Al-Yaqeen Marriage Media | আল-ইয়াকিন ম্যারেজ মিডিয়া Al-Yaqeen Marriage Media | আল-ইয়াকিন ম্যারেজ মিডিয়া
  • LOG IN
  • SIGN UP
Al-Yaqeen Marriage Media | আল-ইয়াকিন ম্যারেজ মিডিয়া
  • Please select your page
  • হোম
  • আমার প্রোফাইল
  • আমাদের সম্পর্কে
    • আমাদের শর্তাবালী ও কার্যপদ্ধতি
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • টিউটোরিয়াল
  • সকল বায়োডাটা
  • যোগাযোগ
  • Login
Male Avatar

পাত্র আইডি: m210879

Active 1 month, 3 weeks ago
বায়োডাটা ধরন:পাত্রের বায়োডাটা
বৈবাহিক অবস্থা:অবিবাহিত
জন্মসাল:১৯৯৭
উচ্চতা:৫ ফুট ৬ ইঞ্চি
পেশা:ব্যাবসা
শারীরিক ওজন:৫১
গায়ের রঙ:উজ্জল শ্যামলা
রক্তের গ্রুপ:বি+
জেলা:ঢাকা

লিংক কপি হয়েছে!

ঠিকানা

>
স্থায়ী ঠিকানাঢাকা
বর্তমান ঠিকানাশামীম স্বরণী, পশ্চিম শেওড়াপাড়া, ঢাকা।
কোথায় বড় হয়েছেন?জন্ম ঢাকায়, বড় হয়েছিও ঢাকায় এবং আজীবনের জন্য ঢাকাতেই স্থায়ী। বর্তমানে আমরা ভাড়া বাসায় আছি এবং যেই এলাকায় বর্তমানে আছি সেখানেই পরবর্তীতে ফ্ল্যাট বাসা(এ্যাপার্টমেন্ট) কেনার প্ল্যান আছে, ইন শা আল্লাহ। আর ঢাকায় আমাদের যে কিছু জমিজমা আছে সেটায় পরবর্তীতে ডেভলপমেন্ট প্রোজেক্ট করার ইচ্ছা আছে, ইন শা আল্লাহ।

সাধারণ তথ্য

বায়োডাটা ধরন:পাত্রের বায়োডাটা
বৈবাহিক অবস্থা:অবিবাহিত
জন্মসাল:১৯৯৭
উচ্চতা:৫ ফুট ৬ ইঞ্চি
পেশা:ব্যাবসা
শারীরিক ওজন:৫১
গায়ের রঙ:উজ্জল শ্যামলা
রক্তের গ্রুপ:বি+
জেলা:ঢাকা

ব্যক্তিগত তথ্য

সর্বদা পাঞ্জাবি পায়জামা টুপি পড়েন?না। মাঝে মাঝে পড়া হয়
টাকনুর উপরে প্যান্ট/পায়জামা পড়েন?জ্বি। আমি সর্বদা টাকনুর উপরে প্যান্ট পড়ি।
বাহিরে পরিপূর্ণ গায়রে মাহরাম মেইনটেইন করা হয়?জ্বী, আলহামদুলিল্লাহ।

পারিবারিক তথ্য

পিতার পেশাগার্মেন্টস সেক্টরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও শিল্পপতী/ব্যবসায়ী ছিলেন। এখনো উনি একটি শিল্প প্রতিষ্ঠানে একজন সম্মানিত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার ভূমিকা পালন করছেন। উনি আরেকটি বিয়ে করে আলাদা হয়ে গেছেন, আমাদের সাথে এখন আর থাকেন না আর উনি আমাদের সাথে আর যোগাযোগ রাখতে ইচ্ছুক নন।
মাতার পেশাগৃহিনী
বোন কয়জন?১ জন
ভাই কয়জন?ভাই নেই
পরিবারিক অর্থনৈতিক অবস্থাউচ্চ মধ্যবিত্ত

শিক্ষাগত যোগ্যতা

আপনি যে মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেনসাধারণ শিক্ষা
শিক্ষাগত যোগ্যতাআমি দুই ব্যাকগ্রাউন্ডেই পড়াশুনা করেছি। বাংলা মিডিয়ামে পড়েছি এসএসসি পর্যন্ত, ইংলিশ মিডিয়ামে পড়েছি A Level পর্যন্ত। আর দ্বীনিয়্যাতের শিক্ষা নিয়েছি একজন দেওবন্দী আলেমের সোহবতে থেকে ফার্যে আইন পরিমান। এ ছাড়াও বিদেশ থেকে বিশেষ কিছু কোর্স করে এসেছিলাম। আমি একজন ছোটখাটো রিসার্চারও।
অন্যান্য ট্রেনিং/পদক/সম্মাননানাই

পেশাগত তথ্য

আপনি কি কোন বেআইনি, সুদ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান তথা হারাম আয়ের সাথে যুক্ত আছেন?না
পেশা
পেশা সম্পর্কে বিস্তারিত
মাসিক আয়ের পরিমাণ :হালাল আয়ে বেশ সচ্ছল, আলহামদুলিল্লাহ। আপাতত আমার নিজেস্ব ২টি ব্যবসা আছে। ১। আমার একটা নিজেস্ব ইসলামিক ব্র্যান্ড প্রোডাক্টস এর অনলাইন শপ আছে। ২। ইসলামিক পোশাকের হোলসেল ব্যবসা আছে। এছাড়াও পার্টনারশীপে আমার আরো একাধিক ব্যবসা আছে। আমার ইনকাম আল্লাহর রহমতে ঢাকা শহরের প্রাইম লোকেশনে স্ট্যান্ডার্ড মেন্টেইন করে হালাল ভাবে থাকা ও খাওয়ার জন্য যথেষ্ট, আলহামদুলিল্লাহ।

দ্বীনি কার্যাবলি

নিয়মিত নামাজ আদায় করা হয়?আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।
জামাতে কয় ওয়াক্ত?
দাড়ি প্রসঙ্গ :আলহামদুলিল্লাহ সুন্নাহ অনুযায়ী এক মুষ্টি দাঁড়ি রেখেছি।
আপনি কি বিয়ের পরে স্ত্রীকে দিয়ে চাকুরি করাতে ইচ্ছুক?জ্বি। না।
আপনি কি বিয়ের পরে, আপনার স্ত্রীকে হিযাব নিকাব ও গায়রে মাহরাম মেইনটেইন করে পরিপূর্ণ পর্দার সহিত জীবন পরিচালিত করাতে আগ্রহী?অবশ্যই। ইন শা আল্লাহ।
কুরআন তেলাওয়াত শুদ্ধ?আমি কুরআন পড়তে পারিনা। ইনশা আল্লাহ শিখবো।"
আপনি কি গায়রে মাহরাম মেনে চলেন?হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়
আপনার পরিবারে গায়রে মাহরাম মেইনটেইন করে পরিপূর্ণ পর্দার সহিত চলার ব্যবস্থা আছে?জি। আলহামদুলিল্লাহ আছে।
নিজের দ্বীনি কাযক্রম সম্পর্কে লিখুন :অনলাইনে এবং অফলাইনে দ্বীনের দাওয়াতি কাজের সাথে জড়িত আছি, আলহামদুলিল্লাহ। সামনে তাবলীগে যাওয়ার নিয়ত আছে, ইন শা আল্লাহ। পছন্দের বই এবং লেখক পরিচিতিঃ ১। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ – আরিফ আজাদ। ২। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ দুই – আরিফ আজাদ। ৩। আই লাভ ইউ – শাইখ আতিক উল্লাহ হাফি.। ৪। লাভ ক্যান্ডি – জাফর বিপি। ৫। হুজুর হয়ে হাসো কেন? – হুজুর হয়ে টিম। পছন্দের আলোচকঃ ১। মুফতি আলী হাসান উসামা। ২। মুফতি হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী। ৩। মুফতি আরিফ বিন হাবিব। ৪। মুফতি আফফান বিন শরফুদ্দীন।
নফল আমল এর আমাল করা হয়?টুকটাক করা হয়
পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম১। মুফতি আলী হাসান উসামা। ২। মুফতি হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী। ৩। মুফতি আরিফ বিন হাবিব। ৪। মুফতি আফফান বিন শরফুদ্দীন। ৫। মুফতি মুহাম্মাদ আবদুস সালাম চাটগামী (রহঃ)। উনাদের সহ সকল হকপন্থী আলেমকে এক আল্লাহর জন্য ভালবাসি।
আক্বিদা /মাজহাব /মানহাজআমি আকিদায় 'মাতুরিদী' ও ফিকহে 'হানাফী' মাযহাবের অনুসারী এবং চিন্তা-চেতনায় 'দেওবন্দী'।

অন্যান্য তথ্য

আপনার বর্তমান অবস্থানবাংলাদেশ
ডিভোর্সড হলে
প্রবাসী হলে—
নিজ সম্পর্কে কিছু কথা :আমি একজন হেদায়েতপ্রাপ্ত প্র্যাক্টিসিং মুসলিম। আমি সকল ফরয বিধান মেনে চলি, সকল হারাম কাজ এড়িয়ে চলি, দ্বীনের ইলম অর্জন করার চেষ্টায় লেগে থাকি। আমি ‘আল ওয়ালা ওয়াল বারা’ নীতি অবলম্বন করি। আমি একজন দ্বীনের দাঈ। আমার কোনো ধরনের নেশার অভ্যাস নাই, আলহামদুলিল্লাহ। মারহাম-গায়েরে মারহাম মেনে চলার এবং দৃষ্টির হেফাযত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। আমি আকিদায় 'মাতুরিদী' ও ফিকহে 'হানাফী' মাযহাবের অনুসারী, চিন্তা-চেতনায় 'দেওবন্দী'। আমি খাবারের ব্যাপারে বেশ শৌখিন তবে পরিমানে খুব অল্প খাই, তাই হয়তো শারিরিক গড়ন একদম চিকন(একেবারেই শুকনা)। আচার-ব্যবহারের দিক দিয়ে আমি যথেষ্ট নম্র-ভদ্র, শান্ত স্বভাবের মানুষ। বাই নেচার আমি একজন এ্যাম্বিভার্ট। আমি কখনোই রাগ হই না। আমি যথেষ্ট সৎ সাহসী মানুষ। সবার সাথে হাসিমুখে মিষ্টি ভাষায় কথা বলার চেষ্টা করি। আমি এক কথায় উত্তম আখলাকের অধিকারী, আলহামদুলিল্লাহ। আমার সেন্স অফ হিউমার বেশ ভাল, আলহামদুলিল্লাহ। অনেকেই পাত্র হিসেবে একজন মাদরাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের মাওলানা/আলেম/মুফতি চান যেন তার থেকে দ্বীনি ইলম অর্জন করা যায়। কিন্তু সত্যি বলতে আজকাল মাওলানা/আলেম/মুফতি টাইটেল পাওয়া গেলেও‌ ইখলাস ওয়ালা সত্যিকার মাওলানা/আলেম/মুফতি খুব কম পাওয়া যায়। যারা সত্যিকার ইখলাস ওয়ালা তারা তো আমাদের মাথার তাজ, তাদেরকে আমি মনের গভীরতম অংশ থেকে ভালবাসি। অপরদিকে একদল আলেমের কথা বলা আছে যে তাদেরকেই জাহান্নামের প্রথম জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হবে। তাদের দ্বীনের বিষয়ে ইলম আছে ঠিকই কিন্তু তারা ইখলাসের সাথে নিজ ব্যক্তি জীবনে সেসব পূর্ণরূপে পালন করেন না ও ইলমের খেয়ানত করেন। উদাহরণ স্বরূপ বলতে পারি যে অনেক মাওলানা/আলেম/মুফতি সাহেব তাদের অধিনস্ত নারীদের ফরয পর্দার ব্যাপারে উদাসীন। আবার কেউ কেউ তাদের অধিনস্তদের সাথে কুকুরের চাইতেও‌ খারাপ আরচণ করেন। হ্যা, আমি তাদের সমান ইলম ওয়ালা নাও হতে পারি তবে আল্লাহর রহমতে এতটুক ইলম অর্জন করতে পেরেছি যা দিয়ে আমি নিজেই নিজ স্ত্রীকে কমপক্ষে বেসিক আকীদা, বেসিক ফিকহ সহ ফার্যে আইন পরিমান দ্বীনি ইলম শিক্ষা দিতে সক্ষম, আলহামদুলিল্লাহ। এক আল্লাহর কসম করে বলতে পারি যে জন্মের পর থেকে নিয়ে আজ অবধি কোনো মেয়ের সাথে আমার প্রেমের সম্পর্ক হয়নি। আজ পর্যন্ত একটা মেয়ের হাত পর্যন্ত স্পর্শ করি নাই, হাতে হাত ধরে হাটি নাই, রেস্টুরেন্টে খেতে যাই নাই, আরো যত ধরণের পাপাচার আছে তা তো অনেক দূরের কথা। আমার সব প্রেম-ভালবাসা শুধুমাত্র আমার প্রিয়তমা আহলিয়ার জন্য জমা রেখেছি। এ কথা যদি মিথ্যা হয় আর এর জন্য যদি হাশরের ময়দানে আমার জাহান্নামের ফয়সালা হয় তবে তা আমি কবুল করে নিবো। আমি যখন বেদ্বীন ছিলাম তখনও কেন যানি অবৈধ প্রেম-ভালবাসার প্রতি মন থেকে সায় পেতাম না। এখন উপলব্ধি করি যে আমি না জানলেও আমার সৃষ্টিকর্তা তো ঠিকই জানতেন যে আমাকে তিঁনি(আল্লাহ) এক সময় হেদায়েত দান করবেন আর হেদায়েত পাওয়ার পর আমাকে যেন যিনা-ব্যাভিচারের গুনাহের জন্য অনেক বেশি অনুতপ্ত না হতে হয় তাই তিঁনিই(আল্লাহ) আমাকে নানান উসিলায় এই জঘন্যতম গুনাহ থেকে দূরে রেখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ। দ্বীনের বুঝ পাওয়ার পর যখন জানতে পেরেছি এসব গুনাহ কতটা জঘন্য তখন খুশি মনে আল্লাহর কাছে আরো বেশি করে শুকরিয়া আদায় করেছি এসব থেকে আমাকে হেফাযতে রাখার জন্য। সুতরাং এমন মেয়ে যার কোন অতীত আছে তাকে আমার পক্ষে মেনে নেয়া সম্ভব নয়, এতে সে যতোই তওবা করুক। তাই কারো জীবনে যদি কোন ধরনের প্রেমের সম্পর্কে থেকে থাকে তবে যোগাযোগ করবেন না। মনে রাখবেন অতীত গোপন করলেও হাশরে কিন্তু সব কিছু প্রকাশ পাবে আর সেদিন আমার ‌হক নষ্টের অপরাধ কিন্তু আমি ক্ষমা করবো না। অনেকেই ভাবতে পারেন একজন ব্যাভিচারী নারী/পুরুষ যদি খালিস মনে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় তাহলে আল্লাহ তা'আলা তাকে ক্ষমা করে দিবেন, ইন শা আল্লাহ। জ্বী কথা ঠিক আছে মানলাম তবে এখানে আরেকটা ব্যাপার থেকে যায়। হাকুল্লাহ তথা আল্লাহর হক নষ্ট করলে কেউ যদি আল্লাহর কাছে তওবা করে ফিরে আসে তবে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিতে পারে। কিন্তু কেউ যদি হাক্কুল ইবাদ তথা বান্দার হক নষ্ট করে আর সেই বান্দা যদি তাকে ক্ষমা না করে তাহলে আল্লাহও তাকে ক্ষমা করবে না। একজন পাক-পবিত্র চরিত্রের অধিকারী, অতীতহীন নারী-পুরুষ তার জন্য নিজের মতোই একজন পাক-পবিত্র চরিত্রের অধিকারী, অতীতহীন জীবনসঙ্গী আশা করতেই পারে, এটা তার হক! কেউ যদি দুনিয়া এবং আখিরাতে তার হকের ব্যাপারে ছাড় না দেয় তবে সে অবশ্যই কোন অন্যায় করছে না। কেউ যদি নিজ থেকে জেনেশুনে মাফ করে দেয়, ছাড় দেয় এটা নিছক তার করুনা হিসেবে গন্য হবে। ব্যক্তিগত ভাবে আমি এতটাও উদারমনা মানুষ নই যে আমার এর বড় হক নষ্ট করার পরও ক্ষমা করে দেয়ার মন-মানসিকতা রাখবো। জীবনে অনেক যায়গায় ঘুরতে যাওয়ার শখ থাকলেও খুব বেশি কোথাও ঘুরতে যাই নাই সুযোগ থাকার পরও কারন নিয়ত ছিলো একবারে বিয়ের পর আমার প্রিয়তমা আহলিয়া কে সাথে নিয়ে দেশের বিভিন্ন যায়গায় ঘুরবো যেসব যায়গায় ঘুরতে গেলে আমার আহলিয়ার পর্দার বিধান লঙ্ঘন হবে না আর আমার গাইরতেও আঘাত লাগবে না, ইন শা আল্লাহ। নিয়ত আছে আল্লাহ তৌফিক দান করলে আহলিয়াকে সাথে নিয়ে হজ্জ্ব করতে যাবো। আমি গল্প পড়তে প্রচুর ভালবাসি, ইদানিং প্রচুর ইসলামিক গল্প ও উপন্যাস পড়ি যদিও তেমন একটা বই কেনা হয় না, খুজে খুজে পিডিএফ বের করে পড়ি তবে ইচ্ছা আছে যদি আমার আহলিয়ার বই পড়ার শখ থাকে তাহলে তাকে অনেক বই হাদিয়া দিবো। হেদায়েত পাওয়ার পর থেকে মনে একটা ইচ্ছা আছে যে একদিন একজন বড় দাঈ হবো ও দুনিয়ায় নিজের কিছু নেককার সন্তান রেখে যাবো যেনো আমি মারা গেলেও তাদের নেক আমলের উসিলায় আমার আমলনামায় নেকি জমা হতে থাকে। আমার সন্তানদের কে নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন আছে। আমি চাই, আমি এবং আমার স্ত্রী মিলে আমাদের সন্তানদের কে মুজাহিদ/মুজাহিদা হিসেবে গড়ে তুলবো, ইন শা আল্লাহ। সে জন্য তাদেরকে একদম বাচ্চাকাল থেকেই ফিতনামুক্ত পরিবেশে হোম-স্কুলিং এর মাধ্যমে সুশিক্ষায় শিক্ষিত বানানোর ইচ্ছা আছে। শুধু কিছু ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে রেজিস্ট্রেশন করিয়ে পরিক্ষা দেয়াবো। দ্বীনের বুঝ আসার পর থেকে সাহাবিদের নিয়ে জানার চেষ্টা করি। সাহাবিদের মধ্যে হযরত আলী (রাঃ) আমার সবচেয়ে প্রিয় সাহাবি। তার বিশেষ দিক হলো যুহ্দ ফিদদুনিয়া অর্থাৎ দুনিয়াবিমুখতা। সেই থেকে নিজেকেও একই ভাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করি। আমি কেবল একজন সাধারণ মুসলমানের মতো শুধু নামাজি ব্যক্তির মধ্যেই নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখতে চাই না। নিজেকে সর্বদা একজন সাহাবির মতোই গড়ে তোলার চেষ্টায় থাকি এবং যুহ্দ অবলম্বন করি, আলহামদুলিল্লাহ।
শখ ও পছন্দ
আপনি বিবাহিত পাত্র হলে, 'মাসনাতে' আগ্রহী হলে, আপনার বর্তমান বিয়ে ও দাম্পত্য বিষয়ে বিস্তারিত লিখুন :

যেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন

দ্বীনি অবস্থানযে মারহাম, গায়েরে-মারহাম কড়াকড়িভাবে মেনে চলে। বোরকা, নিকাব, হাত-মোজা, পা-মোজা, পা ঢাকা জুতা পরে খাস পর্দা করে এমন হতে হবে। যে হারাম-হালাল কড়াকাড়িভাবে মেনে চলে। যে ‘আল ওয়ালা ওয়াল বারা’ নীতি অবলম্বন করে। ভদ্র-নম্র, শান্ত স্বভাবের হতে হবে। বদরাগী হওয়া যাবে না। সংসারী মনোভাবের হতে হবে। অল্পে তুষ্ট থাকার মন-মানসিকতা থাকতে হবে। স্বামীর আনুগত্য করার মন-মানসিকতা থাকতে হবে।
বয়সশরিয়ত মোতাবেক বালেগা হওয়া থেকে নিয়ে ১৯ বছরের মধ্যে।
উচ্চতা সীমা৪ ফিট ১০ ইঞ্চি থেকে ৫ ফিট ১ ইঞ্চির মধ্যে হলে ভাল হয়।
গাত্রবর্ণউজ্জল শ্যামলা
শিক্ষাগত যোগ্যতাসার্টিফিকেট জিনিস টা আমার কাছে কেবল কয়েক টুকরো কাগজ, আমার কাছে এর কোন মূল্য নাই। সুতরাং পাত্রীর ক্ষেত্রে পাত্রীর এজুকেশন ব্যাকগ্রাউন্ড ও‌ শিক্ষা সনদ কোন ম্যাটারই করে না। বরং বিয়ের ক্ষেত্রে মেয়েদের বেলায় কথিত উচ্চশিক্ষার সার্টিফিকেটকে যোগ্যতার বদলে এক প্রকার অযোগ্যতা বলেই মনে করি। সুতরাং পাত্রী জেনারেল কিংবা মাদরাসা একটা ব্যকাগ্রাউন্ডের হলেই হলো। জেনারেল থেকে দ্বীনে ফেরা মেয়েকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে, তবে অবশ্যই মনের ভেতর জেনারেল শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি তীব্র ঘৃণা থাকতে হবে। *দয়া করে ইউনিভার্সিটি এ্যাডমিশন ক্যান্ডিডেট কিংবা ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া কেউ‌ যোগাযোগ করবেন না।*
অর্থনৈতিক অবস্থাআমার পরিবারের সাথে মানানসই হতে হবে। আমরা যেহেতু প্রায় উচ্চ-মধ্যবিত্ত পর্যায়ের তাই পাত্রীর পরিবার উচ্চ-মধ্যবিত্ত অথবা কমপক্ষে মধ্যম-মধ্যবিত্ত পর্যায়ের হওয়া আবশ্যক। এতে কুফু মিলতে সুবিধা হবে।
পারিবারিক অবস্থাআমার পরিবারের সাথে মানানসই হতে হবে। এতে কুফু মিলতে সুবিধা হবে। সামাজিক ভাবে সম্মানিত হতে হবে।
মানহাজ/আক্বিদা/মাজহাবহানাফী মাজহাবের অনুসারী হতে হবে।
জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন :যে মারহাম, গায়েরে-মারহাম কড়াকড়িভাবে মেনে চলে। বোরকা, নিকাব, হাত-মোজা, পা-মোজা, পা ঢাকা জুতা পরে খাস পর্দা করে এমন হতে হবে। যে হারাম-হালাল কড়াকাড়িভাবে মেনে চলে। যে ‘আল ওয়ালা ওয়াল বারা’ নীতি অবলম্বন করে। ভদ্র-নম্র, শান্ত স্বভাবের হতে হবে। রাগী স্বভাবের একদমই হওয়া যাবে না। সংসারী মনোভাবের হতে হবে। অল্পে তুষ্ট থাকার মন-মানসিকতা থাকতে হবে। স্বামীর আনুগত্য পূর্ণরূপে করার মন-মানসিকতা থাকতে হবে। স্ত্রী হিসেবে আমি একজন অতি আবেগী, অধিক প্রেমময়ী এবং আদুরে স্বভাবের মেয়ে আশা করি। যে নিজেকে উজাড় করে দিয়ে স্বামীকে পাগলের মতো ভালবাসবে। যার সবটুকু ভালবাসা শুধু তার স্বামীর জন্য। যার দুনিয়াটা জুড়ে শুধু তার স্বামী-ই থাকবে। সদ্য বালেগা হওয়া মেয়েদের মাঝে এই ব্যাপার টা ফিতরতগত ভাবেই থাকে তাই এমন মেয়েই নিজের জন্য চাচ্ছি। যেহেতু জীবনে কখনো প্রেম করিনি তাই নিজের স্ত্রীর সাথেই হালাল ভাবে কৈশোর জীবনের মিষ্টি-মধুর প্রেম করার তীব্র ইচ্ছা আছে। আমিও নিজের সবটুকু উজাড় করে দিয়ে নিজের প্রিয়তমা স্ত্রীকে অনেক ভালবাসবো। হ্যা আমি জানি যে এমন মেয়েরা প্রচন্ড আবেগগ্রস্থ থাকে। সাংসারিক-পারিবারিক বাস্তবতা সম্পর্কে জ্ঞান সবার ক্ষেত্রে নাও থাকতে পারে। তাই অনেক পাত্রী কিংবা পাত্রীর অভিভাবক এই ভয় পায় যে তাদের এই বাচ্চামো আদুরে স্বভাবের কারনে শ্বশুরবাড়ি থেকে বকা, খোঁটা শুনতে হবে কিনা। এই ব্যাপারে বলতে চাই যে আমি নিজের জন্য আপাতত একজন অতি আবেগী হালাল প্রেমিকা চাচ্ছি নিকাহ এর মাধ্যমে। আর আমার আম্মুও তার ছেলের জন্য একজন ছেলের বউ না, একজন অতি আবেগী, আদুরে কন্যা সন্তান চাচ্ছেন। উনার এমনই একজন কন্যা সন্তানের খুব শখ ছিলো যা উনি নিজের মেয়ে থেকে কখনোই পান নাই, তাই সেটা ছেলের বউরূপে তার আদুরে বউমা দ্বারা পূরণ করতে চান। তাই কারো অতি আবেগী, অতি আদুরে স্বভাব থাকলে তাকে তার বাচ্চা-সুলভ আচরণ সহ খুশি মনে গ্রহণ করে নেয়া হবে, কখনোই এসবের কারনে বকা বা খোঁটা দেয়া হবে না বরং মায়া-মহাব্বতের সাথে আদর-স্নেহ করা হবে আর সাংসারিক-পারিবারিক বাস্তবতা বুঝে উঠার জন্য যথেষ্ট সময়-সুযোগ দেয়া হবে। যদি কারো পরিস্থিতি এমন হয় যে নতুন হেদায়েত পেয়েছে এবং যুহ্দ পালনে কঠোর, দ্বীনের ইলম অর্জনে অতি আগ্রহী ও খাস পর্দা করতে চায় কিন্তু নিজ পরিবার দ্বারা এসব বিষয়ে বাধাপ্রাপ্ত হয় কারন পরিবার হয়তো দ্বীন পালন বলতে শুধুমাত্র নামাজ, রোজা, হজ্জ্ব, যাকাত কেই বুঝে এর বেশি যা কিছু আছে তা বাড়াবাড়ি মনে করে, এমন কোনো মেয়ে হলে তাকে সম্মানের সাথে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। তবে অভিভাবকের/সমাজের সামনে মিনমিনা স্বভাবের হলে চলবে না। দ্বীনের খেলাপ হয়ে অভিভাবক/সমাজ যদি কিছু বলে, করে বা করতে বাধ্য করে তবে অত্যন্ত মিষ্টি ভাষায় তাদের বোঝাতে হবে যে “জান গেলে যাবে তারপরও দ্বীনের বিরুদ্ধে কিছু শুনবো না বা করবো না”। দ্বীনের পক্ষে বলার এবং চলার যথেষ্ট সৎ সাহস থাকতে হবে। আমি শুধু নিজের জন্য ‘স্ত্রী’ খুজছি না, আমি ‘স্ত্রী’ এর সাথে খুজছি আমার অনাগত সন্তানদের ‘মা’ কেও। এমন একজন ‘মা’ যার গর্ভ থেকে সালাহউদ্দীন আইয়ুবী (রঃ), খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ), নুসাইবা বিনতে কা’ব (রাঃ), খাওলাহ বিনতে আল-আযওয়ার এর মতো সন্তান আশা করা যায়। বিশেষ কিছু শর্তঃ পাত্রীর বয়সঃ শরিয়ত মতে বালেগা হওয়া থেকে নিয়ে ১৯ বছর বয়সের মধ্যে হলে ভাল হয়। পাত্রী সৌন্দর্যের দিক থেকে মানানসই সুন্দরী(সুন্দরী বলতে গায়ের রঙ না, ফেস কাটিং বোঝানো হয়েছে) হতে হবে। গায়ের রঙ উজ্জ্বল ফর্সা, ফর্সা কিংবা উজ্জ্বল শ্যামলার মধ্যে একটা হলেই হলো, শুধু ফেস কাটিং টা আমার দেখে পছন্দ হওয়ার মতো হতে হবে। বলে রাখা ভাল যে আমি নিজেও দেখতে খারাপ না। আমি দুই দিক থেকেই একই বংশের, মানে আমার নানা আর দাদা আপন চাচাতো ভাই। আর আমার বংশের প্রায় সবাই অত্যাধিক সুদর্শন(যেমন ফর্সা, তেমনই ফেস কাটিং, মাশা আল্লাহ)। তাই আমার পরিবারের মানুষও আমার জন্য মানানসই কাউকে আশা করে, যেন বংশের ধারা বজায় থাকে। আরেকটা ব্যাপার হলো আমার একাধিক বিয়ের নিয়ত নাই, সুতরাং বিয়ে যেহেতু একটাই করবো সেহেতু একটু সুন্দরী কাউকে চাইতেই পারি। আমি ব্যাপার টা খোলামেলা ভাবেই বললাম কারন অনেকেই মানানসই সৌন্দর্য চাইলেও তাকে দ্বীনহিন কিংবা লেবাসধারী ট্যাগ দিয়ে ফেলে। অথচ এটা সম্পূর্ণ জায়েজ এবং উত্তম। আমি একাধিক বিজ্ঞ/বুজুর্গ আলেম/মুফতি সাহেবদের থেকে সুনিশ্চিত হয়েই বলছি। আমার একটি মাত্র দাবি আছে আর তা হলো আমি একদম সুন্নতি তরিকায়(শরিয়তের নিয়ম অনুযায়ী) বিয়ে করতে চাই। বিয়ের আগে বা পরে সামাজিকতা রক্ষা ইত্যাদির নামে কোন ধরনের আনুষ্ঠানিকতা, হারাম কোন রসম/প্রথা আশা করা যাবে না। আমি শুধু আমার বাসার মানুষ নিয়ে যাবো বিয়ে করার সময়। পাত্রীর বাবার/অভিভাবকের সর্বোচ্চ হালকা চা-নাস্তার খরচ লাগতে পারে এ ছাড়া এক পয়সাও খরচ করতে হবে না। অনেকেই আজকাল সুন্নতি বিয়ে বলতে বুঝে মসজিদে বিয়ে পড়ানো আর বাদবাকি বাড়িতে আত্মীয়-স্বজনকে দাওয়াত করে ঘরোয়া আনুষ্ঠানিকতা করা। আমি মোটেও এমন টা চাই না। আমি চাই আমার বিয়ে টা শুধু মাত্র আমার বাসার মানুষ আর পাত্রীর বাসার মানুষের মাঝে কোন প্রকার ঘরোয়া আয়োজন ছাড়াই বিনা খরচে সম্পন্ন হোক। আমার সামর্থ্য বিবেচনা করে হবু স্ত্রী যে পরিমান মোহরানা চাবে তা দেয়ার চেষ্টা করবো। আমি বিয়ের রাতেই দেনমোহরের পুরোটুকু দিয়ে দিবো তাই এমন মোহরানা ধার্য করতে হবে যা বিয়ের দিনেই সহজে পরিশোধ করা যায়। আমি মোহরানা বাকি রাখতে একদমই ইচ্ছুক নই। *আমার বায়োডাটা পছন্দ হলে যোগাযোগের সময় বা পরে কোন ভাবেই আমার ছবি চাওয়া যাবে না। আমি যথেষ্ট গাইরতওয়ালা একজন মানুষ তাই ছবি তোলা আর ছবি আদান-প্রদান করা খুবই অপছন্দ করি। দেখতে হলে সামনাসামনি দেখতে হবে, এ ছাড়া হাজার অনুরোধ করলেও ছবি দেয়া হবে না। এটা অবশ্যই মাথায় রাখবেন দয়া করে।*
পছন্দের জেলা :বর্তমান ঠিকানা অবশ্যই ঢাকা সিটির(ঢাকা সিটি বলতে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মধ্যের এলাকা সমূহ বোঝানো হয়েছে) মধ্যে হতে হবে। ঢাকা শহরে ভাড়া বাসায় থাকে কিন্তু গ্রামের বাড়ি অন্য জেলায় এমন হলেও সমস্যা নাই। এমন মেয়ে হলে ভাল হয় যার জন্ম অথবা বেড়ে ওঠা ঢাকা শহরে। নাহয় আমার এবং আমার পরিবারের মন-মানসিকতার সাথে মিলতে সমস্যা হতে পারে।

যোগাযোগ

এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক রেজিস্ট্রেশন করুন।

পাত্রী রেজিস্ট্রেশন ফরম
  • Profile
  • Forums
  • Media 0
  • All0

Please login

You need to be logged in to upload Media or to create Album.

Click HERE to login.

Media Gallery

Upload

Sorry !! There's no media found for the request !!

Load More
About us

'দ্বীনদার পাত্র-পাত্রীর সন্ধানে' ✆ Inbox, 01777900262 —WhatsApp/Telegram Al-Yaqeen Marriage Media

  01777900262

Stay in touch:

Contact

Al-Yaqeen Marriage Media ✆ Inbox, 01777900262 —WhatsApp/Telegram 💌Email : alyaqeenmatrimony@gmail.com

  01777900262

ⓕ ➠ নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের সাথে ফেইসবুক-এ যুক্ত হোন ⤵
Our Facebook Page

Our Facebook Group

Copyright © 2025 Al-Yaqeen Marriage Media | আল-ইয়াকিন ম্যারেজ মিডিয়া.

SIGN INTO YOUR ACCOUNT CREATE NEW ACCOUNT

 

  • FORGOT YOUR USERNAME OR PASSWORD?
×
CREATE ACCOUNT ALREADY HAVE AN ACCOUNT?
 
×
FORGOT YOUR DETAILS?

AAH, WAIT, I REMEMBER NOW!
×

Go up