২৯ বছর

08-12-1995

৫ ফুট ৮ ইঞ্চি

উজ্জল শ্যামলা

স্বাভাবিক

৭৮

এ+

আলহামদুলিল্লাহ. নেই।

আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।

চার ওয়াক্ত

জি। আলহামদুলিল্লাহ আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি।

হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়

আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তৌফিক দিলে অল্প হলেও করার চেষ্টা করি ।

না। এসব দেখা হয় না। আলহামদুলিল্লাহ।

অবশ্যই। ইন শা আল্লাহ।

জি। আলহামদুলিল্লাহ আছে।

জ্বি। না।

সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ তাআলার জন্য, আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা এবং তার একজন কৃপাধন্য বান্দা হওয়াই আমার জীবনের মূল উদ্দেশ্য । আলহামদুলিল্লাহ, হেদায়েতের মালিক আল্লাহ , ছোট থেকেই পরিবার থেকে দ্বীনের প্রতি একটা টান দেখতে পাই। আলহামদুলিল্লাহ ক্লাস ৩ তে থাকতে কোরআন পড়া শিখি এবং খতম করি। যতদূর মনে পরে, আলহামদুলিল্লাহ ১২ বা ১৩ বছর বয়স থেকেই নামাজ রোজা সহ সকল ফরজ ইবাদত সতর্কতার সাথে আদায় করার সৌভাগ্য হয়েছে । তখন থেকেই আলহামদুলিল্লাহ মসজিদে কোরআনের তাফসীর এবং হাদিস এর দারসে নিয়মিত বসা হতো। তাবলীকে সময় দেয়া হতো। ড: জাকির নায়েক এর বক্তব্য গুলো আলহামদুলিল্লাহ শুনতাম। পরবর্তীতে বাংলাদেশের বিভিন্ন আলেম আমাকে শুনতে নিষেধ করে এবং ঈমানী ক্ষতি হওয়ার ভয় দেখায়। তাই আস্তে আস্তে পরে আর শোনা হতো না, তবে এখন আবার শুনার চেষ্টা করি সময় পেলে। বিভিন্ন মানহাজ, তরীকা এবং দলাদলির জন্য সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি, বয়স কম থাকার জন্য আরো বেশি বিভ্ৰান্ত হয়েছি, ফলে দ্বীনি ইলম অর্জন অনেকটা ব্যাহত হয়েছে । ২০১৭ সালে তাবলিকের বিভক্তের পর এবং নিজের কিছু ব্যক্তিগত সমস্যার জন্য তাবলিকের আমল গুলা থেকে কিছুটা দূরত্ব তৈরী হয়। আমি স্কুল কলেজ এ কখনো বাসার বাহিরে টয়লেট বা ওয়াশ রুম ব্যবহার করতাম না। জামাতে যেয়ে অনেক সমস্যায় পড়তে হতো যেহেতু আমাদের দেশের বেশির ভাগ মসজিদ গুলোর টয়লেট পরিষ্কার থাকে না। তাছাড়া পারবারিক কিছু সমস্যা ছিল এবং বাধা ছিল। আপন কোনো ভাই বোন না থাকার জন্য বাসা থেকে দূরে কোথাও দীর্ঘদিনের জন্য যেতে দিতো নাহ । বিচ্ছিন্ন ভাবে অনেক বার জামাতে যাওয়া হয়েছে এবং ২০২৩ এর রমজানে ১ চিল্লার জামাতে সময় দেয়ার চেষ্টা করি। এমনিতে সব সময় চেষ্টা করি দ্বীনি পরিবেশ এর মধ্যে থাকার। আলেম ওলামাদের সাথেও সম্পর্ক রাখার চেষ্টা করি। আল্লাহ তাআলা অনেক দ্বীনদার বুজুর্গ আল্লাহ ওয়ালা মানুষের সাথে পরিচয় করায় দিয়েছেন, তাদের সোহবত পাওয়ার চেষ্টা করি। অনেক আগে মনে করতাম জুব্বা পড়া পাগড়ী পড়া সব মানুষই ফেরেস্তার মতো ভালো এবং অন্ধের মতো বিশ্বাস করতাম। তবে আস্তে আস্তে সময়ের সাথে সাথে সে ধারণা পরিবর্তন হয়েছে বাস্তব কিছু অভিজ্ঞতা থেকে। তবে যারা সুন্নাহ অনুসরণ করে আল্লাহর জন্য তাদের সবার প্রতিই মহব্বত রাখি। ক্লাস ৯ এ থাকতে প্রথম মাহরাম গায়রে-মাহরামের বিষয়ে জানতে পারি মসজিদ থেকে। প্রথমে ভালো ভাবে না বুঝলেও তখন থেকে প্রাইভেট বা কোচিং এ পড়ার সময় মেয়েদের সাথে ক্লাস না করার চেষ্টা করতাম । আমার এক বন্ধুর সাথে মিলে ছেলেদের আলাদা ব্যাচ তৈরি করে ক্লাস করতাম। স্কুল কলেজও ছেলেদের ছিল। ইউনিভার্সিটিতে উঠে সে সুযোগ না পেলেও ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতাম । বছরে অন্তত ২ বার বা ১ বার কোরআনের এবং নামাজ শিক্ষার ক্লাস এ অংশ গ্রহণ করার চেষ্টা করি, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ তৌফিক আর সুযোগ করে দিলে আরবি ভাষা আর কোরআন হাদিসের উপর বিশেষ ইলিম অর্জনের ইচ্ছা আছে। আলেম উলামাদের অনুসরণ করলেও অন্ধ ভাবে কাউকে অনুসরণ করি না বরং সার্বিক ভাবে জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে রাসূল (সাঃ) কেই একমাত্র আদর্শ হিসেবে গণ্য করি এবং অনুসরণীয় মনে করি। তাবলিকের মধ্যে অভ্যান্তরিন দ্বন্দ্ব বা বিবাদ এড়িয়ে চলি এবং আগের মতো উভয় পক্ষের পরিচিত মানুষদের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করি, যদিও আলেমদের অনুসরণ করি। এক্ষেত্রে কোনো বাড়াবাড়ি বা দলাদলি পছন্দ করি না। এমনিতে এসব কারণে আর পেশাগত ব্যস্ততার জন্য তাবলীকে আগের মতো সময় দেয়া হয় না। তবে ইংশাআল্লাহ আল্লাহ তৌফিক দিলে একজন ভালো দ্বীনের দায়ী হওয়ার আকাঙ্খা আছে। যেহেতু বিয়ের মাধ্যমে আল্লাহ চাইলে মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতের সঙ্গী খুঁজে পায় তাই আমি আমার নিজের সম্পর্কে ভালো মন্দ অল্পতে যতটুকু সম্ভব বলার চেষ্টা করলাম যাতে সঠিক জীবন সঙ্গী পাওয়া সহজ হয়।

মুফতী হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী, মুফতী মুস্তাকুন্নবী কাসেমী, মাওলানা তারিক জামিল,শায়খ আহমাদুল্লাহ, মিজানুর রহমান আজহারী, আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী

আলহামদুলিল্লাহ সুন্নাহ অনুযায়ী এক মুষ্টি দাঁড়ি রেখেছি।

হানাফী মাযহাবের অনুসারী তবে অন্য সকল মাজহাব /মানহাজ এর প্রতিও সম্মান এবং ভালোবাসা রাখি। বাড়াবাড়ি এড়িয়ে চলি।

হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ যতোটুকু সম্ভব চেষ্টা করি ।

জি। আলহামদুলিল্লাহ

পেশাগত কারণে প্রয়োজন হলে ফরমাল পড়া হয়। তবে সাধারণত জুব্বা বা পাঞ্জাবি পড়ে থাকি।

জ্বি। আমি সর্বদা টাকনুর উপরে প্যান্ট পড়ি।

সাধারণ শিক্ষা

BSc in Computer Science & Engineering (CSE)

### Training: 1) Software Quality Assurance Training Internship at SJInnovatio. ### Running Courses: 1) Complete Web Development Course from Programming-Hero 2) Cybersecurity & Ethical Hacking Essential courses from codered .

কোন বেআইনি, সুদ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান তথা হারাম আয়ের সাথে যুক্ত নাই।

Software Engineer . Previous Jobs: 1. Information Technology Executive of BD Tech Services Ltd. 2. Python ProgrammingTrainer (Sheikh Russell School of Future) 3. IT Assistant of American International University-Bangladesh(AIUB)

আলহামদুলিল্লাহ

Government 1st Class Officer – Retired (সমবায় অধিদপ্তর)

Housewife

বোন নাই

ভাই নেই

মধ্যবিত্ত

বাংলাদেশ

আলহামদুলিল্লাহ, আমি সর্বদা অহংকারমুক্ত থাকার চেষ্টা করি এবং নরম মন মেজাজের অধিকারী । তবে গায়রত ও আত্মসম্মানবোধ আমার মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে বিদ্যমান । আমি সবসময় দ্বীনি পরিবেশে এবং দ্বীনদার মানুষদের সাথে থাকতে ভালোবাসি। আমি অত্যান্ত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং গোছানো স্বভাবের। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা এবং নিয়মিত ব্যায়াম করার চেষ্টা করি । পেশায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রযুক্তি শেখার মধ্যে থাকার চেষ্টা করি । ২০২০ সালে করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রথম চাকরিতে যোগদান না করার ফলে কিছুটা পিছিয়ে পড়ি এবং পরবর্তীতে কিছুটা অবহেলা বা অসচেতনতার কারণে পেশাগত ক্ষেত্রে নিজের আশানুরূপ অগ্রগতি করতে পারিনি। তবে আল্লাহর কাছে দোয়া এবং সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি, যেন বর্তমান বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে পেশাগতভাবে একটি উপযুক্ত এবং সফল অবস্থানে যেতে পারি।

ইসলামিক বই পড়া, কম্পিউটার / সফটওয়্যার / আধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে ঘাটাঘাটি করা , সাঁতার কাটা, ব্যায়াম করা, দই বানানো, সময় পেলে সবুজ প্রকৃতি দেখা, গ্রামীণ পিঠা খাওয়া।

অন্তত ফরজ ইবাদত ঠিক মতো করলেই হবে। আলেমা হাফেজা হলে ভালো হয়। অহংকার মুক্ত হওয়া লাগবে। রাসূল (সা:) বলেছেন , তোমরা এমন মেয়েকে বিয়ে করো যারা প্রেমময়ী এবং অধিক সন্তান দনে সক্ষম।

১৮ থেকে ২৩ বছর

৫ ফুট ২ ইঞ্চি থেকে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি

শ্যামলা অথবা ফর্সা।

অবিবাহিত

ন্যূনতম SSC/আলেমা/হাফেজা. ইংলিশ ভাষা / কম্পিউটার দক্ষতা / কুরআন-হাদিস এর যেকোনো একটিতে বিশেষ ভাবে পারদর্শী হলে অগ্রাধিকার থাকবে।

বাসার বাইরে চাকরি করতে দিতে আগ্রহী না তবে বিশেষ কোনো প্রযুক্তি জ্ঞান থাকলে বা ইচ্ছা থাকলে আমার থেকে শিখে বাসায় থেকে কাজ করতে পারে।

যেকোন তবে সামঞ্জস্যপূর্ণ

দ্বীনদার মধ্যবিত্ত শিক্ষিত পরিবার

যেকোনো তবে হানাফী হলে ভালো।

অন্তত নামাজ, রোজা আর পর্দা সঠিকভাবে করার অভ্যাস আছে। সাংসারিক হওয়া এবং স্বামীর আনুগত্য থাকা ও খেদমতের মন মানুসিকতা রাখা। রাসূল (সা:) বলেছেন, মেয়েরা ৪ টি কাজ করলে জান্নাতের যে কোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। ১) ওয়াক্তমতো নামাজ পড়া। ২) রমজান মাসে রোজা রাখা। ৩) চরিত্র বা লজ্জাস্থান হেফাজত করা। ৪) স্বামীর আনুগত্য বা খেদমত করা। এইসব গুণাবলী থাকা আবশ্যক। তাছাড়া অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন গোছানো স্বভাবের হতে হবে। অল্পতে সন্তুষ্ট থাকার মানসিকতা থাকা চাই। সাদাসিদা মধ্যবিত্ত জীবনযাপনে মানায় নিতে পারবে বা অভ্যস্ত । জীবনে কখনো কোনো হারাম সম্পর্কে নিজেকে জড়ায় নি। সুন্দর মেজাজের অধিকারী, প্রেমময়ী, বিশ্বাসী। একজন ভালো জীবনসঙ্গী বা বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করবে। দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য একে অপরের পরম বিশ্বস্থ সহযোগী হবে।

যেকোন তবে ঢাকা বিভাগের মধ্যে হলে ভালো

প্রধানত দ্বীনদারিতা পরে সামাজিক অবস্থা ও সৌন্দর্য

Manikganj and Dhaka.

Mohammadpur, Dhaka, Bangladesh. ভাড়া বাসা

আলহামদুলিল্লাহ, গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ। মোহাম্মদপুরে ভাগে জায়গা কেনা, এছাড়া মানিকগঞ্জ শহরে নিজেদের জায়গা আছে ।

Mohammadpur,Dhaka, Bangladesh