২৭ বছর

১৪-০৩-১৯৯৬

৫ ফুট ৭ ইঞ্চি

শ্যামলা

ফিট

৫৫

ও+

শারীরিক রোগ বলতে তেমন বড় কোন রোগ নেই তবে হাত ও পায়ের তালু অতিরিক্ত ঘামায়।

আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।

পাঁচ ওয়াক্ত

জি। আলহামদুলিল্লাহ আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি।

হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়

জি আলহামদুলিল্লাহ। নিয়মিত নফল সালাত, সিয়াম, কোরআন, দুরুদ ও তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করার চেষ্টা করি এবং নিজের অপারগতার জন্য আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার কাছে কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি।

না। এসব দেখা হয় না। আলহামদুলিল্লাহ।

অবশ্যই। ইন শা আল্লাহ।

জি। আলহামদুলিল্লাহ আছে।

নিয়মিত অর্থসহ ও অর্থ ছাড়া উভয়ভাবেই কোরআন তেলাওয়াত করার চেষ্টা করি। দ্বীনের মেহনতে তাবলীগের সাথে মাঝে মাঝে সময় দেওয়া হয় এবং ব্যক্তিগতভাবে দ্বীনের এলেম পৌঁছে দেয়ার করার চেষ্টা করি। ইসলামিক বইগুলো পড়ার চেষ্টা করি। পছন্দের কিছু বই হলোঃ আল কুরআনুল কারীম, রাসুলের চোখে দুনিয়া, হারিয়ে যাওয়া মুক্ত, রিয়াদুস সলিহীন, ক্বলবুন সালীম, ইনজয় ইউর লাইফ, বাইতুল্লাহর ছায়া

ডক্টর খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর, শাইখ আহমাদুল্লাহ, শাইখ আতিকুল্লাহ, মাওলানা হাসান জামিল, মাওলানা তারিক জামিল, আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান, আলী হাসান ওসামা, হারুন ইজহার, মিজানুর রহমান আজহারী, ডক্টর জাকির নায়েক সহ সকল আলেম ওলামাকে আল্লাহর জন্য পছন্দ করি।

আলহামদুলিল্লাহ সুন্নাহ অনুযায়ী এক মুষ্টি দাঁড়ি রেখেছি।

সহি আকিদার চর্চার সহিত কোরআন ও হাদিসকে শক্তভাবে আঁকড়ে ধরার চেষ্টা করি। সালাফী মানহাজ অনুসরণ করা হয়। তবে প্রয়োজনে হানাফী ফিকাহ মানা হয়। মাযহাব নিয়ে বাড়াবাড়ি অপছন্দ করি।

জি। আলহামদুলিল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঞ্জাবি-পায়জামা পরা হয়।

জ্বি। আমি সর্বদা টাকনুর উপরে পায়জামা পড়ি।

সাধারণ শিক্ষা

1. SSC 2012 DHAKA BUSINESS STUDIES 4.63 2. HSC 2014 DHAKA BUSINESS STUDIES 4.90 3. BBA 2020 JAHANGIRNAGAR UNIVERSITY FINANCE & BANKING 3.25

কম্পিউটার অফিস কোর্স, কম্পিউটার গ্রাফিক্স কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ

জী না।

বেসরকারি কলেজের প্রভাষক

ইব্রাহিম হোসেন

ফিরোজা বেগম

ফল বিক্রেতা

গৃহিণী

১ জন

১ জন

নিম্ন মধ্যবিত্ত

বাংলাদেশ

আমি অতি সাধারণ ভাবে চলাফেরা করার চেষ্টা করি। # কোরআন ও হাদিসের আলোকে নিজের জীবনকে গড়ার জন্য সর্বদা চেষ্টা করতেছি। কুরআনের সকল বিধি-বিধানকে নির্দ্বিধায় মেনে নিতে চেষ্টা করি এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সর্বোত্তম আদর্শ হিসেবে মেনে নিয়ে জীবন পরিচালনা করার চেষ্টায় রত আছি। # মিথ্যা, হিংসা, বিদ্বেষ, অহংকার সহ সকল বদ গুণকে ত্যাগ করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি এবং সকল নেকগুণগুলোকে অর্জন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতেছি। # প্রতিটা কাজে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালাকে এমনভাবে ভয় করার চেষ্টা করি যেন আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা সর্বদা আমাকে দেখতেছেন। (তবুও মাঝে মাঝে গুনাহ্ থেকে বেঁচে থাকার কষ্টকর। আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা আমাকে হেফাজত করুক। আমিন।) প্রতিটা বিষয়ে একমাত্র আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার উপরই তাওয়াক্কুল করি এবং সর্বোত্তম ফয়সালাকারী মনে করি। নিজের জীবনকে আল্লাহর রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর উত্তম আদর্শে গড়ে তুলতে চাই (শুধু মিষ্টি খাওয়ার সুন্নত পালন করতে চাইনা, জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রেই আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদর্শ গ্রহণ করতে চাই স্বলাত, সবর ও শোকর এর মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য চাই)। সেজন্য আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার কাছে সব সময় দোয়া করি আল্লাহু সুবাহানাহু তায়ালা যেন আমাকে দ্বীনের প্রতি সবসময় অটল রাখেন। # জীবনে খুব বেশি আমল করতে পারিনা তবে সালাতকে খুশু-খুজুর সহিত আদায় করার চেষ্টা করি, নিয়মিত নফল রোজা রাখা হয়(যৌবনকে হেফাজত ও তাকওয়া অর্জনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করার মাধ্যম হিসেবে), অতীতের গুনাহ জন্য আল্লাহতালার কাছে তওবা ইস্তেগফার করি এবং ভবিষ্যতের জন্য দ্বীনকে হেফাজতের দোয়া করি। আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ার ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুপারিশ এবং কুরআনুল কারীমের সুপারিশ পাবার আশায় এ সত্তাগুলোর সাথে সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করি। সব সময় আল্লাহ্ তাআলা, আল্লাহর রাসূল, আল্লাহর কুরআন এর ভালোবাসার জন্য রব্বী কারীমের কাছে দোয়া করি যেন আমি তাদেরকে নিজের জীবন, পরিবার-পরিজন এবং দুনিয়ার সকল কিছুর থেকে লক্ষ কোটি গুণ বেশি ভালবাসতে পারি। # ইনশাআল্লাহ। কুরআন হিফজ করার মানসিকতা আছে এবং একইসাথে শর্ট কোর্সে দাওরা পর্যন্ত পড়ার নিয়ত করেছি। (নিজের নফল ইবাদত সম্পর্কে আর তেমন কিছু বলতে চাই না এগুলো শুধুমাত্র আল্লাহ তা'আলার সাথে রাখতে চাই)

নফল সালাত আদায় করা, নফল সিয়াম পালন করা, কুরআনুল কারীম তিলাওয়াত করা, দ্বীনী এলেম অর্জন করা, সর্বদা জিকিরের সাথে থাকা এবং প্রকৃতির সাথে সময় কাটানো।

দ্বীনের ব্যাপারে ছাড় না দেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালাকে ভয় করবে এবং তারই উপর ভরসা করবে। অনলাইন ও অফলাইনে মাহরাম মেইনটেইন করবে এবং পরিপূর্ণ পর্দার সাথে চলাফেরা করবে।

১৮-২৫

৫'+ হলে ভালো হয়।

উজ্জ্বল শ্যামলা, ফর্সা, উজ্জল ফর্সা (দেখে ভালো লাগলেই আলহামদুলিল্লাহ)

অবিবাহিত

হাফিজা/আলিমা/জেনারেল শিক্ষিত হলে দ্বীনের ইলম শিক্ষা এবং কুরআন হেফজ করার মানসিকতা থাকতে হবে।

ছাত্রী (লেখাপড়া শেষ অথবা চলমান)

মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত

দ্বীনি পরিবেশ থাকলে ভালো হয়

সালাফিয়া মানহাজে বিশ্বাসী, হানাফি অথবা যেকোনো গ্রহণযোগ্য আকিদা

হাফিজা/আলিমা/জেনারেল শিক্ষিত হলে দ্বীনের ইলম শিক্ষা এবং কুরআন হেফজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। # সকল বিষয়ে আল্লাহ তা'আলাকে যথাসাধ্য ভয় করবে অর্থাৎ উত্তম তাকওয়াবান। প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহ তাআলার উপর সর্বোচ্চ ভরসা করবে এবং আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করবে বিপদে ধৈর্য ধারণ করবে। # ইসলামের প্রতিটা ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নতে মুয়াক্কাদা গুরুত্বের সাথে পালন করবে। নিয়মিত নফল সালাত এবং নফল রোজা রাখার চেষ্টা করবে। যথাসাধ্য পরিপূর্ণ পর্দা করার চেষ্টা করবে হাত-পায়ের মোজা সহ। # অল্পে তুষ্টি থাকবে, দ্বীনের ইলম চর্চার পাশাপাশি দ্বীনের জন্য মেহনত করবে এবং দ্বীনের খাতিরে ত্যাগ করার মানসিকতা থাকতে হবে কিন্তু দ্বীন পালনে কোনো ছাড় দেয়া যাবে না। কুরআনের সকল বিধান কে নির্দ্বিধায় মেনে নেবে এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালামকে সর্বোত্তম আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করবে। সাহাবীদের জীবনকে অনুকরণীয় আদর্শ মনে করবে। # যিনি চেষ্টা করবেন একজন আদর্শ স্ত্রী, সন্তানদের জন্য আদর্শ মা হতে এবং সন্তানদেরকে দ্বীনের খেদমতকারী বানানোর জন্য আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার কাছে দোয়া করবে। ( قُلْ اِنَّ صَلَاتِيْ وَنُسُكِيْ وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِيْ لِلّٰهِ رَبِّ الْعٰلَمِيْنَ ۙ নিশ্চয় আমার স্বলাত, আমার কুরবানি, যাবতীয় ইবাদত, আমার জীবন ও আমার মরণ সৃষ্টকুলের রব্ব আল্লাহরই জন্য। Al-An'am 6:162) # সর্বোপরি, আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালাকে এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে, কুরআনকে, স্বলাতকে, সিয়ামকে নিজের জীবন, পরিবার-পরিজন, ধনসম্পত্তি এবং দুনিয়ার সকল কিছু থেকে বহুগুণে বেশি ভালোবাসবে। ** প্রায় সকল মানুষ নফসের তারনায় গুনাহ করে থাকে কিন্তু আল্লাহর সেই বান্দাই উত্তম গুনাহ করার পরে আল্লাহ তায়ালার কাছে তওবা করে এবং আল্লাহর ভয়ে অশ্রু ঝরায় এবং নিজের জীবনকে সংশোধন করে নেয়। এই সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন, "কেউ যদি অজ্ঞতাবশত কোন খারাপ কাজ করে বসে, তারপর তওবা করে এবং সংশোধন করে নেয়, তা হলে তিনি তাকে মাফ করে দেন এবং নরম নীতি অবলম্বন করেন, এটি তাঁর দয়া ও অনুগ্রহেরই প্রকাশ।"-সূরা আনআম, ৬:৫৪ *** কোন মানুষই পারফেক্ট নয় তাই অনুরোধ জানাচ্ছি দ্বীন পালনে নিজের সাধ্যমত সর্বোচ্চটা দিতে পারলেই যোগাযোগ করার।,

ঢাকা বা তার আশেপাশে হলে ভালো হয় অথবা যেকোনো

অবশ্যই দ্বীনদারিতা সর্বোচ্চ থাকতে হবে

মানিকগঞ্জ ও ধামরাই

খিলক্ষেত, ঢাকা

ঝিটকা, মানিকগঞ্জ ও ধামরাই, ঢাকা

প্রথমে ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে পরে ঢাকার ধামরাইতে