ…..

ইসলামিক বই পড়া, তাফসীর পড়া, ওয়াজ শোনা।

দ্বীনদ্বার অথবা দ্বীন মেনে চলতে চায় এমন। অনেকে আছেন যারা হেদায়েত প্রাপ্ত হওয়ার পর থেকে দ্বীন পালনে আগ্রহী হন কিন্তু পরিবেশ না থাকায় মানতে পারেন না তেমন হলেও হবে ইনশাআল্লাহ। কিন্তু পরিপূর্ণ দ্বীন মেনে চলার ইচ্ছা থাকতে হবে অবশ্যই

১৮-২০

৫'

উজ্জ্বল শ্যামলা, ফর্সা, উজ্জ্বল ফর্সা।

অবিবাহিত

এসএসসি পাশ/চলমান।

যে কোন

যে কোন

যে কোন

হানাফী হলে ভাল না হলেও মাজহাবের প্রতি শ্রদ্ধা থাকতে হবে।

* দ্বীনের প্রতি প্রচুর মুহাব্বাত থাকতে হবে। নিজেকে দ্বীনের প্রতি উৎসর্গ করার মানসিকতা থাকতে হবে। বর্তমান ফেতনার যুগ। আমি ফেতনা থেকে বাঁচার জন্যই বিয়ে করতে চাই। এমন একজনকেই বিয়ে করতে চাই যে আমাকে সকল ধরনের ফেতনা থেকে বাঁচতে এবং দ্বীনের পথে অটল থাকতে সাহায্য করবে। রাসূলের সুন্নাহ পালনে উৎসাহ দিবে। যাকে দেখলে আমার আল্লাহর কথা মনে পড়বে। যে খাদিজা রাঃ এর মত আমার সকল বিপদ-আপদে পাশে থাকবে। * হিফজ করার নিয়ত থাকলে খুব ই ভাল। না থাকলেও তেমন মানসিকতা রাখতে হবে।দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করার স্পৃহা থাকতে হবে। আমি নিজে অ্যাডমিশন এর পর আলেম কোর্স করতে চাই। এই জন্য এমন একজন সাথী চাই যে নিজে এইগুলার গুরুত্ব এবং মর্যাদা বুঝবে। নিজের থেকে উপলব্ধি করতে পারবে। আমাকে সাহস দিবে। অনুপ্রেরণা দিবে। * কঠোরভাবে মাহরাম মেনে চলতে হবে। যদি মাহরাম মেনে দ্বীনি জীবন যাপন করার জন্য দুনিয়ার স্বাদ, মোহ ত্যাগ করা লাগে  তেমন মানসিকতাও থাকতে হবে। আগেই বলেছি সামাজিকতা রক্ষার নামেও নন-মাহরামদের বাসায় যাওয়া আমি পছন্দ করি না। * আমি এমন একজনকে আশা করি যে আমার বাবা-মাকে নিজের বাবা-মা’র মত ভালবাসবে এবং সে ভাবে তাদের আদর যত্ন করবে এবং আমিও চেষ্টা করব তার বাবা-মাকে আপন করে নিতে এবং তাদের ছেলের মত হয়ে থাকতে ইনশাআল্লাহ। * আল্লাহ তায়ালা নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন। সাহাবীগণ হলেন আমাদের আদর্শ। এই বিশ্বাস অবশ্যই রাখতে হবে। বিয়ের পর আমার স্ত্রীর প্রতি কোনো খারাপ আচরণ করলে, অন্যায় করলে  তার জবাবদিহিতা আল্লাহর কাছে আমাকেই করা লাগবে। আমি নিজের থেকেই এ সকল ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকবো ইনশাআল্লাহ। ঠিক তেমনি তাকেও স্বামীর হক্ব সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। সে সকল হক্ব যথাযথ ভাবে পালন করতে হবে। * বিলাসী জীবন-যাপনের ইচ্ছা ত্যাগ করতে হবে। প্রয়োজনের থেকে অতিরিক্ত অর্জন করার কোনোই ইচ্ছা নাই আমার। যতটুক প্রয়োজন ততটুক অর্জন করার পর বাকি আল্লাহর রাস্তায় দ্বীনের খেদমতে ব্যয় করার মত মন মানসিকতা থাকতে হবে। * আমাদের বাসায় সপ্তাহে ৩-৪ দিন তা'লিম হয়। কোরআনের ক্লাস হয় আলহামদুলিল্লাহ। এলাকার মহিলারা আসেন সেখানে। একজন আলেমা আছেন তিনি পড়ান মূলত। এমন একজনকে বিয়ে করতে চাই যে এই ধারা অব্যাহত রাখবে ইনশাআল্লাহ… এছাড়াও দ্বীনের খেদমত করার আরো সুযোগ আছে, ভবিষ্যতে হবে ইনশাআল্লাহ। তাই মুহাব্বাতের সাথে দ্বীনের খেদমত করবে এবং আমাকে দ্বীনের খেদমতের ব্যাপারে সব রকম সহযোগিতা করবে, উৎসাহ দিবে তেমন একজনকেই স্ত্রী হিসেবে চাই।

খুলনা বিভাগ বা নিকটবর্তী।

দ্বীনদারীতা ইনশাআল্লাহ…

ডুমুরিয়া, খুলনা।

নিরালা, খুলনা

নিরালা, খুলনা।

নিরালা, খুলনা।